আমাদের রাগ সাধারণত দুই ধরনের হয়। একটি প্রতিক্রিয়াশীল অর্থাৎ বাইরের কোনো কারণে প্রভাবিত হয়ে আক্রমণাত্মক আচরণ, অন্যটি হচ্ছে নিজ থেকেই যে রাগ হয়। দুই ধরনের রাগ কমাতেই কার্যকর এই সাপ্লিমেন্ট।
গবেষণা বলছে এই সাপ্লিমেন্টযুক্ত ক্যাপসুল খেলে রাগ কমবে ২৮ শতাংশ পর্যন্ত। কী আছে এই ক্যাপসুলে?
রাগ কমাতে কার্যকর ভূমিকা রাখে ওমেগা-৩। নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে এই তথ্য। ওমেগা-৩ হলো অসম্পৃক্ত বা আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট, যা মূলত মাছের তেলে পাওয়া যায়। বাজারে মাছের তেল থেকে তৈরি ক্যাপসুল পাওয়া যায় এখন। সাপ্লিমেন্ট হিসেবে গ্রহণ করা এই ক্যাপসুলে থাকে হেলদি ফ্যাটি অ্যাসিড। এই পুষ্টি উপাদান মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য যেমন ভালো, তেমনি রাগ কমাতেও কার্যকর ভূমিকা রাখে৷
ওমেগা-৩ সিজোফ্রেনিয়া রোগ প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। রাগ ও অন্যান্য আক্রমণাত্মক আচরণ অনেক সময় আসলে অপুষ্টি থেকেই হয়। আমরা কী খাই তার প্রভাব আমাদের মস্তিষ্কের কাজকে প্রভাবিত করে। প্রায় ৪ হাজার লোকের উপর গবেষণা করে পেনিসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা এই তথ্য প্রকাশ করেছেন। বয়স, লিঙ্গ, পূর্বের অন্যান্য অসুখ-বিসুখের ইতিহাস, চিকিৎসা সবকিছু আমলে রেখেই এই পরীক্ষা করা হয়।
নিউরোক্রিমিনোলোজিস্ট অ্যাড্রিয়ান রাইন এবছর একটি প্রতিবেদনে বলেন, 'আমার মনে হয় সময় এসেছে ক্লিনিক অথবা অপরাধীদের চিকিৎসায় ওমেগা-৩ সাপ্লিমেন্ট রাগ ও অনভিপ্রেত আচরণ কমাতে ব্যবহার করার'। তিনি আরও বলেন,'মা বাবারা আজকাল বাচ্চাদের আক্রমণাত্মক আচরণ নিয়ে চিন্তিত। এধরনের বাচ্চাদের অন্যান্য চিকিৎসার পাশাপাশি খাদ্যতালিকায় নিয়মিত তৈলাক্ত মাছ রাখতে পারেন'।
গবেষকরা ভাবছেন, ওমেগা-৩ মস্তিষ্কের কোষগুলোকে সহজেই উদ্দীপ্ত হওয়া থেকে আটকায়। আক্রমণাত্মক আচরণকে দমায়। এছাড়াও এই সাপ্লিমেন্ট রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইডের পরিমাণ ও রক্ত জমাট বাঁধার প্রবণতা কমায়। এই অসম্পৃক্ত চর্বি রক্তচাপের তীব্রতাও কমায়। ওমেগ-৩ নিয়মিত খেলে তাই হার্ট ভালো থাকে। ফলে হার্ট অ্যাটক ও স্ট্রোকের প্রবণতা হ্রাস পায়। সূত্র: হার্ভার্ড হেলথ
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে
গবেষণা বলছে এই সাপ্লিমেন্টযুক্ত ক্যাপসুল খেলে রাগ কমবে ২৮ শতাংশ পর্যন্ত। কী আছে এই ক্যাপসুলে?
রাগ কমাতে কার্যকর ভূমিকা রাখে ওমেগা-৩। নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে এই তথ্য। ওমেগা-৩ হলো অসম্পৃক্ত বা আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট, যা মূলত মাছের তেলে পাওয়া যায়। বাজারে মাছের তেল থেকে তৈরি ক্যাপসুল পাওয়া যায় এখন। সাপ্লিমেন্ট হিসেবে গ্রহণ করা এই ক্যাপসুলে থাকে হেলদি ফ্যাটি অ্যাসিড। এই পুষ্টি উপাদান মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য যেমন ভালো, তেমনি রাগ কমাতেও কার্যকর ভূমিকা রাখে৷
ওমেগা-৩ সিজোফ্রেনিয়া রোগ প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। রাগ ও অন্যান্য আক্রমণাত্মক আচরণ অনেক সময় আসলে অপুষ্টি থেকেই হয়। আমরা কী খাই তার প্রভাব আমাদের মস্তিষ্কের কাজকে প্রভাবিত করে। প্রায় ৪ হাজার লোকের উপর গবেষণা করে পেনিসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা এই তথ্য প্রকাশ করেছেন। বয়স, লিঙ্গ, পূর্বের অন্যান্য অসুখ-বিসুখের ইতিহাস, চিকিৎসা সবকিছু আমলে রেখেই এই পরীক্ষা করা হয়।
নিউরোক্রিমিনোলোজিস্ট অ্যাড্রিয়ান রাইন এবছর একটি প্রতিবেদনে বলেন, 'আমার মনে হয় সময় এসেছে ক্লিনিক অথবা অপরাধীদের চিকিৎসায় ওমেগা-৩ সাপ্লিমেন্ট রাগ ও অনভিপ্রেত আচরণ কমাতে ব্যবহার করার'। তিনি আরও বলেন,'মা বাবারা আজকাল বাচ্চাদের আক্রমণাত্মক আচরণ নিয়ে চিন্তিত। এধরনের বাচ্চাদের অন্যান্য চিকিৎসার পাশাপাশি খাদ্যতালিকায় নিয়মিত তৈলাক্ত মাছ রাখতে পারেন'।
গবেষকরা ভাবছেন, ওমেগা-৩ মস্তিষ্কের কোষগুলোকে সহজেই উদ্দীপ্ত হওয়া থেকে আটকায়। আক্রমণাত্মক আচরণকে দমায়। এছাড়াও এই সাপ্লিমেন্ট রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইডের পরিমাণ ও রক্ত জমাট বাঁধার প্রবণতা কমায়। এই অসম্পৃক্ত চর্বি রক্তচাপের তীব্রতাও কমায়। ওমেগ-৩ নিয়মিত খেলে তাই হার্ট ভালো থাকে। ফলে হার্ট অ্যাটক ও স্ট্রোকের প্রবণতা হ্রাস পায়। সূত্র: হার্ভার্ড হেলথ
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে