এএফসি অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের গ্রুপ পর্বে দ্বিতীয় জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। অধিনায়ক নাজমুল হুদা ফয়সালের হ্যাটট্রিকে লাল-সবুজ দল ৭-০ গোলে বিধ্বস্ত করেছে ম্যাকাওকে। ফয়সাল একাই করেছেন চার গোল।
নমপেনের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে ম্যাচের শুরু থেকে আধিপত্য দেখিয়ে খেলে বাংলাদেশ। বলতে গেলে প্রতিপক্ষকে চাপে রেখে একের পর এক গোল আদায় করে নিয়েছে। সাইফুল বারী টিটুর দলের আগ্রাসী খেলার বিরুদ্ধে ম্যাকাও কোনও প্রতিরোধই করতে পারেনি।
যদিও বাংলাদেশের প্রথম গোল পেতে অনেক সময় লেগেছে। ম্যাচের৩৯ মিনিটে উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠে তারা। সতীর্থের পাস ধরে বক্সে ঢুকে তিন ডিফেন্ডারের মাঝ দিয়ে আগুয়ান গোলকিপারের পাশ দিয়ে ডান পায়ের টোকায় জালে জড়িয়ে দেন ফয়সাল।
এরপর ফয়সাল আরও সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু গোল করতে পারেননি।
বিরতির পর বাংলাদেশের আক্রমণে সাফল্যের ফুলঝুরি। গোল এসেছে ৬টি।
৬৫ মিনিটে আরহাম ইসলাম বক্সে ঢুকে গোলকিপারের বরাবর শট নিয়ে হতাশ করন।
একটু পরই মধ্যমাঠ থেকে থ্রু পেয়ে বদলি মোহাম্মদ মানিক বক্সের প্রান্ত থেকে তেকাঠি ছেড়ে আসা গোলকিপারের অনেক ওপর দিয়ে মাপা শটে ব্যবধান বাড়িয়ে উৎসবে আরও রং দেন।
৭০ মিনিটে বাংলাদেশের স্কোরলাইন ৩-০ হয়। বাঁ প্রান্তের ক্রসে রিফাত কাজী কোনাকুনি শটে গোলকিপারকে পরাস্ত করেন। বল গোলকিপারের শরীরে লেগে গোললাইন অতিক্রম করে।
তিন মিনিট পর ৪-০ গোলে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। মোহাম্মদ মানিকের ক্রসে ডিফেন্ডার তাং তিন ক্লিয়ার করতে গিয়ে নিজেই জড়িয়ে দেন জালে।
শেষ দিকে এসে অধিনায়ক আবারও জ্বলে উঠেন।
৭৪ মিনিটে ফয়সাল নিজেই দলকে পঞ্চম গোল উপহার দেন। ৮১ মিনিটে তার হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন। সতীর্থের পাসে বক্সের বেতরে ফাঁকায় প্লেসিং করে দেন। তাতে ৬-০ গোলে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। দুই মিনিট পর ফয়সাল নিজের চতুর্থ ও দলের হয়ে সপ্তম গোল করে ম্যাকাওর কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকে দেন।
এই জয়ে মূল পর্বে যাওয়ার আশা বাঁচিয়ে রাখলো বাংলাদেশ।
গ্রুপে এরপর শেষ ম্যাচ খেলবে আফগানিস্তানের বিপক্ষে।
বাংলা স্কুপ/এইচ বাশার/এসকে
নমপেনের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে ম্যাচের শুরু থেকে আধিপত্য দেখিয়ে খেলে বাংলাদেশ। বলতে গেলে প্রতিপক্ষকে চাপে রেখে একের পর এক গোল আদায় করে নিয়েছে। সাইফুল বারী টিটুর দলের আগ্রাসী খেলার বিরুদ্ধে ম্যাকাও কোনও প্রতিরোধই করতে পারেনি।
যদিও বাংলাদেশের প্রথম গোল পেতে অনেক সময় লেগেছে। ম্যাচের৩৯ মিনিটে উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠে তারা। সতীর্থের পাস ধরে বক্সে ঢুকে তিন ডিফেন্ডারের মাঝ দিয়ে আগুয়ান গোলকিপারের পাশ দিয়ে ডান পায়ের টোকায় জালে জড়িয়ে দেন ফয়সাল।
এরপর ফয়সাল আরও সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু গোল করতে পারেননি।
বিরতির পর বাংলাদেশের আক্রমণে সাফল্যের ফুলঝুরি। গোল এসেছে ৬টি।
৬৫ মিনিটে আরহাম ইসলাম বক্সে ঢুকে গোলকিপারের বরাবর শট নিয়ে হতাশ করন।
একটু পরই মধ্যমাঠ থেকে থ্রু পেয়ে বদলি মোহাম্মদ মানিক বক্সের প্রান্ত থেকে তেকাঠি ছেড়ে আসা গোলকিপারের অনেক ওপর দিয়ে মাপা শটে ব্যবধান বাড়িয়ে উৎসবে আরও রং দেন।
৭০ মিনিটে বাংলাদেশের স্কোরলাইন ৩-০ হয়। বাঁ প্রান্তের ক্রসে রিফাত কাজী কোনাকুনি শটে গোলকিপারকে পরাস্ত করেন। বল গোলকিপারের শরীরে লেগে গোললাইন অতিক্রম করে।
তিন মিনিট পর ৪-০ গোলে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। মোহাম্মদ মানিকের ক্রসে ডিফেন্ডার তাং তিন ক্লিয়ার করতে গিয়ে নিজেই জড়িয়ে দেন জালে।
শেষ দিকে এসে অধিনায়ক আবারও জ্বলে উঠেন।
৭৪ মিনিটে ফয়সাল নিজেই দলকে পঞ্চম গোল উপহার দেন। ৮১ মিনিটে তার হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন। সতীর্থের পাসে বক্সের বেতরে ফাঁকায় প্লেসিং করে দেন। তাতে ৬-০ গোলে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। দুই মিনিট পর ফয়সাল নিজের চতুর্থ ও দলের হয়ে সপ্তম গোল করে ম্যাকাওর কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকে দেন।
এই জয়ে মূল পর্বে যাওয়ার আশা বাঁচিয়ে রাখলো বাংলাদেশ।
গ্রুপে এরপর শেষ ম্যাচ খেলবে আফগানিস্তানের বিপক্ষে।
বাংলা স্কুপ/এইচ বাশার/এসকে