দশম সংসদ নির্বাচনের পর সারাদেশে অবরোধ ও হরতালে পেট্রলবোমা হামলায় ৪২ জনের মৃত্যুর ঘটনায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে করা মামলা খারিজ করে দিয়েছেন আদালত।
তদন্ত শেষে পুলিশের দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম জিয়াদুর রহমান বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) এ আদেশ দেন।
জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এবি সিদ্দিকী ২০১৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ঢাকার হাকিম আদালতে খালেদা জিয়াসহ চারজনকে আসামি করে এ মামলা দায়ের করেন। পরে আদালতের নির্দেশে গুলশান থানা পুলিশ তদন্তভার পায়।
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এমাজউদ্দিন আহমদ (পরে মারা গেছেন) এবং বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা শমশের মবিন চৌধুরীকে আসামি করা হয় এ মামলায়।
মামলার বিবরণে বলা হয়, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি সারাদেশে অবরোধের ডাক দেন। এরপর দফায় দফায় হরতালের ঘোষণা দেয় তার দল। ওই কর্মসূচির মধ্যে ২০১৫ সালের ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সারাদেশে অগ্নিদগ্ধ হয়ে ৪২ মারা যান, সরকারের কোটি কোটি টাকার ক্ষতি হয়।
এ মামলার তদন্ত দীর্ঘদিন ঝুলে থাকলেও সরকার বদলের পর চলতি বছরের ২১ সেপ্টেম্বর গুলশান থানার এসআই শাহীন মোল্লা আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। সেখানে বলা হয়, আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগের কোনো প্রমাণ তদন্তে পাওয়া যায়নি।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
তদন্ত শেষে পুলিশের দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম জিয়াদুর রহমান বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) এ আদেশ দেন।
জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এবি সিদ্দিকী ২০১৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ঢাকার হাকিম আদালতে খালেদা জিয়াসহ চারজনকে আসামি করে এ মামলা দায়ের করেন। পরে আদালতের নির্দেশে গুলশান থানা পুলিশ তদন্তভার পায়।
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এমাজউদ্দিন আহমদ (পরে মারা গেছেন) এবং বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা শমশের মবিন চৌধুরীকে আসামি করা হয় এ মামলায়।
মামলার বিবরণে বলা হয়, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি সারাদেশে অবরোধের ডাক দেন। এরপর দফায় দফায় হরতালের ঘোষণা দেয় তার দল। ওই কর্মসূচির মধ্যে ২০১৫ সালের ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সারাদেশে অগ্নিদগ্ধ হয়ে ৪২ মারা যান, সরকারের কোটি কোটি টাকার ক্ষতি হয়।
এ মামলার তদন্ত দীর্ঘদিন ঝুলে থাকলেও সরকার বদলের পর চলতি বছরের ২১ সেপ্টেম্বর গুলশান থানার এসআই শাহীন মোল্লা আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। সেখানে বলা হয়, আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগের কোনো প্রমাণ তদন্তে পাওয়া যায়নি।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে