সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে প্লট বরাদ্দে অনিয়মের অভিযোগ অনুসন্ধানে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছেন হাইকোর্ট।
কমিটির প্রধান অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মিফতাহ উদ্দিন চৌধুরী। অন্য দুই সদস্য হলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জসিম উদ্দীন সরকার ও প্রকৌশলী আলমগীর হাসিন। কমিটিকে চার মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করতে বলা হয়েছে।
বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে পূর্বাচলে মোট ৬০ কাঠা প্লট বরাদ্দ বাতিলের নির্দেশনা চেয়ে জারি করা রিট আবেদনের শুনানি শেষে বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) এ আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ মিসবাহ উদ্দীন।
গত ১০ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীর পক্ষে মোহাম্মদ মিসবাহ উদ্দীন রিটটি করেন। রিট আবেদনকারী অন্য আইনজীবীরা হলেন মো. রেজাউল ইসলাম, আল রেজা মো. আমির, মো. গোলাম কিবরিয়া, মোহাম্মদ হারুন, মো. বেলায়েত হোসেন সোজা, কামরুল ইসলাম রিগান, হাসান মাহমুদ খান, শাহীনুর রহমান শাহীন এবং মো. জিল্লুর রহমান।
রিটে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে পূর্বাচলে ৬০ কাঠা প্লট বরাদ্দ বাতিলসহ রাজউকের সব অবৈধ বরাদ্দ বাতিলের নির্দেশনা চাওয়া হয়। এসব অবৈধ বরাদ্দের সঙ্গে জড়িত এবং সুবিধাভোগীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার প্রার্থনা করা হয়। এ ছাড়া এসব বরাদ্দের বিষয়ে তদন্ত করার জন্য হাইকোর্ট বিভাগের একজন সাবেক বিচারপতিকে প্রধান করে তিন সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠনের নির্দেশনা চাওয়া হয়।
রিটে গণপূর্ত সচিব, রাজউকের চেয়ারম্যান, পূর্বাচল প্রকল্প পরিচালক, শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, রেজওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি এবং আজমিনা সিদ্দিক রুপান্তিকে বিবাদী করা হয়।
অভিযোগ উঠেছে, রাজউকের (রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ) আলোচিত পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে স্বয়ং নিজের নামে প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুধু তিনি একা নন, প্লট নিয়েছেন তাঁর ছেলে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। এ ছাড়া প্লট বরাদ্দপ্রাপ্তদের তালিকায় আছেন শেখ হাসিনার ছোট বোন শেখ রেহানা ও তাঁর দুই ছেলেমেয়ে।
জানা যায়, রাজনৈতিক বিবেচনায় সরকারের ১৩/এ ধারার ক্ষমতাবলে তাদের প্লট দেওয়া হয়। ২০২২ সালে তারা প্লট বুঝে পান। পরে বিষয়টি রাষ্ট্রীয় অতি গোপনীয় বিষয় হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। ফলে হাতেগোনা কয়েকজন ছাড়া খোদ রাজউকেরই অনেকে এ বিষয়ে তেমন কিছুই জানেন না। শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যরা প্রত্যেকে সর্বোচ্চ ১০ কাঠা আয়তনের প্লট নিয়েছেন।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
কমিটির প্রধান অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মিফতাহ উদ্দিন চৌধুরী। অন্য দুই সদস্য হলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জসিম উদ্দীন সরকার ও প্রকৌশলী আলমগীর হাসিন। কমিটিকে চার মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করতে বলা হয়েছে।
বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে পূর্বাচলে মোট ৬০ কাঠা প্লট বরাদ্দ বাতিলের নির্দেশনা চেয়ে জারি করা রিট আবেদনের শুনানি শেষে বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) এ আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ মিসবাহ উদ্দীন।
গত ১০ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীর পক্ষে মোহাম্মদ মিসবাহ উদ্দীন রিটটি করেন। রিট আবেদনকারী অন্য আইনজীবীরা হলেন মো. রেজাউল ইসলাম, আল রেজা মো. আমির, মো. গোলাম কিবরিয়া, মোহাম্মদ হারুন, মো. বেলায়েত হোসেন সোজা, কামরুল ইসলাম রিগান, হাসান মাহমুদ খান, শাহীনুর রহমান শাহীন এবং মো. জিল্লুর রহমান।
রিটে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে পূর্বাচলে ৬০ কাঠা প্লট বরাদ্দ বাতিলসহ রাজউকের সব অবৈধ বরাদ্দ বাতিলের নির্দেশনা চাওয়া হয়। এসব অবৈধ বরাদ্দের সঙ্গে জড়িত এবং সুবিধাভোগীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার প্রার্থনা করা হয়। এ ছাড়া এসব বরাদ্দের বিষয়ে তদন্ত করার জন্য হাইকোর্ট বিভাগের একজন সাবেক বিচারপতিকে প্রধান করে তিন সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠনের নির্দেশনা চাওয়া হয়।
রিটে গণপূর্ত সচিব, রাজউকের চেয়ারম্যান, পূর্বাচল প্রকল্প পরিচালক, শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, রেজওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি এবং আজমিনা সিদ্দিক রুপান্তিকে বিবাদী করা হয়।
অভিযোগ উঠেছে, রাজউকের (রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ) আলোচিত পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে স্বয়ং নিজের নামে প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুধু তিনি একা নন, প্লট নিয়েছেন তাঁর ছেলে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। এ ছাড়া প্লট বরাদ্দপ্রাপ্তদের তালিকায় আছেন শেখ হাসিনার ছোট বোন শেখ রেহানা ও তাঁর দুই ছেলেমেয়ে।
জানা যায়, রাজনৈতিক বিবেচনায় সরকারের ১৩/এ ধারার ক্ষমতাবলে তাদের প্লট দেওয়া হয়। ২০২২ সালে তারা প্লট বুঝে পান। পরে বিষয়টি রাষ্ট্রীয় অতি গোপনীয় বিষয় হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। ফলে হাতেগোনা কয়েকজন ছাড়া খোদ রাজউকেরই অনেকে এ বিষয়ে তেমন কিছুই জানেন না। শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যরা প্রত্যেকে সর্বোচ্চ ১০ কাঠা আয়তনের প্লট নিয়েছেন।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে