সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ওরফে লোটাস কামাল ও তার পরিবারের সদস্যদের অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার (২৩ অক্টোবর) এক বৈঠকে কমিশন এ সিদ্ধান্ত নেয়।
দুদকের উপ-পরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আকতারুল ইসলাম জানান, সাবেক অর্থমন্ত্রী লোটাস কামাল নিজ নামে ঢাকার জোয়ারসাহারা, বাড্ডা এবং কুমিল্লায় জমি ক্রয়, বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে বিপুল পরিমাণ অর্থ জমা, শেয়ারে বিনিয়োগ এবং সঞ্চয়পত্রে ২০ কোটি ৪৮ লাখ ২৫ হাজার ২০৬ টাকা বিনিয়োগ করেছেন।
লোটাস কামাল প্রপার্টিজ, অরবিটাল এন্টারপ্রাইজসহ বিভিন্ন কোম্পানিতে বিনিয়োগ, তার স্ত্রী কাশমেরী কামালের নামে কুমিল্লা, গুলশান ও বাড্ডাসহ বিভিন্ন জায়গায় জমি, প্লট ও ফ্ল্যাট রয়েছে। এছাড়া তার স্ত্রীর নামে বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা, শেয়ারে বিনিয়োগ এবং সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ রয়েছে ৩৮ কোটি ৮৭ লাখ ৭৮ হাজার ৫০৬ টাকা।
মোস্তফা কামাল ও তার স্ত্রী কাশমেরী কামালের নামে ১১১ কোটি ৬৩ লাখ টাকা মূল্যের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের তথ্য পেয়েছে দুদক। তাছাড়া এসব সম্পদের বাইরেও তার দেশে-বিদেশে শত শত কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে বলে দুদকের গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন। গোয়েন্দাদের গোপন অনুসন্ধানে অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পরিলক্ষিত হওয়ায় কমিশন প্রকাশ্যে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
দুদকের উপ-পরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আকতারুল ইসলাম জানান, সাবেক অর্থমন্ত্রী লোটাস কামাল নিজ নামে ঢাকার জোয়ারসাহারা, বাড্ডা এবং কুমিল্লায় জমি ক্রয়, বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে বিপুল পরিমাণ অর্থ জমা, শেয়ারে বিনিয়োগ এবং সঞ্চয়পত্রে ২০ কোটি ৪৮ লাখ ২৫ হাজার ২০৬ টাকা বিনিয়োগ করেছেন।
লোটাস কামাল প্রপার্টিজ, অরবিটাল এন্টারপ্রাইজসহ বিভিন্ন কোম্পানিতে বিনিয়োগ, তার স্ত্রী কাশমেরী কামালের নামে কুমিল্লা, গুলশান ও বাড্ডাসহ বিভিন্ন জায়গায় জমি, প্লট ও ফ্ল্যাট রয়েছে। এছাড়া তার স্ত্রীর নামে বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা, শেয়ারে বিনিয়োগ এবং সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ রয়েছে ৩৮ কোটি ৮৭ লাখ ৭৮ হাজার ৫০৬ টাকা।
মোস্তফা কামাল ও তার স্ত্রী কাশমেরী কামালের নামে ১১১ কোটি ৬৩ লাখ টাকা মূল্যের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের তথ্য পেয়েছে দুদক। তাছাড়া এসব সম্পদের বাইরেও তার দেশে-বিদেশে শত শত কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে বলে দুদকের গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন। গোয়েন্দাদের গোপন অনুসন্ধানে অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পরিলক্ষিত হওয়ায় কমিশন প্রকাশ্যে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে