
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ওয়েবসাইটে আবারও ফেরানো হয়েছে আওয়ামী লীগের ‘নৌকা’ প্রতীক। বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) ইসির ওয়েবসাইটে দেখা যায়, আওয়ামী লীগ (নিবন্ধন স্থগিত) নামের পাশে প্রতীক হিসেবে নৌকা রাখা হয়েছে। এর আগে বুধবার (১৬ জুলাই) সকালে ইসির ওয়েবসাইট থেকে নিবন্ধন স্থগিত হওয়া বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ‘নৌকা’ প্রতীক সরিয়ে ফেলা হয়েছিল। এ বিষয়ে ইসি সচিবালয়ের সিস্টেম ম্যানেজার মো. রফিকুল হক জানিয়েছিলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে নৌকা প্রতীকটি সরিয়ে ফেলা হয়।
তবে এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয় জানিয়েছিল, নৌকা প্রতীক নিয়ে নতুন কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। আগের সিদ্ধান্তই আছে কমিশনের। অর্থাৎ আওয়ামী লীগ দল হিসেবে বিলুপ্ত হলে তখন নৌকা প্রতীক তফসিল থেকে বাদ দেবে কমিশন। তবে কোনো রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন স্থগিত বা বাতিল হলে সেটি ওয়েবসাইট থেকে সরাতে পারে ইসি। সেটাই হতে পারে। এরও আগে গত মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) রাতে এক ফেসবুক পোস্টে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ইসির সমালোচনা করে প্রশ্ন রাখেন, অভিশপ্ত ‘নৌকা’ মার্কাটাকে আপনারা কোন বিবেচনায় আবার শিডিউলভুক্ত করতে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠালেন? তিনি লিখেন, সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে আপনারা এই গণঅভ্যুত্থানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখালেন। কাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে এবং কাদের দিতে এই মার্কা রেখে দিলেন?
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনের অবসান ঘটে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন। পরবর্তীকালে গত ১২ মে সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগ ও তার সব অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে। এরপর নির্বাচন কমিশনও দলটির নিবন্ধন স্থগিত করে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন
তবে এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয় জানিয়েছিল, নৌকা প্রতীক নিয়ে নতুন কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। আগের সিদ্ধান্তই আছে কমিশনের। অর্থাৎ আওয়ামী লীগ দল হিসেবে বিলুপ্ত হলে তখন নৌকা প্রতীক তফসিল থেকে বাদ দেবে কমিশন। তবে কোনো রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন স্থগিত বা বাতিল হলে সেটি ওয়েবসাইট থেকে সরাতে পারে ইসি। সেটাই হতে পারে। এরও আগে গত মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) রাতে এক ফেসবুক পোস্টে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ইসির সমালোচনা করে প্রশ্ন রাখেন, অভিশপ্ত ‘নৌকা’ মার্কাটাকে আপনারা কোন বিবেচনায় আবার শিডিউলভুক্ত করতে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠালেন? তিনি লিখেন, সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে আপনারা এই গণঅভ্যুত্থানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখালেন। কাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে এবং কাদের দিতে এই মার্কা রেখে দিলেন?
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনের অবসান ঘটে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন। পরবর্তীকালে গত ১২ মে সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগ ও তার সব অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে। এরপর নির্বাচন কমিশনও দলটির নিবন্ধন স্থগিত করে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন