ঢাকা, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বাংলা স্কুপ :
ছাত্র-জনতাকে নির্বিচারে হত্যার দায়ে রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও নিবন্ধন বাতিল চেয়ে দায়ের করা রিট সরাসরি খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট।
রবিবার (১ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মো. মাহবুবুল উল ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
‘সারডা সোসাইটি’ নামে একটি সংগঠনের পক্ষে এর নির্বাহী পরিচালক আরিফুর রহমান মুরাদ ভূঁইয়া গত ১৯ আগস্ট রিটটি করেছিলেন। আদালতে রিটের পক্ষে তিনি নিজেই শুনানি করেন এবং এবং নিজের দেয়া আগের বক্তব্য ‘নট প্রেস’ করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান শুনানি করেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রেদওয়ান আহমেদ রানজিব।
রিট আবেদনে যেসব প্রতিষ্ঠান শেখ হাসিনার নামে রয়েছে সেগুলোর নাম পরিবর্তনও চাওয়া হয়। একইসঙ্গে দেশ সংস্কারের লক্ষ্যে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ সর্বনিম্ন ৩ বছর চাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বিদেশে পাচার করা ১১ লাখ কোটি টাকা ফেরত আনতে এবং বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের বদলি করার নির্দেশনা চাওয়া হয়।
গত ২৭ আগস্ট আদালত রিটের ওপর শুনানি নেন। পরবর্তী শুনানির জন্য ১ সেপ্টেম্বর তারিখ রাখেন আদালত। আজ শুনানি নিয়ে একপর্যায়ে আদালত বলেন, রিটটি গ্রহণযোগ্য নয়। রিটটি সরাসরি খারিজ করা হলো।
এর আগে ২৭ আগস্ট রিটের শুনানিতে অ্যাটর্নি জেনারেল মো: আসাদুজ্জামান হাইকোর্টকে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কোন উদ্দেশ্য নেই কোন রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ বা নিবন্ধন বাতিল করা। সংবিধানে সংগঠন ও রাজনৈতিক দল পরিচালনার যে স্বাধীনতা রয়েছে, এই সরকার সেটিতে বিশ্বাস করে। আর বিগত কর্তৃত্ববাদী সরকারের সাথে জড়িতদের অন্যায় অবিচারের বিচার আইন আদালতের মাধ্যমে হবে। সেটার জন্য কোন রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করা সমীচীন নয়।
নিউজ ডেস্ক/এসকে
ছাত্র-জনতাকে নির্বিচারে হত্যার দায়ে রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও নিবন্ধন বাতিল চেয়ে দায়ের করা রিট সরাসরি খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট।
রবিবার (১ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মো. মাহবুবুল উল ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
‘সারডা সোসাইটি’ নামে একটি সংগঠনের পক্ষে এর নির্বাহী পরিচালক আরিফুর রহমান মুরাদ ভূঁইয়া গত ১৯ আগস্ট রিটটি করেছিলেন। আদালতে রিটের পক্ষে তিনি নিজেই শুনানি করেন এবং এবং নিজের দেয়া আগের বক্তব্য ‘নট প্রেস’ করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান শুনানি করেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রেদওয়ান আহমেদ রানজিব।
রিট আবেদনে যেসব প্রতিষ্ঠান শেখ হাসিনার নামে রয়েছে সেগুলোর নাম পরিবর্তনও চাওয়া হয়। একইসঙ্গে দেশ সংস্কারের লক্ষ্যে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ সর্বনিম্ন ৩ বছর চাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বিদেশে পাচার করা ১১ লাখ কোটি টাকা ফেরত আনতে এবং বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের বদলি করার নির্দেশনা চাওয়া হয়।
গত ২৭ আগস্ট আদালত রিটের ওপর শুনানি নেন। পরবর্তী শুনানির জন্য ১ সেপ্টেম্বর তারিখ রাখেন আদালত। আজ শুনানি নিয়ে একপর্যায়ে আদালত বলেন, রিটটি গ্রহণযোগ্য নয়। রিটটি সরাসরি খারিজ করা হলো।
এর আগে ২৭ আগস্ট রিটের শুনানিতে অ্যাটর্নি জেনারেল মো: আসাদুজ্জামান হাইকোর্টকে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কোন উদ্দেশ্য নেই কোন রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ বা নিবন্ধন বাতিল করা। সংবিধানে সংগঠন ও রাজনৈতিক দল পরিচালনার যে স্বাধীনতা রয়েছে, এই সরকার সেটিতে বিশ্বাস করে। আর বিগত কর্তৃত্ববাদী সরকারের সাথে জড়িতদের অন্যায় অবিচারের বিচার আইন আদালতের মাধ্যমে হবে। সেটার জন্য কোন রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করা সমীচীন নয়।
নিউজ ডেস্ক/এসকে