
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের স্মৃতি সংরক্ষণ ও প্রদর্শনের লক্ষ্যে ঢাকায় ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ নির্মাণ ও সংস্কারের জন্য দুটি প্রকল্পের নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। দুই প্রকল্পে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১১১ কোটি ১৯ লাখ ৮১ হাজার টাকা।
মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কমিটির সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র জানায়, ২০২৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ‘গণভবন’কে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ হিসেবে রূপান্তরের সিদ্ধান্ত হয়। এই জাদুঘরে ২০২৪ সালের জুলাই মাসের গণঅভ্যুত্থানের বিভিন্ন স্মৃতিচিহ্ন, শহিদদের স্মারক এবং বিগত ১৬ বছরের নিপীড়নের দলিল-চিত্র সংরক্ষণের পরিকল্পনা রয়েছে।
তবে উন্মুক্ত দরপত্র প্রক্রিয়ায় নির্মাণ কাজ শুরু করলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে (৫ আগস্ট ২০২৫) কাজ শেষ করা সম্ভব হবে না বলে মত দিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। ফলে ‘রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজন’ দেখিয়ে পিপিএ ২০০৬-এর ধারা ৬৮ ও পিপিআর ২০০৮-এর বিধি ৭৬ (২) অনুযায়ী সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে কাজ বাস্তবায়নের নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
প্রথম প্রকল্প: ইলেকট্রিক্যাল/মেকানিক্যাল অংশ: এই অংশে নির্মাণ ও সংস্কার কাজ বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে মেসার্স শুভ্রা ট্রেডার্সকে। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪০ কোটি ৮২ লাখ ৮৬ হাজার টাকা।
দ্বিতীয় প্রকল্প: সিভিল অংশ: সংশ্লিষ্ট নির্মাণ কাজ বাস্তবায়নের দায়িত্ব পাচ্ছে দি সিভিল ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড। এই প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে ৭০ কোটি ৩৬ লাখ ৯৫ হাজার টাকা।
দুই প্রকল্পেই সরাসরি ক্রয় পদ্ধতির মাধ্যমে দ্রুত বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যাতে আগামী ৫ আগস্ট ২০২৫-এ প্রধান উপদেষ্টা স্মৃতি জাদুঘরটি উদ্বোধন করতে পারেন।
বাংলাস্কুপ/ প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কমিটির সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র জানায়, ২০২৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ‘গণভবন’কে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ হিসেবে রূপান্তরের সিদ্ধান্ত হয়। এই জাদুঘরে ২০২৪ সালের জুলাই মাসের গণঅভ্যুত্থানের বিভিন্ন স্মৃতিচিহ্ন, শহিদদের স্মারক এবং বিগত ১৬ বছরের নিপীড়নের দলিল-চিত্র সংরক্ষণের পরিকল্পনা রয়েছে।
তবে উন্মুক্ত দরপত্র প্রক্রিয়ায় নির্মাণ কাজ শুরু করলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে (৫ আগস্ট ২০২৫) কাজ শেষ করা সম্ভব হবে না বলে মত দিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। ফলে ‘রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজন’ দেখিয়ে পিপিএ ২০০৬-এর ধারা ৬৮ ও পিপিআর ২০০৮-এর বিধি ৭৬ (২) অনুযায়ী সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে কাজ বাস্তবায়নের নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
প্রথম প্রকল্প: ইলেকট্রিক্যাল/মেকানিক্যাল অংশ: এই অংশে নির্মাণ ও সংস্কার কাজ বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে মেসার্স শুভ্রা ট্রেডার্সকে। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪০ কোটি ৮২ লাখ ৮৬ হাজার টাকা।
দ্বিতীয় প্রকল্প: সিভিল অংশ: সংশ্লিষ্ট নির্মাণ কাজ বাস্তবায়নের দায়িত্ব পাচ্ছে দি সিভিল ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড। এই প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে ৭০ কোটি ৩৬ লাখ ৯৫ হাজার টাকা।
দুই প্রকল্পেই সরাসরি ক্রয় পদ্ধতির মাধ্যমে দ্রুত বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যাতে আগামী ৫ আগস্ট ২০২৫-এ প্রধান উপদেষ্টা স্মৃতি জাদুঘরটি উদ্বোধন করতে পারেন।
বাংলাস্কুপ/ প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে