
কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে জেলেদের জালে তিনটি বড় পাখি মাছ ধরা পড়েছে। স্থানীয়রা এগুলোকে সেইল ফিস বা গোলপাতা মাছও বলছেন । সোমবার (১৪ জুলাই) বিকেলে মাছ ৩টি আলীপুর মৎস্য বন্দরের বিএফডিসি মার্কেটে বিক্রির জন্য নিয়ে আসা হয়। এসময় উৎসুক মানুষ ভিড় করেন।
চাহিদা কম থাকায় মাছ ৩টি খোলা ডাকে ২৩ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে । সাফা ফিসের মালিক চয়ন ৩৫ কেজি ওজনের একটি মাছ চার শ টাকা কেজি দরে কিনে নেন। বাকি দুটি মাছ স্থানীয় ব্যবসায়ী সাদ্দাম হোসেন ৯ হাজার টাকায় কিনেছেন।
জানা গেছে, এফবি আল্লাহর দান ট্রলারের জেলেরা সাগরে ফিশিং করতে গিয়ে মাছ তিনটি শিকার করেন। মাঝি আবু সালেহ জানান, অন্তত দেড়শ কিলোমিটার গভীর সাগরবক্ষে ইলিশের সঙ্গে মাছ তিনটি পেয়েছেন। এলাকায় চাহিদা কম থাকায় মাছ তিনটি ঢাকায় বিক্রির জন্য পাঠানো হবে বলে জানালেন ক্রেতা।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, পাখি মাছ গভীর সমুদ্র থাকে। পরিবেশ ও ঘন ঘন সমুদ্রের আবহাওয়া খারাপ থাকায় মাছগুলো তীরে আসে না। যার কারণে কম ধরা পড়েছে। আগের চেয়ে বঙ্গোপসাগরে এসব মাছ বেড়েছে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এইচএইচ/এসকে
চাহিদা কম থাকায় মাছ ৩টি খোলা ডাকে ২৩ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে । সাফা ফিসের মালিক চয়ন ৩৫ কেজি ওজনের একটি মাছ চার শ টাকা কেজি দরে কিনে নেন। বাকি দুটি মাছ স্থানীয় ব্যবসায়ী সাদ্দাম হোসেন ৯ হাজার টাকায় কিনেছেন।
জানা গেছে, এফবি আল্লাহর দান ট্রলারের জেলেরা সাগরে ফিশিং করতে গিয়ে মাছ তিনটি শিকার করেন। মাঝি আবু সালেহ জানান, অন্তত দেড়শ কিলোমিটার গভীর সাগরবক্ষে ইলিশের সঙ্গে মাছ তিনটি পেয়েছেন। এলাকায় চাহিদা কম থাকায় মাছ তিনটি ঢাকায় বিক্রির জন্য পাঠানো হবে বলে জানালেন ক্রেতা।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, পাখি মাছ গভীর সমুদ্র থাকে। পরিবেশ ও ঘন ঘন সমুদ্রের আবহাওয়া খারাপ থাকায় মাছগুলো তীরে আসে না। যার কারণে কম ধরা পড়েছে। আগের চেয়ে বঙ্গোপসাগরে এসব মাছ বেড়েছে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এইচএইচ/এসকে