
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সম্প্রতি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় পরিচালিত সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) এবং মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের প্রতিষ্ঠিত সূচনা ফাউন্ডেশন সংক্রান্ত দান ও অনুদান বিষয়ক নথি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) থেকে তলব করেছে। দুদকের উপপরিচালক আকতারুল ইসলাম জানিয়েছেন, এই চিঠিতে দুদক কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে চেয়েছে যা অনুসন্ধানের জন্য অপরিহার্য।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সিআরআই ট্রাস্টি সজীব ওয়াজেদ জয় এবং শেখ হাসিনা পরিবারের অন্য সদস্যদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় অর্থের অপব্যবহার ও ক্ষতি সাধনের অভিযোগ রয়েছে। একই সঙ্গে সূচনা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ও অন্যদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যাংকের কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) তহবিল থেকে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে।
দুদক বলেছে, এই অভিযোগের সুষ্ঠু ও কার্যকর অনুসন্ধানের জন্য জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় নথি জব্দ করা এবং তা পর্যালোচনা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সোমবারের মধ্যে জব্দ তালিকা অনুযায়ী তথ্য সরবরাহের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
দুদক অনুসন্ধানের জন্য সাত সদস্যের একটি বিশেষ দল গঠন করেছে যার নেতৃত্বে রয়েছেন উপপরিচালক মনিরুল ইসলাম। দলের অন্য সদস্যদের মধ্যে সহকারী পরিচালক আফনান জান্নাত কেয়া, মুবাশ্বিরা আতিয়া তমা, এস এম রাশেদুল হাসান, এ কে এম মুর্তজা আলী সাগর, মনিরুল ইসলাম এবং উপসহকারী পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন রয়েছেন।
গত মার্চ মাসে দুদক সায়মা ও সজীব জয় এর বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছিল। এ মামলাগুলোতে অভিযোগ করা হয় দুর্নীতি ও প্রতারণার মাধ্যমে সূচনা ফাউন্ডেশনের জন্য ৩৩ কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহ এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক পদে নিয়োগ পাওয়ার জন্য রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপব্যবহার ও নিয়মবহির্ভূত কার্যকলাপের আশ্রয় নেওয়া। এছাড়া, গত জানুয়ারিতে তথ্য গোপন ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে পূর্বাচলে প্লট বরাদ্দ সংক্রান্ত মামলাও দুদক দায়ের করেছিল।
এই সকল অভিযোগ এবং মামলার প্রেক্ষিতে দুদক সুষ্ঠু ও সম্পূর্ণ তদন্তের মাধ্যমে আইনি প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রয়েছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এইচএইচ/এসকে
চিঠিতে বলা হয়েছে, সিআরআই ট্রাস্টি সজীব ওয়াজেদ জয় এবং শেখ হাসিনা পরিবারের অন্য সদস্যদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় অর্থের অপব্যবহার ও ক্ষতি সাধনের অভিযোগ রয়েছে। একই সঙ্গে সূচনা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ও অন্যদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যাংকের কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) তহবিল থেকে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে।
দুদক বলেছে, এই অভিযোগের সুষ্ঠু ও কার্যকর অনুসন্ধানের জন্য জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় নথি জব্দ করা এবং তা পর্যালোচনা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সোমবারের মধ্যে জব্দ তালিকা অনুযায়ী তথ্য সরবরাহের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
দুদক অনুসন্ধানের জন্য সাত সদস্যের একটি বিশেষ দল গঠন করেছে যার নেতৃত্বে রয়েছেন উপপরিচালক মনিরুল ইসলাম। দলের অন্য সদস্যদের মধ্যে সহকারী পরিচালক আফনান জান্নাত কেয়া, মুবাশ্বিরা আতিয়া তমা, এস এম রাশেদুল হাসান, এ কে এম মুর্তজা আলী সাগর, মনিরুল ইসলাম এবং উপসহকারী পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন রয়েছেন।
গত মার্চ মাসে দুদক সায়মা ও সজীব জয় এর বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছিল। এ মামলাগুলোতে অভিযোগ করা হয় দুর্নীতি ও প্রতারণার মাধ্যমে সূচনা ফাউন্ডেশনের জন্য ৩৩ কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহ এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক পদে নিয়োগ পাওয়ার জন্য রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপব্যবহার ও নিয়মবহির্ভূত কার্যকলাপের আশ্রয় নেওয়া। এছাড়া, গত জানুয়ারিতে তথ্য গোপন ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে পূর্বাচলে প্লট বরাদ্দ সংক্রান্ত মামলাও দুদক দায়ের করেছিল।
এই সকল অভিযোগ এবং মামলার প্রেক্ষিতে দুদক সুষ্ঠু ও সম্পূর্ণ তদন্তের মাধ্যমে আইনি প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রয়েছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এইচএইচ/এসকে