
নাটোরের লালপুরে থানা হেফাজত থেকে আসামি ছিনতাইয়ের ঘটনায় উপজেলা যুবদল ও ছাত্রদলের ১৭ নেতাকর্মীকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। রোববার (১৩ জুলাই) দুপুরে তারা আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন।
এ সময় চিফ জুডিশিয়াল আদালতের বিচারক আল-আমিন জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। কারাগারে যাওয়া ব্যক্তিরা হলেন– উপজেলা যুবদলের সদস্য শাকিবুল আলম সুলভ, মাইনুল ইসলাম বিপ্লব, গোপালপুর পৌর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সেলিম রেজা ভুবন, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক রায়হান বকির সুইট, যুগ্ম আহ্বায়ক কামরুল ইসলাম, সোহাস, মিল্টন, সুমন মেহেদী, সজীব, তানভীর, মালেক, আরিফ, চঞ্চল, লিটু, রাকিব ও বাপ্পি।
ওই নেতাকর্মীরা উচ্চ আদালত থেকে জামিনে ছিলেন। নাটোর আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রুহুল আমিন তালুকদার টগর জানান, ৮ এপ্রিল লালপুরে গ্রেপ্তারের পর জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রুবেল উদ্দিনকে থানা থেকে ছিনিয়ে নিয়েছেন তাঁর অনুসারীরা। এ ঘটনায় বাগাতিপাড়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মানিক কুমার চৌধুরী বাদী হয়ে সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে লালপুর থানায় মামলা করেন।
মামলায় ৩৮ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া ১০০-১২০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়। আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে জামিনে ছিলেন। রোববার মেয়াদ শেষে আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন প্রার্থনা করেন। বিচারক তাদের আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মামলাটিকে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা উল্লেখ করে বিএনপির স্থানীয় নেতৃবৃন্দ বলেন, আমরা আইনিভাবে মোকাবিলা করব।
বাংলা স্কুপ/এইচএইচ/এসকে
এ সময় চিফ জুডিশিয়াল আদালতের বিচারক আল-আমিন জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। কারাগারে যাওয়া ব্যক্তিরা হলেন– উপজেলা যুবদলের সদস্য শাকিবুল আলম সুলভ, মাইনুল ইসলাম বিপ্লব, গোপালপুর পৌর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সেলিম রেজা ভুবন, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক রায়হান বকির সুইট, যুগ্ম আহ্বায়ক কামরুল ইসলাম, সোহাস, মিল্টন, সুমন মেহেদী, সজীব, তানভীর, মালেক, আরিফ, চঞ্চল, লিটু, রাকিব ও বাপ্পি।
ওই নেতাকর্মীরা উচ্চ আদালত থেকে জামিনে ছিলেন। নাটোর আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রুহুল আমিন তালুকদার টগর জানান, ৮ এপ্রিল লালপুরে গ্রেপ্তারের পর জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রুবেল উদ্দিনকে থানা থেকে ছিনিয়ে নিয়েছেন তাঁর অনুসারীরা। এ ঘটনায় বাগাতিপাড়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মানিক কুমার চৌধুরী বাদী হয়ে সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে লালপুর থানায় মামলা করেন।
মামলায় ৩৮ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া ১০০-১২০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়। আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে জামিনে ছিলেন। রোববার মেয়াদ শেষে আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন প্রার্থনা করেন। বিচারক তাদের আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মামলাটিকে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা উল্লেখ করে বিএনপির স্থানীয় নেতৃবৃন্দ বলেন, আমরা আইনিভাবে মোকাবিলা করব।
বাংলা স্কুপ/এইচএইচ/এসকে