অভিষেক-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কে ফাটল ধরেছে- এমন জল্পনা বলিউড পাড়ায় চলছে গত কয়েক মাস ধরে। বনিবনার অভাবেই নাকি তাঁরা আর এক ছাদের তলায় থাকেন না। ঐশ্বরিয়ার বেশির ভাগ সময় কাটে এখন একমাত্র মেয়ে আরাধ্যা বচ্চনকে সঙ্গে নিয়ে। কিন্তু এক সময় অভিষেক -ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের সমীকরণ এমনটা ছিল না। সহমর্মী ছিলেন দুজন, পরস্পর কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলতেন তাঁরা। কী যে হলো এই জুটির!
নানা রকমের সমালোচনা মুখে পড়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে অভিষেকের। সমাজমাধ্যমে ট্রোলডও হয়েছেন তিনি। তখন অভিষেককে সাহস জুগিয়েছেন স্ত্রী ঐশ্বরিয়া। এক সাক্ষাৎকারে অভিষেক জানিয়েছিলেন, স্ত্রীর পরামর্শ মেনেই তিনি সমালোচনাকে গুরুত্ব না দিয়ে জীবনে এগোতে পেরেছিলেন। ঐশ্বরিয়ার পরামর্শ ছিল, “দশ হাজার মানুষ তোমাকে প্রশংসায় ভরিয়ে দেবেন। কিন্তু তার মধ্যেও একটি নেতিবাচক মন্তব্য তোমার উপরে প্রভাব ফেলতে পারে।” জীবনসঙ্গীর এই কথা মনে ধরেছিল অভিষেকের। তখন থেকেই তিনি সিদ্ধান্ত নেন, শুধু নিজের কাজে ও ইতিবাচক মন্তব্যকে গুরুত্ব দেবেন। গঠনমূলক সমালোচনা শুনবেন কিন্তু এই সবের জন্য মন খারাপ করবেন না।
আরও নানা পরামর্শ দিয়ে স্বামীকে সাহস জুগিয়েছিলেন ঐশ্বরিয়া। দুঃসময়ে স্ত্রীর দেয়া আরেকটি পরামর্শ মেনে চলতেন অভিষেক - “ব্যর্থতা তোমার সঙ্গে মানিয়ে নেবে। তোমাকে ব্যর্থতার সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে না।” এরপর থেকেই ব্যর্থতার কথা ভুলে এগিয়ে যেতে শিখেছিলেন অভিষেক। অভিনেতা বলেছিলেন, “আমি সব সময় ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নেওয়ার চেষ্টা করি।”
অভিষেক -ঐশ্বরিয়া গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন ২০০৭ সালে। আরাধ্যার জন্ম ২০১১ সালে। কিন্তু গত কয়েক বছরে নাকি এসেছে দূরত্ব। এও শোনা যাচ্ছে, অভিনেত্রী নিমরত কৌরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতাও দাম্পত্যে দূরত্ব তৈরি হওয়ার অন্যতম কারণ। সূত্র - আনন্দবাজার অনলাইন
বাংলা স্কুপ ডেস্ক / এসকে
নানা রকমের সমালোচনা মুখে পড়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে অভিষেকের। সমাজমাধ্যমে ট্রোলডও হয়েছেন তিনি। তখন অভিষেককে সাহস জুগিয়েছেন স্ত্রী ঐশ্বরিয়া। এক সাক্ষাৎকারে অভিষেক জানিয়েছিলেন, স্ত্রীর পরামর্শ মেনেই তিনি সমালোচনাকে গুরুত্ব না দিয়ে জীবনে এগোতে পেরেছিলেন। ঐশ্বরিয়ার পরামর্শ ছিল, “দশ হাজার মানুষ তোমাকে প্রশংসায় ভরিয়ে দেবেন। কিন্তু তার মধ্যেও একটি নেতিবাচক মন্তব্য তোমার উপরে প্রভাব ফেলতে পারে।” জীবনসঙ্গীর এই কথা মনে ধরেছিল অভিষেকের। তখন থেকেই তিনি সিদ্ধান্ত নেন, শুধু নিজের কাজে ও ইতিবাচক মন্তব্যকে গুরুত্ব দেবেন। গঠনমূলক সমালোচনা শুনবেন কিন্তু এই সবের জন্য মন খারাপ করবেন না।
আরও নানা পরামর্শ দিয়ে স্বামীকে সাহস জুগিয়েছিলেন ঐশ্বরিয়া। দুঃসময়ে স্ত্রীর দেয়া আরেকটি পরামর্শ মেনে চলতেন অভিষেক - “ব্যর্থতা তোমার সঙ্গে মানিয়ে নেবে। তোমাকে ব্যর্থতার সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে না।” এরপর থেকেই ব্যর্থতার কথা ভুলে এগিয়ে যেতে শিখেছিলেন অভিষেক। অভিনেতা বলেছিলেন, “আমি সব সময় ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নেওয়ার চেষ্টা করি।”
অভিষেক -ঐশ্বরিয়া গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন ২০০৭ সালে। আরাধ্যার জন্ম ২০১১ সালে। কিন্তু গত কয়েক বছরে নাকি এসেছে দূরত্ব। এও শোনা যাচ্ছে, অভিনেত্রী নিমরত কৌরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতাও দাম্পত্যে দূরত্ব তৈরি হওয়ার অন্যতম কারণ। সূত্র - আনন্দবাজার অনলাইন
বাংলা স্কুপ ডেস্ক / এসকে