ময়মনসিংহে জনতার বাধার মুখে রেলওয়ের জায়গায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান পণ্ড হয়ে গেছে। সোমবার (২১অক্টোবর) বেলা পৌনে ১২টার দিকে ময়মনসিংহ রেলওয়ে জংশন স্টেশন সংলগ্ন উচ্ছেদ অভিযান শুরু করে।
ঢাকা বিভাগীয় ভূ-সম্পদ কর্মকর্তা আব্দুস সোবহানের নেতৃত্বে রেলওয়ে পুলিশ পাহাড়ায় এস্কেভেটর দিয়ে রেলওয়ে মসজিদ সংলগ্ন দোকান ভাঙার সময় বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে জনতা। একপর্যায়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ এবং জনতার ধাওয়ায় উচ্ছেদকারী কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল ছেড়ে দৌড়ে নিরাপদে চলে যান। এসময় এস্কেভেটর চালককে নামিয়ে মারধর ও ভেকু ভাঙচুর করে ক্ষুব্ধ জনতা। পরে সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
স্থানীয়রা জানান, উচ্ছেদ অভিযানের খবরে স্টেশন এলাকা থেকে অস্থায়ী স্থাপনা সরিয়ে নেয়া হয় আগেই। খননযন্ত্র নিয়ে অভিযানের শুরুতেই রেলওয়ে স্টেশন মসজিদ ঘেঁষা দেয়ালে ভাঙা শুরু হয়। এতে স্থানীয় মুসল্লি ও বাসিন্দারা ক্ষুব্ধ হয়ে উচ্ছেদে বাধা দিয়ে আক্রমণ করেন। ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করলে অভিযানে আসা কর্মকর্তা ও পুলিশ পাশের একটি ভবনে নিরাপদ আশ্রয় নেয়। বিক্ষুব্ধ লোকজন ইটপাটকেল ও বাঁশ নিয়ে খনন যন্ত্রটি ভাঙচুর ও চালককে মারধর করেন। খবর পেয়ে দুপুর সোয়া ১২টার পর সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার চেষ্টা করেন।
বেলা সাড়ে ১২ টার দিকে রেলওয়ে মসজিদের মাইকে ইমাম রফিকুল ইসলাম ঘোষণা দেন, কর্তৃপক্ষ আশ্বাস দিয়েছেন মসজিদ ভাঙা হবে না। আপনারা সকলই ঘরে ফিরে যান। এরপর স্থানীয় লোকজন সরে যেতে শুরু করেন। আক্রমণের মুখে অবরুদ্ধ থাকা রেলওয়ের বিভাগীয় ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা মো. আবদুস সোবহানকে বেলা একটার দিকে সেনাবাহিনীর-পুলিশ উদ্ধার করে নিয়ে যান।
রেলওয়ের বিভাগীয় ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা মো. আবদুস সোবহান বলেন, মসজিদ ভাঙা হচ্ছে এমনটা ভেবে কিছু স্বার্থান্বেষীর উসকানিতে স্থানীয় বাসিন্দারা ভুল বুঝে আক্রমণ করে। জেলা প্রশাসনের নির্দেশে আজকের উচ্ছেদ অভিযান স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তীতে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হবে।
ঢাকা বিভাগীয় ভূ-সম্পদ কর্মকর্তা আব্দুস সোবহানের নেতৃত্বে রেলওয়ে পুলিশ পাহাড়ায় এস্কেভেটর দিয়ে রেলওয়ে মসজিদ সংলগ্ন দোকান ভাঙার সময় বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে জনতা। একপর্যায়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ এবং জনতার ধাওয়ায় উচ্ছেদকারী কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল ছেড়ে দৌড়ে নিরাপদে চলে যান। এসময় এস্কেভেটর চালককে নামিয়ে মারধর ও ভেকু ভাঙচুর করে ক্ষুব্ধ জনতা। পরে সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
স্থানীয়রা জানান, উচ্ছেদ অভিযানের খবরে স্টেশন এলাকা থেকে অস্থায়ী স্থাপনা সরিয়ে নেয়া হয় আগেই। খননযন্ত্র নিয়ে অভিযানের শুরুতেই রেলওয়ে স্টেশন মসজিদ ঘেঁষা দেয়ালে ভাঙা শুরু হয়। এতে স্থানীয় মুসল্লি ও বাসিন্দারা ক্ষুব্ধ হয়ে উচ্ছেদে বাধা দিয়ে আক্রমণ করেন। ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করলে অভিযানে আসা কর্মকর্তা ও পুলিশ পাশের একটি ভবনে নিরাপদ আশ্রয় নেয়। বিক্ষুব্ধ লোকজন ইটপাটকেল ও বাঁশ নিয়ে খনন যন্ত্রটি ভাঙচুর ও চালককে মারধর করেন। খবর পেয়ে দুপুর সোয়া ১২টার পর সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার চেষ্টা করেন।
বেলা সাড়ে ১২ টার দিকে রেলওয়ে মসজিদের মাইকে ইমাম রফিকুল ইসলাম ঘোষণা দেন, কর্তৃপক্ষ আশ্বাস দিয়েছেন মসজিদ ভাঙা হবে না। আপনারা সকলই ঘরে ফিরে যান। এরপর স্থানীয় লোকজন সরে যেতে শুরু করেন। আক্রমণের মুখে অবরুদ্ধ থাকা রেলওয়ের বিভাগীয় ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা মো. আবদুস সোবহানকে বেলা একটার দিকে সেনাবাহিনীর-পুলিশ উদ্ধার করে নিয়ে যান।
রেলওয়ের বিভাগীয় ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা মো. আবদুস সোবহান বলেন, মসজিদ ভাঙা হচ্ছে এমনটা ভেবে কিছু স্বার্থান্বেষীর উসকানিতে স্থানীয় বাসিন্দারা ভুল বুঝে আক্রমণ করে। জেলা প্রশাসনের নির্দেশে আজকের উচ্ছেদ অভিযান স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তীতে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হবে।