
ভারী বৃষ্টিপাত ও ভারতের উজানের পানিতে ফেনীর পরশুরাম ও ফুলগাজী উপজেলায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা। দুই উপজেলার ১৫টি স্থানে ভাঙনে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে ২০ হাজার মানুষ। এসব এলাকার নলকূপ পানিতে ডুবে যাওয়ায় বিশুদ্ধ পানির সংকট দেখা দিয়েছে।
ফুলগাজীর মুন্সিরহাট গাইনবাড়ি এলাকার বাসিন্দা আছমা আক্তার বলেন, রাত থেকে ঘরে পানি ঢুকতে শুরু করে। কিছু জিনিসপত্র ওপরে তুলেছি। নিরাপদ পানির সংকটে পরিবার নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
ফুলগাজী উত্তর শ্রীপুর নাপিতকোনা এলাকার বাসিন্দা জাহানারা বেগম বলেন, মঙ্গলবার বিকেলে স্থানীয়দের নিয়ে অনেক চেষ্টা করেও বাঁধ রক্ষা করা যায়নি। পানি ঢুকে বাড়িঘর প্লাবিত হয়েছে। পাশের একটি বাড়িতে আশ্রয় নিলেও নিরাপদ পানির জন্য বেশি কষ্ট হচ্ছে। এছাড়া বিদ্যুৎ ও নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে সব ধরনের যোগাযোগও বন্ধ হয়ে গেছে।
ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহরিয়া ইসলাম বলেন, আমরা কিছু এলাকায় শুকনো খাবার, স্যালাইন ও পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট পাঠিয়েছি। যারা আশ্রয়কেন্দ্রে এসেছে তাদের জন্য শুকনো খাবার ও রান্না করা খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
ফুলগাজীর মুন্সিরহাট গাইনবাড়ি এলাকার বাসিন্দা আছমা আক্তার বলেন, রাত থেকে ঘরে পানি ঢুকতে শুরু করে। কিছু জিনিসপত্র ওপরে তুলেছি। নিরাপদ পানির সংকটে পরিবার নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
ফুলগাজী উত্তর শ্রীপুর নাপিতকোনা এলাকার বাসিন্দা জাহানারা বেগম বলেন, মঙ্গলবার বিকেলে স্থানীয়দের নিয়ে অনেক চেষ্টা করেও বাঁধ রক্ষা করা যায়নি। পানি ঢুকে বাড়িঘর প্লাবিত হয়েছে। পাশের একটি বাড়িতে আশ্রয় নিলেও নিরাপদ পানির জন্য বেশি কষ্ট হচ্ছে। এছাড়া বিদ্যুৎ ও নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে সব ধরনের যোগাযোগও বন্ধ হয়ে গেছে।
ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহরিয়া ইসলাম বলেন, আমরা কিছু এলাকায় শুকনো খাবার, স্যালাইন ও পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট পাঠিয়েছি। যারা আশ্রয়কেন্দ্রে এসেছে তাদের জন্য শুকনো খাবার ও রান্না করা খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে