বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে এখনই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। না হলে ফ্যাসিবাদের দোসররা আবার ফিরে এলে এর দায় বর্তমান সরকারকেই নিতে হবে। রাষ্ট্র চালাতে যে সংস্কার করা দরকার, তা দ্রুত শেষ করে জাতীয় সংসদ নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানান তিনি।
রুহুল কবির রিজভী সোমবার (২১ অক্টোবর) সাভারে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত শহীদ ইয়ামিন, শহীদ নাফিসা হোসেনের পরিবারকে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর পক্ষ থেকে সহমর্মিতা প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ছাত্র-জনতার ওপর গুলি করা অপরাধীদের অনেকে পালিয়ে যাচ্ছে। দেশকে আবারও অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখনও স্বাভাবিক হয়নি। অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে না।’
রিজভী বলেন, জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। তাদের আত্মদানের মধ্য দিয়ে আমরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে কথা বলছি। এই যে মুক্তির সুবাতাসের মধ্যে আমরা রয়েছি, এটা যাদের জন্য তাদের পাশে আমাদের থাকতে হবে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত ও আহতদের সহায়তা দেওয়া, তাদের পাশে থাকা এবং খোঁজ-খবর নেওয়ার জন্যই ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ কাজ করে যাচ্ছে।
এ ছাড়া নিত্যপণ্যের দাম কমাতে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব। তিনি বলেন, মানুষ না খেয়ে থাকে এমন যেন না হয়। মানুষ যাতে দু’মুঠো খেতে পারে এজন্য বাজার সিন্ডিকেট ও মার্কেট সিন্ডিকেট এতদিন ধরে যারা নিয়ন্ত্রণ করে আসছে তাদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। আমরা অল্প কিছু ড্রাইভ দেখতে পাচ্ছি। কিন্তু ব্যাপক ড্রাইভ দেখতে পাচ্ছি না।
এদিকে, গণআন্দোলন চলাকালে সাভার এবং আশুলিয়ায় সাত শহীদ ও তিন আহতের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেছে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর প্রতিনিধি দল। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও আমরা বিএনপি পরিবার-এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক তারেক রহমানের পক্ষ থেকে পরিবারগুলোর সঙ্গে দেখা করে তাদের প্রতি দলীয় প্রধানের সহমর্মিতার বার্তা পৌঁছে দেন রুহুল কবির রিজভী।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/ এসকে
রুহুল কবির রিজভী সোমবার (২১ অক্টোবর) সাভারে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত শহীদ ইয়ামিন, শহীদ নাফিসা হোসেনের পরিবারকে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর পক্ষ থেকে সহমর্মিতা প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ছাত্র-জনতার ওপর গুলি করা অপরাধীদের অনেকে পালিয়ে যাচ্ছে। দেশকে আবারও অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখনও স্বাভাবিক হয়নি। অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে না।’
রিজভী বলেন, জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। তাদের আত্মদানের মধ্য দিয়ে আমরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে কথা বলছি। এই যে মুক্তির সুবাতাসের মধ্যে আমরা রয়েছি, এটা যাদের জন্য তাদের পাশে আমাদের থাকতে হবে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত ও আহতদের সহায়তা দেওয়া, তাদের পাশে থাকা এবং খোঁজ-খবর নেওয়ার জন্যই ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ কাজ করে যাচ্ছে।
এ ছাড়া নিত্যপণ্যের দাম কমাতে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব। তিনি বলেন, মানুষ না খেয়ে থাকে এমন যেন না হয়। মানুষ যাতে দু’মুঠো খেতে পারে এজন্য বাজার সিন্ডিকেট ও মার্কেট সিন্ডিকেট এতদিন ধরে যারা নিয়ন্ত্রণ করে আসছে তাদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। আমরা অল্প কিছু ড্রাইভ দেখতে পাচ্ছি। কিন্তু ব্যাপক ড্রাইভ দেখতে পাচ্ছি না।
এদিকে, গণআন্দোলন চলাকালে সাভার এবং আশুলিয়ায় সাত শহীদ ও তিন আহতের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেছে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর প্রতিনিধি দল। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও আমরা বিএনপি পরিবার-এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক তারেক রহমানের পক্ষ থেকে পরিবারগুলোর সঙ্গে দেখা করে তাদের প্রতি দলীয় প্রধানের সহমর্মিতার বার্তা পৌঁছে দেন রুহুল কবির রিজভী।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/ এসকে