মিয়ানমারের দক্ষিণ উপকূলে আন্দামান সাগরে প্রায় ৩০ জনকে বহনকারী অতিরিক্ত যাত্রী বোঝাই একটি নৌকা ডুবে গেলে উদ্ধারকর্মীরা এখন পর্যন্ত ১১ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছেন।
সোমবার (২১ অক্টোবর) স্থানীয় এক বাসিন্দা বার্তা সংস্থা এএফপি’কে জানিয়েছেন, অবশিষ্ট যাত্রীরা এখনো নিখোঁজ রয়েছেন।
দক্ষিণ তানিনথারি অঞ্চলের কিয়াউক কার গ্রামের এক ভিক্ষু জানিয়েছেন, ‘আমরা গতরাতে ১০টি এবং আজ সকালে ১ জনের মরদেহ পেয়েছি। গতকাল রোববার সন্ধায় নৌকাটি নিদিষ্ট গন্তব্যের উদ্দেশে যাত্রা করেছিল।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় ওই ভিক্ষু বলেছেন, নৌকাটিতে বেশিরভাগ ছাত্র ছিল। এসব ছাত্র দুই সপ্তাহের বিরতির পর গ্রাম থেকে মাইক শহরে ফিরছিল।
তিনি বলেছেন, ‘নৌকাটি রোববার স্থানীয় সময় রাত ৯টায় অনেক দেরিতে ফিরছিল এবং ধারন ক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী বহনের কারণে এটি ডুবে গিয়েছিল।’
তিনি বলেছেন, গ্রামবাসীরা উদ্ধারকৃত ১১টি লাশ দাহ সম্পন্ন করেছে এবং স্থানীয় উদ্ধারকর্মীরা নিখোঁজদের সন্ধানে অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
ভিক্ষু জানিয়েছেন, উদ্ধারকৃত মরদেহের মধ্যে কোনো ছাত্র ছিল না।
পরিবহনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা অত্যন্ত দূর্বল হওয়ায় মিয়ানমারে নৌ দুর্ঘটনা একটি সাধারণ ঘটনায় পরিনত হয়েছে।
উপকূলরেখা এবং নদী বরাবর লোকদের বহনকারী জাহাজগুলো প্রায়ই বিপজ্জনকভাবে ভিড় করে এবং দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা ও বিস্ময়কর। সবগুলো মরদেহ উদ্ধার করতে বেশ কয়েকদিন সময় লাগতে পারে।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে
সোমবার (২১ অক্টোবর) স্থানীয় এক বাসিন্দা বার্তা সংস্থা এএফপি’কে জানিয়েছেন, অবশিষ্ট যাত্রীরা এখনো নিখোঁজ রয়েছেন।
দক্ষিণ তানিনথারি অঞ্চলের কিয়াউক কার গ্রামের এক ভিক্ষু জানিয়েছেন, ‘আমরা গতরাতে ১০টি এবং আজ সকালে ১ জনের মরদেহ পেয়েছি। গতকাল রোববার সন্ধায় নৌকাটি নিদিষ্ট গন্তব্যের উদ্দেশে যাত্রা করেছিল।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় ওই ভিক্ষু বলেছেন, নৌকাটিতে বেশিরভাগ ছাত্র ছিল। এসব ছাত্র দুই সপ্তাহের বিরতির পর গ্রাম থেকে মাইক শহরে ফিরছিল।
তিনি বলেছেন, ‘নৌকাটি রোববার স্থানীয় সময় রাত ৯টায় অনেক দেরিতে ফিরছিল এবং ধারন ক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী বহনের কারণে এটি ডুবে গিয়েছিল।’
তিনি বলেছেন, গ্রামবাসীরা উদ্ধারকৃত ১১টি লাশ দাহ সম্পন্ন করেছে এবং স্থানীয় উদ্ধারকর্মীরা নিখোঁজদের সন্ধানে অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
ভিক্ষু জানিয়েছেন, উদ্ধারকৃত মরদেহের মধ্যে কোনো ছাত্র ছিল না।
পরিবহনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা অত্যন্ত দূর্বল হওয়ায় মিয়ানমারে নৌ দুর্ঘটনা একটি সাধারণ ঘটনায় পরিনত হয়েছে।
উপকূলরেখা এবং নদী বরাবর লোকদের বহনকারী জাহাজগুলো প্রায়ই বিপজ্জনকভাবে ভিড় করে এবং দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা ও বিস্ময়কর। সবগুলো মরদেহ উদ্ধার করতে বেশ কয়েকদিন সময় লাগতে পারে।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে