পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তর আন্দামান সাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এটি পরবর্তীতে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেওয়ার আভাসও রয়েছে।
আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ জানান, একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। যদিও আজ দেশের সমুদ্রবন্দরের জন্য সতর্ক সংকেত নেই, তবে এটি ক্রমান্বয়ে শক্তিশালী হতে পারে। লঘুচাপের ফলে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা রয়েছে।
এদিকে কানাডার সাসকাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া ও জলবায়ুবিষয়ক পিএইচডি গবেষক আবহাওয়াবিদ মোস্তফা কামাল পলাশ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভেরিফায়েড আইডি থেকে দেয়া এক পোস্টে জানান, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে যা ঘূর্ণিঝড় আকারে বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত করার প্রবল আশঙ্কা করা যাচ্ছে।
পোস্টের এই পিএইচডি গবেষক জানিয়েছেন, লঘুচাপটি সোমবার (২১ অক্টোবর) নিম্নচাপে; মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) নিম্নচাপ ও গভীর-নিম্নচাপে এবং বুধবার (২৩ অক্টোবর) পূর্ণাঙ্গ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার প্রবল আশঙ্কা করা যাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার পরে এর নাম হবে ‘ডানা’। এই নামটি মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতারের দেয়া।
তিনি আরও জানান, ঘূর্ণিঝড় ডানা আগামী ২৩ অক্টোবর রাত ১২টার পর থেকে ২৪ অক্টোবর সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের উপর দিয়ে সরাসরি তীব্র ঘূর্ণিঝড় বা Severe Cyclonic Storm (89–117 km/h) হিসেবে স্থলভাগে আঘাত করার প্রবল আশঙ্কা করা যাচ্ছে। স্থলভাগে আঘাতের সময় বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ উঠতে পারে ঘণ্টায় ১১০ থেকে ১২০ কিলোমিটার; দমকা হাওয়াসহ যা ঘণ্টায় ১৪০ কিলোমিটার পর্যন্ত উঠতে পারে।
ঘূর্ণিঝড়টি যদি জোয়ারের সময় উপকূলে আঘাত করে তবে স্বাভাবিকের চেয়ে ৬ থেকে ৮ ফুট বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে সাতক্ষীরা, খুলনা ও বাগেরহাট জেলার উপকূলীয় এলাকাগুলো। তবে ঘূর্ণিঝড়টি যদি ভাটার সময় উপকূলে আঘাত করে তাহলে স্বাভাবিকের চেয়ে ২ থেকে ৪ ফুট বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে সাতক্ষীরা, খুলনা ও বাগেরহাট জেলার উপকূলীয় এলাকাগুলোতে।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে
আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ জানান, একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। যদিও আজ দেশের সমুদ্রবন্দরের জন্য সতর্ক সংকেত নেই, তবে এটি ক্রমান্বয়ে শক্তিশালী হতে পারে। লঘুচাপের ফলে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা রয়েছে।
এদিকে কানাডার সাসকাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া ও জলবায়ুবিষয়ক পিএইচডি গবেষক আবহাওয়াবিদ মোস্তফা কামাল পলাশ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভেরিফায়েড আইডি থেকে দেয়া এক পোস্টে জানান, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে যা ঘূর্ণিঝড় আকারে বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত করার প্রবল আশঙ্কা করা যাচ্ছে।
পোস্টের এই পিএইচডি গবেষক জানিয়েছেন, লঘুচাপটি সোমবার (২১ অক্টোবর) নিম্নচাপে; মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) নিম্নচাপ ও গভীর-নিম্নচাপে এবং বুধবার (২৩ অক্টোবর) পূর্ণাঙ্গ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার প্রবল আশঙ্কা করা যাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার পরে এর নাম হবে ‘ডানা’। এই নামটি মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতারের দেয়া।
তিনি আরও জানান, ঘূর্ণিঝড় ডানা আগামী ২৩ অক্টোবর রাত ১২টার পর থেকে ২৪ অক্টোবর সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের উপর দিয়ে সরাসরি তীব্র ঘূর্ণিঝড় বা Severe Cyclonic Storm (89–117 km/h) হিসেবে স্থলভাগে আঘাত করার প্রবল আশঙ্কা করা যাচ্ছে। স্থলভাগে আঘাতের সময় বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ উঠতে পারে ঘণ্টায় ১১০ থেকে ১২০ কিলোমিটার; দমকা হাওয়াসহ যা ঘণ্টায় ১৪০ কিলোমিটার পর্যন্ত উঠতে পারে।
ঘূর্ণিঝড়টি যদি জোয়ারের সময় উপকূলে আঘাত করে তবে স্বাভাবিকের চেয়ে ৬ থেকে ৮ ফুট বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে সাতক্ষীরা, খুলনা ও বাগেরহাট জেলার উপকূলীয় এলাকাগুলো। তবে ঘূর্ণিঝড়টি যদি ভাটার সময় উপকূলে আঘাত করে তাহলে স্বাভাবিকের চেয়ে ২ থেকে ৪ ফুট বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে সাতক্ষীরা, খুলনা ও বাগেরহাট জেলার উপকূলীয় এলাকাগুলোতে।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে