
বিদ্যুৎ, জ্বালানি খাতের বিশেষ আইনের অধীনে হওয়া ৩৭টি এলওআই ইস্যুকৃত সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প বাতিল করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। বাতিলকৃত সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পগুলো পুনর্বিবেচনা করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি সমিতির (বিএসআরইএ) নেতৃবৃন্দ।
শনিবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) বিএসআরইএ আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন। তাঁরা বলেন, এই প্রকল্পগুলো বাতিলের কারণে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অনাস্থা তৈরি হয়েছে। তাই ৫৫টি সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হলেও কেউ আগ্রহ দেখায়নি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মো. মোস্তফা আল মাহমুদ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের জেনারেল সেক্রেটারি আতাউর রহমান সরকার রোজেল, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট জাহিদুল আলম, আবু তাহের, শেখ মোহাম্মদ রুহুল আমিন, ফাইনান্স ডিরেক্টর নিতাই পদ সাহা প্রমুখ।
লিখিত বক্তব্যে সংগঠনটির সভাপতি মোস্তফা আল মাহমুদ বলেন, সরকার ইতোমধ্যে ৫৫টি সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য দরপত্র আহ্বান করেছে, এটি অবশ্যই ইতিবাচক। তবে আমরা লক্ষ করছি, এসব প্রকল্পে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ আশানুরূপ নয়। কিছু প্রকল্পে মাত্র একজন দরদাতা অংশ নিয়েছে, আবার কিছুতে কেউই আগ্রহ দেখাননি। আমরা মনে করছি আগের প্রকল্পগুলো বাতিল করায় নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বাতিলকৃত প্রকল্পগুলোতে প্রায় ৩০০ মিলিয়ন বিনিয়োগ হয়েছে। আমরা বাতিলকৃত প্রকল্পগুলো পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানাচ্ছি।
সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসায়ী নেতারা বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি শক্তির নীতিমালা-২০২৫ প্রকাশ করার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ধন্যবাদ জানাই। এটি দেশের নবায়নযোগ্য খাতের জন্য ঐতিহাসিক মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হবে। বিশেষভাবে সব সরকারি ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের কথা বলা হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে বিদ্যুৎ খাতে একটি গুরুত্বপূর্ণ রূপান্তর ঘটবে।
সংগঠনের পক্ষ থেকে সোলার প্যানেল ও অন্যান্য পণ্যের ওপর থেকে ৭.৫ শতাংশ ট্রেড ভ্যাট অব্যাহতির আওতায় আনা, লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারির ওপর থেকে কর হ্রাস করা, হাইকোর্ট কর্তৃক ঘোষিত দেশের সকল ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য রোডম্যাপ ও গাইডলাইন প্রকাশ, নিম্নমানের সৌর বিদ্যুৎ প্যানেল আমদানি বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করার দাবি জানানো হয়। হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী, সব ছাদে সোলার প্যানেল স্থাপন নিশ্চিতে মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি পৃথক সেল গঠন করার দাবি জানানো হয়েছে। একইসাথে একটি স্থিতিশীল বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ প্রয়োজন। যেখানে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আস্থা পাবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
শনিবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) বিএসআরইএ আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন। তাঁরা বলেন, এই প্রকল্পগুলো বাতিলের কারণে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অনাস্থা তৈরি হয়েছে। তাই ৫৫টি সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য দরপত্র আহ্বান করা হলেও কেউ আগ্রহ দেখায়নি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মো. মোস্তফা আল মাহমুদ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের জেনারেল সেক্রেটারি আতাউর রহমান সরকার রোজেল, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট জাহিদুল আলম, আবু তাহের, শেখ মোহাম্মদ রুহুল আমিন, ফাইনান্স ডিরেক্টর নিতাই পদ সাহা প্রমুখ।
লিখিত বক্তব্যে সংগঠনটির সভাপতি মোস্তফা আল মাহমুদ বলেন, সরকার ইতোমধ্যে ৫৫টি সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য দরপত্র আহ্বান করেছে, এটি অবশ্যই ইতিবাচক। তবে আমরা লক্ষ করছি, এসব প্রকল্পে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ আশানুরূপ নয়। কিছু প্রকল্পে মাত্র একজন দরদাতা অংশ নিয়েছে, আবার কিছুতে কেউই আগ্রহ দেখাননি। আমরা মনে করছি আগের প্রকল্পগুলো বাতিল করায় নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বাতিলকৃত প্রকল্পগুলোতে প্রায় ৩০০ মিলিয়ন বিনিয়োগ হয়েছে। আমরা বাতিলকৃত প্রকল্পগুলো পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানাচ্ছি।
সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসায়ী নেতারা বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি শক্তির নীতিমালা-২০২৫ প্রকাশ করার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ধন্যবাদ জানাই। এটি দেশের নবায়নযোগ্য খাতের জন্য ঐতিহাসিক মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হবে। বিশেষভাবে সব সরকারি ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের কথা বলা হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে বিদ্যুৎ খাতে একটি গুরুত্বপূর্ণ রূপান্তর ঘটবে।
সংগঠনের পক্ষ থেকে সোলার প্যানেল ও অন্যান্য পণ্যের ওপর থেকে ৭.৫ শতাংশ ট্রেড ভ্যাট অব্যাহতির আওতায় আনা, লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারির ওপর থেকে কর হ্রাস করা, হাইকোর্ট কর্তৃক ঘোষিত দেশের সকল ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য রোডম্যাপ ও গাইডলাইন প্রকাশ, নিম্নমানের সৌর বিদ্যুৎ প্যানেল আমদানি বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করার দাবি জানানো হয়। হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী, সব ছাদে সোলার প্যানেল স্থাপন নিশ্চিতে মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি পৃথক সেল গঠন করার দাবি জানানো হয়েছে। একইসাথে একটি স্থিতিশীল বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ প্রয়োজন। যেখানে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আস্থা পাবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে