
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, ‘বিখ্যাত লাইলাতুল ইলেকশনে’ (রাতের ভোট) যেসব জেলা প্রশাসক দায়িত্বে ছিলেন, তাদের প্রত্যেককে অপসারণ করা হয়েছে।
শনিবার (৫ জুলাই) সকালে জামালপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সরকারি কর্মকর্তা ও অংশীজনদের এক মতবিনিময় সভায় এ মন্তব্য করেন তিনি। সভায় জেলা প্রশাসক হাছিনা বেগম সভাপতিত্ব করেন।
ফাওজুল কবির বলেন, ২০১৮ সালের রাতের নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা অনেকে ভেবেছিলেন তারা পার পেয়ে গেছেন, কেউ অতিরিক্ত সচিব হয়েছেন, কেউ নানা সুবিধা পেয়েছেন। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। কারণ, আমাদের প্রকৃত শক্তি জনগণের মধ্যে। যেকোনো নির্বাচনে কে জিতবে বা কার জোর বেশি এটা যাচাই করা সরকারি কর্মকর্তার কাজ নয়।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচনে কে জিতবে, এই ধারণা নিয়ে এখন থেকে কাজ শুরু করা সম্পূর্ণ ভুল। এবারের নির্বাচন হবে একেবারে আলাদা ধরনের। আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে কি না, সেটাও নির্ধারণ করবে নির্বাচন কমিশন।
উপদেষ্টা বলেন, আমাদের সামনে সবচেয়ে বড় অনিশ্চয়তা ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সিদের ভোট। গত ১৬ বছরে তারা ভোট দিতে পারেনি। তারা কার পক্ষে ভোট দেবে, কেউ জানে না। নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাদের কাজ হচ্ছে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করা। কাউকে জেতানো বা হারানো না।
তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, যদি দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন না করা হয়, তবে নূরুল হুদার মতো পরিণতি হবে, আগের ডিসি-এসপিদের মতো পরিণতিও হতে পারে।
সভায় জেলা প্রশাসন, পুলিশ, নির্বাচন কর্মকর্তারা ছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
শনিবার (৫ জুলাই) সকালে জামালপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সরকারি কর্মকর্তা ও অংশীজনদের এক মতবিনিময় সভায় এ মন্তব্য করেন তিনি। সভায় জেলা প্রশাসক হাছিনা বেগম সভাপতিত্ব করেন।
ফাওজুল কবির বলেন, ২০১৮ সালের রাতের নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা অনেকে ভেবেছিলেন তারা পার পেয়ে গেছেন, কেউ অতিরিক্ত সচিব হয়েছেন, কেউ নানা সুবিধা পেয়েছেন। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। কারণ, আমাদের প্রকৃত শক্তি জনগণের মধ্যে। যেকোনো নির্বাচনে কে জিতবে বা কার জোর বেশি এটা যাচাই করা সরকারি কর্মকর্তার কাজ নয়।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচনে কে জিতবে, এই ধারণা নিয়ে এখন থেকে কাজ শুরু করা সম্পূর্ণ ভুল। এবারের নির্বাচন হবে একেবারে আলাদা ধরনের। আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে কি না, সেটাও নির্ধারণ করবে নির্বাচন কমিশন।
উপদেষ্টা বলেন, আমাদের সামনে সবচেয়ে বড় অনিশ্চয়তা ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সিদের ভোট। গত ১৬ বছরে তারা ভোট দিতে পারেনি। তারা কার পক্ষে ভোট দেবে, কেউ জানে না। নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাদের কাজ হচ্ছে নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করা। কাউকে জেতানো বা হারানো না।
তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, যদি দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন না করা হয়, তবে নূরুল হুদার মতো পরিণতি হবে, আগের ডিসি-এসপিদের মতো পরিণতিও হতে পারে।
সভায় জেলা প্রশাসন, পুলিশ, নির্বাচন কর্মকর্তারা ছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে