
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার সীমান্তবর্তী জঙ্গল থেকে একটি বন্যহাতির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার (৫ জুলাই) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার সীমান্তবর্তী কাটাবাড়ী বনের পাশ থেকে হাতিটির মরদেহ উদ্ধার করে বন বিভাগ। শেরপুরের জেলা প্রশাসক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন।
স্থানীয়রা জানান, রাত তিনটার দিকে বন্যহাতিটির মৃত্যু হয়েছে। তারা প্রথমে হাতিটির মরদেহ দেখতে পেয়ে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানায়। জীববৈচিত্র্য ও সংরক্ষণ বিভাগ এবং বন বিভাগের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রাথমিক তদন্তে ধারণা করছেন, হাতিটি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছে।
জানা গেছে, মৃত হাতিটি একটি পুরুষ হাতি। যার বয়স আনুমানিক ১৫ থেকে ২০ বছর। গত রাতে প্রায় ৭০টি হাতি দলবেঁধে আসে কাটাবাড়ি অঞ্চলে। পরে হঠাৎ এই হাতির মৃত্যু ঘটে। সারারাত অবস্থানের পর হাতির দল মৃত হাতিকে রেখে ফিরে যায় পার্শ্ববর্তী পাহাড়িটিলায়।
এদিকে, হাতিটির মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয়ের জন্য ময়নাতদন্ত করা হবে বলে জানা গেছে। এরপর নিয়ম অনুযায়ী হাতিটিকে মাটি চাপা দেওয়া হবে বলে বন বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
এ ঘটনায় ক্ষোভ জানিয়ে পরিবেশকর্মী নিধারঞ্জন কোচ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, ‘আবারও বন্যহাতির মৃত্যু। এর শেষ কোথায়? হাতি-মানুষের দ্বন্দ্ব নিরসনে কী করছে সরকার? ক্ষতিপূরণই কি যথেষ্ট? সহাবস্থানের পথ খুঁজতে খুঁজতে এশিয়ান হাতি হারিয়ে যাবে!’ পরিবেশ ও প্রকৃতি রক্ষায় দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
স্থানীয়রা জানান, রাত তিনটার দিকে বন্যহাতিটির মৃত্যু হয়েছে। তারা প্রথমে হাতিটির মরদেহ দেখতে পেয়ে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানায়। জীববৈচিত্র্য ও সংরক্ষণ বিভাগ এবং বন বিভাগের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রাথমিক তদন্তে ধারণা করছেন, হাতিটি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছে।
জানা গেছে, মৃত হাতিটি একটি পুরুষ হাতি। যার বয়স আনুমানিক ১৫ থেকে ২০ বছর। গত রাতে প্রায় ৭০টি হাতি দলবেঁধে আসে কাটাবাড়ি অঞ্চলে। পরে হঠাৎ এই হাতির মৃত্যু ঘটে। সারারাত অবস্থানের পর হাতির দল মৃত হাতিকে রেখে ফিরে যায় পার্শ্ববর্তী পাহাড়িটিলায়।
এদিকে, হাতিটির মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয়ের জন্য ময়নাতদন্ত করা হবে বলে জানা গেছে। এরপর নিয়ম অনুযায়ী হাতিটিকে মাটি চাপা দেওয়া হবে বলে বন বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
এ ঘটনায় ক্ষোভ জানিয়ে পরিবেশকর্মী নিধারঞ্জন কোচ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, ‘আবারও বন্যহাতির মৃত্যু। এর শেষ কোথায়? হাতি-মানুষের দ্বন্দ্ব নিরসনে কী করছে সরকার? ক্ষতিপূরণই কি যথেষ্ট? সহাবস্থানের পথ খুঁজতে খুঁজতে এশিয়ান হাতি হারিয়ে যাবে!’ পরিবেশ ও প্রকৃতি রক্ষায় দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে