
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, সরকার তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের পাশাপাশি নবায়নযোগ্য জ্বালানির ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। সোলার পাওয়ার নিয়ে সরকার আলাদা গুরুত্ব দিচ্ছে।
শুক্রবার (৪ জুলাই) দুপুরে জামালপুরের মাদারগঞ্জে জামালপুর-১ গ্যাসকূপ পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন তিনি।
এ সময় গ্যাস সংকটের কথা স্বীকার করে উপদেষ্টা বলেন, আপনারা জানেন গ্যাস সংকটে শিল্পোৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে, তাই বাপেক্স গ্যাস অনুসন্ধান কার্যক্রম চালাচ্ছে। অনেকেই বলে থাকেন বাপেক্স দুর্বল, তারা কাজ করতে পারে না। বাপেক্সের কাজ করে তাদের যোগ্যতা দেখানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে।
ফাওজুল কবির খান জানান, ২০০৮ সালে জ্বালানি সচিব থাকতে জামালপুরে তিনি এসেছিলেন। এবার এসে দেখেন অবস্থা সেই আগের মতোই। তবে জামালপুরে ৬০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়নকাজ কোথায় হলো? এত টাকার কাজ ঠিকভাবে হলে তো জামালপুর চেনা যেত না।
এ সময় বাপেক্স কর্মকর্তা প্রকৌশলী ফজলুল হক, জ্বালানি সচিব মো. সাইফুল ইসলাম, জামালপুরের জেলা প্রশাসক হাছিনা বেগম উপস্থিত ছিলেন।
বাপেক্স ১৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে জামালপুরে গ্যাস অনুসন্ধান কার্যক্রম চালাচ্ছে। মাদারগঞ্জের তারতাপাড়ায় জামালপুর-১ গ্যাসকূপে ১০ দশমিক তিন বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের অস্তিত্ব রয়েছে বলে জানিয়েছে বাপেক্স। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ সচিব জানিয়েছেন, এখান থেকে ৭ দশমিক দুই বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলন করা সম্ভব, যা ১১শ কোটি টাকার এলএনজির ব্যবহারের সমান হবে।
বাংলাস্কুপ/ ডেস্ক/এসকে
শুক্রবার (৪ জুলাই) দুপুরে জামালপুরের মাদারগঞ্জে জামালপুর-১ গ্যাসকূপ পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন তিনি।
এ সময় গ্যাস সংকটের কথা স্বীকার করে উপদেষ্টা বলেন, আপনারা জানেন গ্যাস সংকটে শিল্পোৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে, তাই বাপেক্স গ্যাস অনুসন্ধান কার্যক্রম চালাচ্ছে। অনেকেই বলে থাকেন বাপেক্স দুর্বল, তারা কাজ করতে পারে না। বাপেক্সের কাজ করে তাদের যোগ্যতা দেখানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে।
ফাওজুল কবির খান জানান, ২০০৮ সালে জ্বালানি সচিব থাকতে জামালপুরে তিনি এসেছিলেন। এবার এসে দেখেন অবস্থা সেই আগের মতোই। তবে জামালপুরে ৬০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়নকাজ কোথায় হলো? এত টাকার কাজ ঠিকভাবে হলে তো জামালপুর চেনা যেত না।
এ সময় বাপেক্স কর্মকর্তা প্রকৌশলী ফজলুল হক, জ্বালানি সচিব মো. সাইফুল ইসলাম, জামালপুরের জেলা প্রশাসক হাছিনা বেগম উপস্থিত ছিলেন।
বাপেক্স ১৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে জামালপুরে গ্যাস অনুসন্ধান কার্যক্রম চালাচ্ছে। মাদারগঞ্জের তারতাপাড়ায় জামালপুর-১ গ্যাসকূপে ১০ দশমিক তিন বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের অস্তিত্ব রয়েছে বলে জানিয়েছে বাপেক্স। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ সচিব জানিয়েছেন, এখান থেকে ৭ দশমিক দুই বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলন করা সম্ভব, যা ১১শ কোটি টাকার এলএনজির ব্যবহারের সমান হবে।
বাংলাস্কুপ/ ডেস্ক/এসকে