
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘বিএনপি ধরে নিয়েছে এবার তারাই ক্ষমতায় যাবে আর ক্ষমতায় গিয়ে আগের মতো অপকর্ম করবে।’
মঙ্গলবার (১ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর পল্টনে জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের জন্য আয়োজিত দোয়া অনুষ্ঠানে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে জনগণ যাকে ভোট দেবে, তারাই নির্বাচিত হবে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হতে হবে, না হলে দেশ কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হবে, যা জনগণ মেনে নেবে না।’
তিনি আরও বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, এমন পরিস্থিতিতে প্রয়োজনে এদেশের মানুষ আবারও লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত থাকবে। সংস্কারবিহীন কোনো নির্বাচন জামায়াতে ইসলামী গ্রহণ করবে না।’
জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, ‘সংস্কার ও বিচার দৃশ্যমান না হওয়ায় কেউ কেউ জুলাইয়ের সফলতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছেন। তবে আমাদের দৃষ্টিতে এটি ছিল এক মহান অর্জন, একটি স্বৈরাচারী সরকারকে বিদায় জানানো এবং মানুষকে মুক্ত করা। জুলাই ব্যর্থ হয়েছে এ কথা বলার সময় এখনো আসেনি।’
তিনি বলেন, ‘জুলাই বিপ্লব এমন এক ঐক্য তৈরি করেছে, যেখানে ভিন্ন আদর্শের দলগুলোও এক মঞ্চে এসেছে। জনগণ এখন অনেক বেশি সচেতন। স্বৈরাচারী মানসিকতা এখনো শেষ হয়ে যায়নি, তবে জনগণের ভোটের মাধ্যমে সেই শক্তিকে চূড়ান্তভাবে পরাজিত করা হবে।’
পিআর সিস্টেমে নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পিআর সিস্টেমে নির্বাচনের বিষয়ে দুটি দল বাদে বাকি সব দলই ঐকমত্যে পৌঁছেছে।’
অনুষ্ঠানে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, ‘শহীদ পরিবারের সঙ্গে কথা না বলে কোনো রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নেওয়া এই সরকারের উচিত হবে না। রাজনৈতিক নেতারা শুধু নির্বাচনের জন্য কথা বলছেন; কিন্তু বিচার ও কাঠামোগত সংস্কারের বিষয়ে নীরব।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত অন্যান্য বক্তারা পিআর সিস্টেমে নির্বাচনের পাশাপাশি জুলাইয়ে হত্যাকারীদের বিচারের দাবি জানান। পাশাপাশি সরকারকে যেকোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণে জুলাই শহীদ পরিবারের মতামত গ্রহণের আবেদন জানান নেতা-কর্মীরা।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
মঙ্গলবার (১ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর পল্টনে জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের জন্য আয়োজিত দোয়া অনুষ্ঠানে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে জনগণ যাকে ভোট দেবে, তারাই নির্বাচিত হবে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হতে হবে, না হলে দেশ কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হবে, যা জনগণ মেনে নেবে না।’
তিনি আরও বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, এমন পরিস্থিতিতে প্রয়োজনে এদেশের মানুষ আবারও লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত থাকবে। সংস্কারবিহীন কোনো নির্বাচন জামায়াতে ইসলামী গ্রহণ করবে না।’
জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, ‘সংস্কার ও বিচার দৃশ্যমান না হওয়ায় কেউ কেউ জুলাইয়ের সফলতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছেন। তবে আমাদের দৃষ্টিতে এটি ছিল এক মহান অর্জন, একটি স্বৈরাচারী সরকারকে বিদায় জানানো এবং মানুষকে মুক্ত করা। জুলাই ব্যর্থ হয়েছে এ কথা বলার সময় এখনো আসেনি।’
তিনি বলেন, ‘জুলাই বিপ্লব এমন এক ঐক্য তৈরি করেছে, যেখানে ভিন্ন আদর্শের দলগুলোও এক মঞ্চে এসেছে। জনগণ এখন অনেক বেশি সচেতন। স্বৈরাচারী মানসিকতা এখনো শেষ হয়ে যায়নি, তবে জনগণের ভোটের মাধ্যমে সেই শক্তিকে চূড়ান্তভাবে পরাজিত করা হবে।’
পিআর সিস্টেমে নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পিআর সিস্টেমে নির্বাচনের বিষয়ে দুটি দল বাদে বাকি সব দলই ঐকমত্যে পৌঁছেছে।’
অনুষ্ঠানে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, ‘শহীদ পরিবারের সঙ্গে কথা না বলে কোনো রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নেওয়া এই সরকারের উচিত হবে না। রাজনৈতিক নেতারা শুধু নির্বাচনের জন্য কথা বলছেন; কিন্তু বিচার ও কাঠামোগত সংস্কারের বিষয়ে নীরব।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত অন্যান্য বক্তারা পিআর সিস্টেমে নির্বাচনের পাশাপাশি জুলাইয়ে হত্যাকারীদের বিচারের দাবি জানান। পাশাপাশি সরকারকে যেকোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণে জুলাই শহীদ পরিবারের মতামত গ্রহণের আবেদন জানান নেতা-কর্মীরা।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে