
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় পদ্মা নদীতে পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেখা দিয়েছে তীব্র ভাঙন। গত এক সপ্তাহ ধরে উপজেলার বাহিরচর ইউনিয়নের মুন্সিপাড়াসহ আশপাশের কয়েক কিলোমিটার এলাকায় ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে ফসলি জমি। হুমকির মুখে পড়েছে বিভিন্ন স্থাপনা ও নদী প্রতিরক্ষা বাঁধ। আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কাটছে নদীপাড়ের দশ হাজার মানুষের।
পানি উন্নয়ন বোর্ড ও স্থানীয়রা জানান, উজান থেকে নেমে আসা পানি, অতিবৃষ্টি আর প্রবল স্রোতের কারণে পদ্মায় ভাঙন শুরু হয়েছে। বিশেষ করে ভেড়ামারা উপজেলার বাহিরচর ইউনিয়নের মুন্সিপাড়া, ১২ মাইল টিকটিকিপাড়া ও মসলেমপুরে ভাঙন সবচেয়ে বেশি।এদিকে, ভাঙন রোধে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে নদীর পাড়ে মানববন্ধনও করেছেন ভুক্তভোগী এলাকাবাসী। নতুন করে আর কোনো আশ্বাস নয়, দ্রুত ভাঙন রোধে স্থায়ীভাবে পদক্ষেপ নিতে সরকার ও সংশ্লিষ্টদের কাছে দাবি জানিয়েছেন নদী পাড়ের বাসিন্দারা।ভুক্তভোগী রাকিব হোসেন বলেন, “গত এক সপ্তাহ হলো নদী ভাঙছে। কেউ আসছে না। জিও ব্যাগ ফেললে আমারা বেঁচে যেতাম। ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া না হলে আমাদের রাস্তায় রাত কাটাতে হবে।”
কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রাশেদুর রহমান বলেন, “তালবাড়ীয়া থেকে নয় কিলোমিটার ভাঙন স্থায়ীভাবে বন্ধ করতে ১ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্প চলমান রয়েছে। ভাঙন কবলিত এলাকা রক্ষায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এরই মধ্যে যোগাযোগ করা হয়েছে। বরাদ্দ পেলেই ভাঙনরোধে কাজ শুরু করা হবে।”
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন
পানি উন্নয়ন বোর্ড ও স্থানীয়রা জানান, উজান থেকে নেমে আসা পানি, অতিবৃষ্টি আর প্রবল স্রোতের কারণে পদ্মায় ভাঙন শুরু হয়েছে। বিশেষ করে ভেড়ামারা উপজেলার বাহিরচর ইউনিয়নের মুন্সিপাড়া, ১২ মাইল টিকটিকিপাড়া ও মসলেমপুরে ভাঙন সবচেয়ে বেশি।এদিকে, ভাঙন রোধে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে নদীর পাড়ে মানববন্ধনও করেছেন ভুক্তভোগী এলাকাবাসী। নতুন করে আর কোনো আশ্বাস নয়, দ্রুত ভাঙন রোধে স্থায়ীভাবে পদক্ষেপ নিতে সরকার ও সংশ্লিষ্টদের কাছে দাবি জানিয়েছেন নদী পাড়ের বাসিন্দারা।ভুক্তভোগী রাকিব হোসেন বলেন, “গত এক সপ্তাহ হলো নদী ভাঙছে। কেউ আসছে না। জিও ব্যাগ ফেললে আমারা বেঁচে যেতাম। ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া না হলে আমাদের রাস্তায় রাত কাটাতে হবে।”
কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রাশেদুর রহমান বলেন, “তালবাড়ীয়া থেকে নয় কিলোমিটার ভাঙন স্থায়ীভাবে বন্ধ করতে ১ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্প চলমান রয়েছে। ভাঙন কবলিত এলাকা রক্ষায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এরই মধ্যে যোগাযোগ করা হয়েছে। বরাদ্দ পেলেই ভাঙনরোধে কাজ শুরু করা হবে।”
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন