
ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে যুদ্ধবিরতির পর বিশ্ববাজারে তেলের সরবরাহ স্বাভাবিক অবস্থায় রয়েছে। এতে করে আগামী বছরের শুরুতে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি প্রায় ৬০ ডলারে নেমে আসতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে মার্কিন বহুজাতিক বিনিয়োগ ব্যাংক এবং আর্থিক পরিষেবা সংস্থা মরগান স্ট্যানলি। খবর রয়টার্স
সোমবার (৩০ জুন) এক প্রতিবেদনে ব্যাংকটি জানিয়েছে, ২০২৫-২৬ সালের মধ্যে ওপেকের বাইরে থাকা দেশগুলো দৈনিক ১০ লাখ ব্যারেল তেল উৎপাদন বাড়াবে, যা সেই সময়ের চাহিদা পূরণে যথেষ্ট হবে।মরগান স্ট্যানলি বলছে, ওপেক এখনো তাদের উৎপাদন সীমা কমানোর প্রক্রিয়া চালিয়ে যাচ্ছে। ফলে ২০২৬ সাল নাগাদ দৈনিক প্রায় ১৩ লাখ ব্যারেল অতিরিক্ত তেল সরবরাহ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে ওপেক প্লাস দেশগুলো মে মাসে জানিয়েছি জুলাই থেকে দৈনিক আরও ৪ লাখ ১১ হাজার ব্যারেল তেল উৎপাদন বাড়ানো হবে।
অন্যদিকে, মধ্যপ্রাচ্যের সাম্প্রতিক উত্তেজনা কিছুটা প্রভাব ফেললেও সরবরাহ বৃদ্ধির কারণে তেলের দামে চাপ রয়েছে। সোমবারের লেনদেনে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ১৬ সেন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬৭ দশমিক ৬১ ডলারে। আর ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুডের দাম ৪১ সেন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬৫ দশমিক ১১ ডলারে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন
সোমবার (৩০ জুন) এক প্রতিবেদনে ব্যাংকটি জানিয়েছে, ২০২৫-২৬ সালের মধ্যে ওপেকের বাইরে থাকা দেশগুলো দৈনিক ১০ লাখ ব্যারেল তেল উৎপাদন বাড়াবে, যা সেই সময়ের চাহিদা পূরণে যথেষ্ট হবে।মরগান স্ট্যানলি বলছে, ওপেক এখনো তাদের উৎপাদন সীমা কমানোর প্রক্রিয়া চালিয়ে যাচ্ছে। ফলে ২০২৬ সাল নাগাদ দৈনিক প্রায় ১৩ লাখ ব্যারেল অতিরিক্ত তেল সরবরাহ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে ওপেক প্লাস দেশগুলো মে মাসে জানিয়েছি জুলাই থেকে দৈনিক আরও ৪ লাখ ১১ হাজার ব্যারেল তেল উৎপাদন বাড়ানো হবে।
অন্যদিকে, মধ্যপ্রাচ্যের সাম্প্রতিক উত্তেজনা কিছুটা প্রভাব ফেললেও সরবরাহ বৃদ্ধির কারণে তেলের দামে চাপ রয়েছে। সোমবারের লেনদেনে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ১৬ সেন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬৭ দশমিক ৬১ ডলারে। আর ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুডের দাম ৪১ সেন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬৫ দশমিক ১১ ডলারে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন