
দিনাজপুরের হিলি শুল্ক স্টেশনে কমপ্লিট শাটডাউন ও মার্চ টু এনবিআর কর্মসূচি প্রত্যাহার করে কাজে ফিরেছেন কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। ফলে বন্দরের ভিতরে গাড়ি লোড-আনলোডসহ সকল কার্যক্রম স্বাভাবিক হয়েছে। এতে স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মাঝে। এর আগে (২৮-২৯ জুন) দুই দিন কমপ্লিট শাটডাউন ও মার্চ টু এনবিআর কর্মসূচির কারণে বন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিলো। তবে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্ট যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক ছিলো।
সোমবার (৩০ জুন) সকাল সাড়ে নয়টায় হিলি শুল্ক স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, সরকারি সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে টানা দুই দিন পরে কেন্দ্রীয় কর্মসূচি প্রত্যাহার করে স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজে ফিরেছেন কাস্টমসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
সরজমিনে বন্দরে গিয়ে দেখা যায়, কাস্টমস কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কমপ্লিট শাটডাউন ও মার্চ টু এনবিআর কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নেওয়ায় বন্দরের ভিতরে গাড়ি লোড-আনলোডসহ সকল কার্যক্রম স্বাভাবিক হয়েছে। ভারতীয় গাড়ি থেকে পণ্য লোড-আনলোড কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন শ্রমিকরা।
বন্দরের আমদানিকারক নুর ইসলাম বলেন, গত দুই দিন কাস্টমস কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচির কারণে বন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিলো। প্রথম দিনে যদিও দুই একটা গাড়ি বন্দরে প্রবেশ করেছিলো কিন্তু সেসব গাড়ির শুল্কায়ন ও নিরীক্ষা কার্যক্রম সম্পূর্ণ করেননি কাস্টমস কর্মকর্তারা। তাই আজ কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নেয়ার পরে বন্দরের অভ্যন্তরে প্রবেশ করা ভারতীয় গাড়ি থেকে পণ্য লোড-আনলোডের কাজ শুরু করেছেন শ্রমিকরা। এতে আমাদের কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে।
এদিকে বেলা সাড়ে বারোটার পরে হিলি চেকপোস্ট দিয়ে ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাক স্থলবন্দরে প্রবেশ করেছে বলে জানান জিরো পয়েন্টে প্রতিদিনের টালি খাতার দায়িত্বে থাকা হাফিজ আহমেদ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হিলি শুল্ক স্টেশনের কর্মকর্তা বলেন, এনবিআর সংস্কারের জন্য সরকারের কমিটি গঠন ও ব্যবসায়ী সংগঠনের আশ্বাসে কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তে কমপ্লিট শাটডাউন ও মার্চ টু এনবিআর কর্মসূচি প্রত্যাহার করেছে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ। সেই সিদ্ধান্তকে আমরাও স্বাগত জানিয়ে সকাল থেকে যথানিয়মে কাজে ফিরেছি। সকল কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে।
অন্যদিকে, হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের অফিসার ইনচার্জ ওসি মোঃ আরিফ হোসেন বলেন, কাস্টমস কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচির ফলে বন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও দুই দেশের বৈধ পাসপোর্ট যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক ছিলো।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
সোমবার (৩০ জুন) সকাল সাড়ে নয়টায় হিলি শুল্ক স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, সরকারি সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে টানা দুই দিন পরে কেন্দ্রীয় কর্মসূচি প্রত্যাহার করে স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজে ফিরেছেন কাস্টমসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
সরজমিনে বন্দরে গিয়ে দেখা যায়, কাস্টমস কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কমপ্লিট শাটডাউন ও মার্চ টু এনবিআর কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নেওয়ায় বন্দরের ভিতরে গাড়ি লোড-আনলোডসহ সকল কার্যক্রম স্বাভাবিক হয়েছে। ভারতীয় গাড়ি থেকে পণ্য লোড-আনলোড কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন শ্রমিকরা।
বন্দরের আমদানিকারক নুর ইসলাম বলেন, গত দুই দিন কাস্টমস কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচির কারণে বন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিলো। প্রথম দিনে যদিও দুই একটা গাড়ি বন্দরে প্রবেশ করেছিলো কিন্তু সেসব গাড়ির শুল্কায়ন ও নিরীক্ষা কার্যক্রম সম্পূর্ণ করেননি কাস্টমস কর্মকর্তারা। তাই আজ কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নেয়ার পরে বন্দরের অভ্যন্তরে প্রবেশ করা ভারতীয় গাড়ি থেকে পণ্য লোড-আনলোডের কাজ শুরু করেছেন শ্রমিকরা। এতে আমাদের কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে।
এদিকে বেলা সাড়ে বারোটার পরে হিলি চেকপোস্ট দিয়ে ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাক স্থলবন্দরে প্রবেশ করেছে বলে জানান জিরো পয়েন্টে প্রতিদিনের টালি খাতার দায়িত্বে থাকা হাফিজ আহমেদ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হিলি শুল্ক স্টেশনের কর্মকর্তা বলেন, এনবিআর সংস্কারের জন্য সরকারের কমিটি গঠন ও ব্যবসায়ী সংগঠনের আশ্বাসে কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তে কমপ্লিট শাটডাউন ও মার্চ টু এনবিআর কর্মসূচি প্রত্যাহার করেছে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ। সেই সিদ্ধান্তকে আমরাও স্বাগত জানিয়ে সকাল থেকে যথানিয়মে কাজে ফিরেছি। সকল কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে।
অন্যদিকে, হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের অফিসার ইনচার্জ ওসি মোঃ আরিফ হোসেন বলেন, কাস্টমস কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচির ফলে বন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও দুই দেশের বৈধ পাসপোর্ট যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক ছিলো।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে