নব্বইয়ের দশকের জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী মনি কিশোরের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার (১৯ অক্টোবর) রাতে রাজধানীর রামপুরার নিজ বাসা থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
রামপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আতাউর রহমান আকন্দ বলেন, মনি কিশোর বাসায় একা থাকতেন। গত কয়েকদিন ধরে ঘর থেকে বের হননি। রামপুরা বিটিভি ভবনের পেছনের বাসা থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে পুলিশের ধারণা, মনি কিশোরের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। চার থেকে পাঁচ দিন আগে এ ঘটনা ঘটে।
নন্দিত এই কণ্ঠশিল্পী ‘কী ছিলে আমার বলো না তুমি’, ‘আমি মরে গেলে’, ‘ফুল ঝরে তারা ঝরে’, ‘মুখে বলো ভালোবাসি’, ও ‘আমি ঘরের খোঁজে’সহ অসংখ্য জনপ্রিয় গান উপহার দিয়েছেন। তবে মাঝখানে দীর্ঘদিন নতুন গান প্রকাশ থেকে বিরত ছিলেন তিনি।
মনি কিশোর পাঁচ শতাধিক গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। রেডিও, টিভির তালিকাভুক্ত শিল্পী হলেও গান গেয়েছেন অল্প। সিনেমায়ও তেমন গাননি। মূলত, তিনি অডিওতে প্রচুর কাজ করেছেন।
বাংলা স্কুপ /এসকে
রামপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আতাউর রহমান আকন্দ বলেন, মনি কিশোর বাসায় একা থাকতেন। গত কয়েকদিন ধরে ঘর থেকে বের হননি। রামপুরা বিটিভি ভবনের পেছনের বাসা থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে পুলিশের ধারণা, মনি কিশোরের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। চার থেকে পাঁচ দিন আগে এ ঘটনা ঘটে।
নন্দিত এই কণ্ঠশিল্পী ‘কী ছিলে আমার বলো না তুমি’, ‘আমি মরে গেলে’, ‘ফুল ঝরে তারা ঝরে’, ‘মুখে বলো ভালোবাসি’, ও ‘আমি ঘরের খোঁজে’সহ অসংখ্য জনপ্রিয় গান উপহার দিয়েছেন। তবে মাঝখানে দীর্ঘদিন নতুন গান প্রকাশ থেকে বিরত ছিলেন তিনি।
মনি কিশোর পাঁচ শতাধিক গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। রেডিও, টিভির তালিকাভুক্ত শিল্পী হলেও গান গেয়েছেন অল্প। সিনেমায়ও তেমন গাননি। মূলত, তিনি অডিওতে প্রচুর কাজ করেছেন।
বাংলা স্কুপ /এসকে