
ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চরমোনাই পীরের দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসমাবেশ শুরু হয়েছে। সংবিধান সংস্কার, অতীতের গণহত্যায় জড়িতদের বিচার ও পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের দাবিতে এ মহাসমাবেশের আয়োজন করেছে দলটি।
শনিবার (২৮ জুন) দুপুর ২টা থেকে এ সমাবেশের মূলপর্ব শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। তবে সকাল ১০ টায় সমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু হয়েছে। পবিত্র কুরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হয় প্রথম পর্ব। এ পর্বে সারাদেশ থেকে আগত জেলা-মহানগর নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখছেন। উপস্থিত আছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ।
মহাসমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক ও ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম (শায়েখে চরমোনাই) শুক্রবার (২৭ জুন) মাঠ পরিদর্শনে এসে জানান, সমাবেশে যোগ দিতে সারাদেশ থেকে কয়েক হাজার গাড়ি রিজার্ভ করা হয়েছে। এছাড়া লঞ্চ ও ট্রেনে করে কয়েক লাখ মানুষ সোহরাওয়ার্দী ময়দানে পৌঁছাবেন ইনশাআল্লাহ।
৫ আগস্টের পর দলটির সবচেয়ে বড় শোডাউনে অংশ নিতে শুক্রবার দিবাগত রাত থেকেই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নেতাকর্মীদের বহনকারী কয়েকশ যানবাহন ঢাকায় প্রবেশ করেছে। ইতোমধ্যে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে যোগ দিচ্ছেন নেতাকর্মীরা।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চলতি বছরের জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকেই এসব দাবিতে দেশব্যাপী প্রচারণা ও গণসংযোগ চালিয়ে আসছে। দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে এই আন্দোলনের প্রতি ব্যাপক জনসমর্থন সৃষ্টি হয়েছে।
দলটির যুগ্ম মহাসচিব ও মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, মহাসমাবেশ থেকে আগামী রাজনীতির একটি নতুন বার্তা দেশবাসী পাবে।
সমাবেশে ফ্যাসিবাদ বিরোধী এবং পিআর পদ্ধতির পক্ষে থাকা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। অনেকেই এতে উপস্থিত থাকার সম্মতি জানিয়েছেন।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
শনিবার (২৮ জুন) দুপুর ২টা থেকে এ সমাবেশের মূলপর্ব শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। তবে সকাল ১০ টায় সমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু হয়েছে। পবিত্র কুরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হয় প্রথম পর্ব। এ পর্বে সারাদেশ থেকে আগত জেলা-মহানগর নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখছেন। উপস্থিত আছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ।
মহাসমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক ও ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম (শায়েখে চরমোনাই) শুক্রবার (২৭ জুন) মাঠ পরিদর্শনে এসে জানান, সমাবেশে যোগ দিতে সারাদেশ থেকে কয়েক হাজার গাড়ি রিজার্ভ করা হয়েছে। এছাড়া লঞ্চ ও ট্রেনে করে কয়েক লাখ মানুষ সোহরাওয়ার্দী ময়দানে পৌঁছাবেন ইনশাআল্লাহ।
৫ আগস্টের পর দলটির সবচেয়ে বড় শোডাউনে অংশ নিতে শুক্রবার দিবাগত রাত থেকেই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নেতাকর্মীদের বহনকারী কয়েকশ যানবাহন ঢাকায় প্রবেশ করেছে। ইতোমধ্যে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে যোগ দিচ্ছেন নেতাকর্মীরা।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চলতি বছরের জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকেই এসব দাবিতে দেশব্যাপী প্রচারণা ও গণসংযোগ চালিয়ে আসছে। দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে এই আন্দোলনের প্রতি ব্যাপক জনসমর্থন সৃষ্টি হয়েছে।
দলটির যুগ্ম মহাসচিব ও মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, মহাসমাবেশ থেকে আগামী রাজনীতির একটি নতুন বার্তা দেশবাসী পাবে।
সমাবেশে ফ্যাসিবাদ বিরোধী এবং পিআর পদ্ধতির পক্ষে থাকা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। অনেকেই এতে উপস্থিত থাকার সম্মতি জানিয়েছেন।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে