
নরসিংদীর রায়পুরায় জাহিদুল ইসলাম জুয়েল (৩৫) নামে চাকরিচ্যুত এক পুলিশ সদস্যের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
বুধবার (২৫ জুন) দুপুরে উপজেলার চান্দেরকান্দি ইউনিয়নের দাইরেরপাড় এলাকার একটি কাঠবাগান থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
রায়পুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আদিল মাহমুদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহত জাহিদুল ইসলাম জুয়েল রায়পুরা উপজেলার চরাঞ্চল বাঁশগাড়ী ইউনিয়নের দিঘলীয়াকান্দি এলাকার অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য নুরুল ইসলামের ছেলে। জুয়েল একসময় বাংলাদেশ পুলিশে কর্মরত ছিলেন। তবে বর্তমানে তিনি চাকরিচ্যুত ছিলেন বলে জানা গেছে।
স্থানীয়রা জানান, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার চান্দেরকান্দি দাইরেরপাড় ব্রিজসংলগ্ন কাঠবাগানে রক্তাক্ত অবস্থায় এক ব্যক্তির মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন তারা। পরে বিষয়টি থানায় জানানো হলে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মরদেহটি উদ্ধার করে। সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
ধারণা করা হচ্ছে, রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা জুয়েলকে হত্যা করে মরদেহ ফেলে রেখে যায়। তবে হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত কারণ এখনও জানা যায়নি।
দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন রায়পুরা সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার, রায়পুরা থানার ওসি এবং নরসিংদী পিবিআইয়ের সদস্যরা।
তবে নিহত জুয়েলের বাবা নুরুল ইসলাম এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
রায়পুরা থানার ওসি আদিল মাহমুদ বলেন, নিহতের মাথা ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছিদ্র ও আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। এটি একটি হত্যাকাণ্ড। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করা হচ্ছে। হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটনে পুলিশ ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে। আশা করছি দ্রুতই জড়িতদের আইনের আওতায় আনা সম্ভব হবে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
বুধবার (২৫ জুন) দুপুরে উপজেলার চান্দেরকান্দি ইউনিয়নের দাইরেরপাড় এলাকার একটি কাঠবাগান থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
রায়পুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আদিল মাহমুদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহত জাহিদুল ইসলাম জুয়েল রায়পুরা উপজেলার চরাঞ্চল বাঁশগাড়ী ইউনিয়নের দিঘলীয়াকান্দি এলাকার অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য নুরুল ইসলামের ছেলে। জুয়েল একসময় বাংলাদেশ পুলিশে কর্মরত ছিলেন। তবে বর্তমানে তিনি চাকরিচ্যুত ছিলেন বলে জানা গেছে।
স্থানীয়রা জানান, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার চান্দেরকান্দি দাইরেরপাড় ব্রিজসংলগ্ন কাঠবাগানে রক্তাক্ত অবস্থায় এক ব্যক্তির মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন তারা। পরে বিষয়টি থানায় জানানো হলে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মরদেহটি উদ্ধার করে। সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
ধারণা করা হচ্ছে, রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা জুয়েলকে হত্যা করে মরদেহ ফেলে রেখে যায়। তবে হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত কারণ এখনও জানা যায়নি।
দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন রায়পুরা সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার, রায়পুরা থানার ওসি এবং নরসিংদী পিবিআইয়ের সদস্যরা।
তবে নিহত জুয়েলের বাবা নুরুল ইসলাম এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
রায়পুরা থানার ওসি আদিল মাহমুদ বলেন, নিহতের মাথা ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছিদ্র ও আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। এটি একটি হত্যাকাণ্ড। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করা হচ্ছে। হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটনে পুলিশ ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে। আশা করছি দ্রুতই জড়িতদের আইনের আওতায় আনা সম্ভব হবে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে