
বিডিআর বিদ্রোহে হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান বলেছেন, পিলখানা হত্যাকাণ্ডে তৎকালীন রাজনৈতিক নেতাদের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। তবে তদন্তের স্বার্থে কারও নাম বলতে পারছি না। বুধবার (২৫ জুন) রাজধানীর সায়েন্স ল্যাবরেটরির বিআরআইসিএম নতুন ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
পিলখানা হত্যাকাণ্ডে তৎকালীন তদন্ত কমিটি চরম অবহেলা করেছে জানিয়ে ফজলুর রহমান বলেন, গণমাধ্যমও বিষয়টি ভিন্নখাতে নেওয়ার কাজ করেছে। সময়মতো সামরিক ব্যবস্থা নেওয়া হলে হত্যাকাণ্ড কমানো যেত।তিনি আরও বলেন, পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ইতোমধ্যে ১৫৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। বাকি ৫০ জনের সাক্ষ্য এখনও বাকি। কমিশন সভাপতি বলেন, পালিয়ে থাকা আওয়ামী লীগ নেতা মির্জা আজম ও জাহাঙ্গীর কবীর নানক পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় লিখিত সাক্ষ্য দিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন বিডিআর সদর দপ্তরে নির্মম ও নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন
পিলখানা হত্যাকাণ্ডে তৎকালীন তদন্ত কমিটি চরম অবহেলা করেছে জানিয়ে ফজলুর রহমান বলেন, গণমাধ্যমও বিষয়টি ভিন্নখাতে নেওয়ার কাজ করেছে। সময়মতো সামরিক ব্যবস্থা নেওয়া হলে হত্যাকাণ্ড কমানো যেত।তিনি আরও বলেন, পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ইতোমধ্যে ১৫৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। বাকি ৫০ জনের সাক্ষ্য এখনও বাকি। কমিশন সভাপতি বলেন, পালিয়ে থাকা আওয়ামী লীগ নেতা মির্জা আজম ও জাহাঙ্গীর কবীর নানক পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় লিখিত সাক্ষ্য দিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন বিডিআর সদর দপ্তরে নির্মম ও নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন