
বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের ভরণপোষণে নতুন প্রকল্প আসছে। এর সুবাদে তাদের পানি সংকট ও অবকাঠামো সমস্যার সমাধান হবে। নতুন এই প্রকল্পে খরচ হবে প্রায় সাড়ে ৬শ কোটি টাকা। যার বড় অংশই অনুদান।
এর বাইরে ২৩২ কোটি টাকা ঋণ দেবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। ২০২৮ সালের মধ্যে এটি বাস্তবায়ন করবে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর।
মঙ্গলবার (২৪ জুন) সকালে এনইসি মিলনায়তনে প্রধান উপদেষ্টা ডঃ মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে একনেক সভা শুরু হয়। সভায় ১৭টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়। এ প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে প্রায় ৯ কোটি টাকা।
সভায় স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের দুটি প্রকল্প অনোমোদন পায়। যার একটি হচ্ছে ‘বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠি এবং স্থানীয় জনসমাজের সমন্বিত সেবা ও জীবন-জীবিকা উন্নয়ন’ প্রকল্প।
পরিকল্পনা কমিশন জানায়, রোহিঙ্গাদের জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পের ১৮টি খাতে ব্যয় কমানো হয়েছে। এর আওতায়, ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মানব বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, উখিয়ায় পানি সংরক্ষণাগার উন্নয়ন ও টেকনাফ পৌরসভায় নিরাপদ পানির পাইপলাইন তৈরি হবে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
এর বাইরে ২৩২ কোটি টাকা ঋণ দেবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। ২০২৮ সালের মধ্যে এটি বাস্তবায়ন করবে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর।
মঙ্গলবার (২৪ জুন) সকালে এনইসি মিলনায়তনে প্রধান উপদেষ্টা ডঃ মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে একনেক সভা শুরু হয়। সভায় ১৭টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়। এ প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে প্রায় ৯ কোটি টাকা।
সভায় স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের দুটি প্রকল্প অনোমোদন পায়। যার একটি হচ্ছে ‘বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠি এবং স্থানীয় জনসমাজের সমন্বিত সেবা ও জীবন-জীবিকা উন্নয়ন’ প্রকল্প।
পরিকল্পনা কমিশন জানায়, রোহিঙ্গাদের জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পের ১৮টি খাতে ব্যয় কমানো হয়েছে। এর আওতায়, ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মানব বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, উখিয়ায় পানি সংরক্ষণাগার উন্নয়ন ও টেকনাফ পৌরসভায় নিরাপদ পানির পাইপলাইন তৈরি হবে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে