
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে আসন্ন যুদ্ধবিরতির বিষয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের দাবি ইরানিদের উপর চাপ সৃষ্টির লক্ষ্যে আমেরিকান রাষ্ট্রপতির আরেকটি মিথ্যাচার। মঙ্গলবার (২৪ জুন) স্থানীয় সংবাদমাধ্যম তেহরান টাইমসের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার ভোরে ট্রাম্প সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘোষণা করেন যে উভয় পক্ষ যুদ্ধবিরতিতে সম্পূর্ণ সম্মত হয়েছে, যা প্রায় ১২ ঘণ্টার মধ্যে কার্যকর হবে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ইরানের পার্লামেন্ট স্পিকারের উপদেষ্টা মাহদি মোহাম্মদী সামাজিক মাধ্যম প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ লেখেছেন, আমেরিকা ও ইসরায়েল মিথ্যা বলছে। তারা চায় ইরান যেন তাদের সতর্কতা কমিয়ে দেয় যাতে তারা উত্তেজনা আরও বাড়াতে পারে।ইরান সরকারকে যুদ্ধবিরতি মেনে নিতে বাধ্য করার জন্য আমেরিকান রাষ্ট্রপতি একটি নতুন মিথ্যাচার করছেন বলে মনে হচ্ছে। তিনি বিশ্বাস করেন যে এই পদক্ষেপ ইরানি জনগণকে সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়ে দিতে পারে এবং অভ্যন্তরীণ অসন্তোষ তৈরি করতে পারে।
ট্রাম্প পূর্বে মিথ্যা বলেছিলেন যে, তিনি ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলিতে আক্রমণ করবেন কিনা তা সিদ্ধান্ত নিতে দুই সপ্তাহ সময় লাগবে। তিনি ইরানকে দুই মাস ধরে পরোক্ষ আলোচনায় জড়িত রেখেছিলেন। তিনি ইতিমধ্যেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যে তিনি ইসরায়েলকে দেশের পারমাণবিক, সামরিক এবং বেসামরিক অবকাঠামোতে আক্রমণ করতে বলবেন। উল্লেখ্য, ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ শুরু হয় ১৩ জুন। ইরানিরা যখন ওয়াশিংটনের সঙ্গে ষষ্ঠ দফা আলোচনায় যোগদানের প্রস্তুতি নিচ্ছিল, তখন ইসরায়েল ইরানের আবাসিক ভবন এবং পারমাণবিক স্থাপনাগুলিতে অভূতপূর্ব আক্রমণ শুরু করে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ইরানের পার্লামেন্ট স্পিকারের উপদেষ্টা মাহদি মোহাম্মদী সামাজিক মাধ্যম প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ লেখেছেন, আমেরিকা ও ইসরায়েল মিথ্যা বলছে। তারা চায় ইরান যেন তাদের সতর্কতা কমিয়ে দেয় যাতে তারা উত্তেজনা আরও বাড়াতে পারে।ইরান সরকারকে যুদ্ধবিরতি মেনে নিতে বাধ্য করার জন্য আমেরিকান রাষ্ট্রপতি একটি নতুন মিথ্যাচার করছেন বলে মনে হচ্ছে। তিনি বিশ্বাস করেন যে এই পদক্ষেপ ইরানি জনগণকে সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়ে দিতে পারে এবং অভ্যন্তরীণ অসন্তোষ তৈরি করতে পারে।
ট্রাম্প পূর্বে মিথ্যা বলেছিলেন যে, তিনি ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলিতে আক্রমণ করবেন কিনা তা সিদ্ধান্ত নিতে দুই সপ্তাহ সময় লাগবে। তিনি ইরানকে দুই মাস ধরে পরোক্ষ আলোচনায় জড়িত রেখেছিলেন। তিনি ইতিমধ্যেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যে তিনি ইসরায়েলকে দেশের পারমাণবিক, সামরিক এবং বেসামরিক অবকাঠামোতে আক্রমণ করতে বলবেন। উল্লেখ্য, ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ শুরু হয় ১৩ জুন। ইরানিরা যখন ওয়াশিংটনের সঙ্গে ষষ্ঠ দফা আলোচনায় যোগদানের প্রস্তুতি নিচ্ছিল, তখন ইসরায়েল ইরানের আবাসিক ভবন এবং পারমাণবিক স্থাপনাগুলিতে অভূতপূর্ব আক্রমণ শুরু করে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন