ঢাকায় বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের ঘটনা অনুসন্ধানে চার সদস্যের কমিটি গঠন করেছে পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসি। সোমবার (২৩ জুন) সংস্থাটির উপ-ব্যবস্থাপক ফয়সাল আহমেদ স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
কমিটির আহবায়ক করা হয়েছে পাওয়ার গ্রিড সঞ্চালন-২ এর প্রধান প্রকৌশলী (অঃদাঃ) সৈয়দ এবাদুল্লাহ হায়দার আলীকে । অন্য সদস্যরা হলেন- সংস্থাটির ডিজাইন এন্ড কোয়ালিটি কন্ট্রোল (সাব স্টেশন)-এর নির্বাহী প্রকৌশলী নূর জামাল, জিএমডি-ঢাকা (উত্তর-পশ্চিম)-এর নির্বাহী প্রকৌশলী শেখ কুতুব উদ্দিন পলাশ এবং এসপিএমডি, ঢাকা-২ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ মাইনুল ইসলাম।
অফিস আদেশে জানানো হয়, গত ২২ জুন ২০২৫ আনুমানিক রাত ০৯.৪৫ টায় পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসি এর আওতাধীন রামপুরা সুপার গ্রিড ২৩০ কেভি সঞ্চালন লাইন ট্রিপ করার ফলে গ্রিড উপকেন্দ্র সংশ্লিষ্ট এলাকায় বিদ্যুৎ বিচ্যুতি হওয়ায় উহার প্রকৃত কারণ উদঘাটন এবং করণীয় নির্ধারণের নিমিত্ত যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে এই কমিটি গঠন করা হলো।
কমিটিকে আগামী ০৩ দিনের মধ্যে পাওয়ার গ্রিড এর নির্বাহী পরিচালক (ওএন্ডএম) বরাবর প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
রোববার (২২ জুন) রাত ১০টার দিকে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেডের (পিজিসিবি) রামপুরা উপকেন্দ্রের সমস্যায় রাজধানী ঢাকার বেশিরভাগ এলাকা বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
বিদ্যুৎ ছিল না গুলশান, বনানী, হাতিরঝিল, রামপুরা, বাসাবো, মাদারটেক, গোড়ান, সিপাইবাগ, মেরাদিয়া, দক্ষিণ বনশ্রী, রামপুরা বনশ্রী, মহানগর প্রজেক্ট, মুগদা, মান্ডা, যাত্রাবাড়ী, মগবাজার, কাকরাইল, মানিকনগর, শাহজাহানপুর, রাজারবাগ, কদমতলা, মালিবাগ, কারওয়ান বাজার, হাতিরপুল, কাঠালবাগান, ধানমন্ডি, ফার্মগেট, রাজাবাজার ও মগবাজারসহ আরো অনেক এলাকায়। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েন নগরবাসী।
জনদুর্ভোগ বিবেচনায় বিষয়টি সরাসরি তদারকি করেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। রাত একটার কিছু পরে বিকল্প ব্যবস্থায় পর্যায়ক্রমে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হয়।
তবে দক্ষিণ বনশ্রীর কিছু অংশ ও পূর্ব মাদারটেকের বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয় সকাল ছয়টার পর।
এদিকে, বিদ্যুৎ বিচ্যুতির ঘটনা নিয়ে পাওয়ার গ্রিডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুর রশিদ খানের সঙ্গে সোমবার (২৩ জুন) একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি সাড়া দেননি।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
পাওয়ার গ্রিডের সমস্যায় বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন ঢাকার বেশিরভাগ এলাকা
কমিটির আহবায়ক করা হয়েছে পাওয়ার গ্রিড সঞ্চালন-২ এর প্রধান প্রকৌশলী (অঃদাঃ) সৈয়দ এবাদুল্লাহ হায়দার আলীকে । অন্য সদস্যরা হলেন- সংস্থাটির ডিজাইন এন্ড কোয়ালিটি কন্ট্রোল (সাব স্টেশন)-এর নির্বাহী প্রকৌশলী নূর জামাল, জিএমডি-ঢাকা (উত্তর-পশ্চিম)-এর নির্বাহী প্রকৌশলী শেখ কুতুব উদ্দিন পলাশ এবং এসপিএমডি, ঢাকা-২ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ মাইনুল ইসলাম।
অফিস আদেশে জানানো হয়, গত ২২ জুন ২০২৫ আনুমানিক রাত ০৯.৪৫ টায় পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসি এর আওতাধীন রামপুরা সুপার গ্রিড ২৩০ কেভি সঞ্চালন লাইন ট্রিপ করার ফলে গ্রিড উপকেন্দ্র সংশ্লিষ্ট এলাকায় বিদ্যুৎ বিচ্যুতি হওয়ায় উহার প্রকৃত কারণ উদঘাটন এবং করণীয় নির্ধারণের নিমিত্ত যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে এই কমিটি গঠন করা হলো।
কমিটিকে আগামী ০৩ দিনের মধ্যে পাওয়ার গ্রিড এর নির্বাহী পরিচালক (ওএন্ডএম) বরাবর প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
রোববার (২২ জুন) রাত ১০টার দিকে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেডের (পিজিসিবি) রামপুরা উপকেন্দ্রের সমস্যায় রাজধানী ঢাকার বেশিরভাগ এলাকা বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
বিদ্যুৎ ছিল না গুলশান, বনানী, হাতিরঝিল, রামপুরা, বাসাবো, মাদারটেক, গোড়ান, সিপাইবাগ, মেরাদিয়া, দক্ষিণ বনশ্রী, রামপুরা বনশ্রী, মহানগর প্রজেক্ট, মুগদা, মান্ডা, যাত্রাবাড়ী, মগবাজার, কাকরাইল, মানিকনগর, শাহজাহানপুর, রাজারবাগ, কদমতলা, মালিবাগ, কারওয়ান বাজার, হাতিরপুল, কাঠালবাগান, ধানমন্ডি, ফার্মগেট, রাজাবাজার ও মগবাজারসহ আরো অনেক এলাকায়। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েন নগরবাসী।
জনদুর্ভোগ বিবেচনায় বিষয়টি সরাসরি তদারকি করেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। রাত একটার কিছু পরে বিকল্প ব্যবস্থায় পর্যায়ক্রমে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হয়।
তবে দক্ষিণ বনশ্রীর কিছু অংশ ও পূর্ব মাদারটেকের বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয় সকাল ছয়টার পর।
এদিকে, বিদ্যুৎ বিচ্যুতির ঘটনা নিয়ে পাওয়ার গ্রিডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুর রশিদ খানের সঙ্গে সোমবার (২৩ জুন) একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি সাড়া দেননি।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
পাওয়ার গ্রিডের সমস্যায় বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন ঢাকার বেশিরভাগ এলাকা