
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ‘জুয়াড়ি’ অ্যাখ্যা দিয়ে ইরানের সামরিক বাহিনীর সদর দপ্তর খাতাম আল-আনবিয়ার মুখপাত্র ইব্রাহিম জোলফাকারি বলেছেন, ‘এই যুদ্ধের শুরুটা আপনি করে থাকতে পারেন, কিন্তু শেষটা আমরাই করব।’
সোমবার (২৩ জুন) ইব্রাহিম জোলফাকারির একটি ভিডিও বার্তা প্রকাশ্যে এসেছে।
ভিডিও বার্তায় ইরান সেনাবাহিনী বলেছে, ‘পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলা আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর জন্য বৈধ লক্ষ্যবস্তুর পরিধি বৃদ্ধি করেছে।’
ইব্রাহিম জুলফাকারি বলেন, ‘জুয়াড়ি ট্রাম্প, আপনি হয়তো যুদ্ধ শুরু করতে পারেন, কিন্তু আমরাই সেই যুদ্ধের ইতি টানতে যাচ্ছি।’
তিনি হুঁশিয়ারি দেন, যা করেছে তার জন্য চড়া মূল্য চুকানোর জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে যুক্তরাষ্ট্রকে।
রোববার (২২ জুন) ভোরের দিকে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বাঙ্কার-বাস্টার বোমা ফেলে ইসরায়েলের অভিযানে যোগ দেয় যুক্তরাষ্ট্র। এরপর থেকে প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়ে আসছে ইরান।
যদিও ইসরায়েলি ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ অব্যাহত রাখলেও, এখনও যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি তেহরান। ট্রাম্প প্রশাসন বারবার বলে আসছে যে, তাদের লক্ষ্য কেবল ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ধ্বংস করা, বৃহত্তর যুদ্ধ শুরু করা নয়।
তবে রোববার একটি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে ট্রাম্প খোলাখুলিভাবে ‘রেজিম চেইঞ্জ’ কথাটি উল্লেখ করেছেন। তিনি লেখেন, “রেজিম চেইঞ্জ’ শব্দটি ব্যবহার করা রাজনৈতিকভাবে সঠিক নয়, তবে বর্তমান ইরানি শাসন যদি ইরানকে আবার মহান করে তুলতে অক্ষম হয়, তাহলে কেন শাসন পরিবর্তন হবে না? মিগা!!!”
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে
সোমবার (২৩ জুন) ইব্রাহিম জোলফাকারির একটি ভিডিও বার্তা প্রকাশ্যে এসেছে।
ভিডিও বার্তায় ইরান সেনাবাহিনী বলেছে, ‘পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলা আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর জন্য বৈধ লক্ষ্যবস্তুর পরিধি বৃদ্ধি করেছে।’
ইব্রাহিম জুলফাকারি বলেন, ‘জুয়াড়ি ট্রাম্প, আপনি হয়তো যুদ্ধ শুরু করতে পারেন, কিন্তু আমরাই সেই যুদ্ধের ইতি টানতে যাচ্ছি।’
তিনি হুঁশিয়ারি দেন, যা করেছে তার জন্য চড়া মূল্য চুকানোর জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে যুক্তরাষ্ট্রকে।
রোববার (২২ জুন) ভোরের দিকে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বাঙ্কার-বাস্টার বোমা ফেলে ইসরায়েলের অভিযানে যোগ দেয় যুক্তরাষ্ট্র। এরপর থেকে প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়ে আসছে ইরান।
যদিও ইসরায়েলি ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ অব্যাহত রাখলেও, এখনও যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি তেহরান। ট্রাম্প প্রশাসন বারবার বলে আসছে যে, তাদের লক্ষ্য কেবল ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ধ্বংস করা, বৃহত্তর যুদ্ধ শুরু করা নয়।
তবে রোববার একটি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে ট্রাম্প খোলাখুলিভাবে ‘রেজিম চেইঞ্জ’ কথাটি উল্লেখ করেছেন। তিনি লেখেন, “রেজিম চেইঞ্জ’ শব্দটি ব্যবহার করা রাজনৈতিকভাবে সঠিক নয়, তবে বর্তমান ইরানি শাসন যদি ইরানকে আবার মহান করে তুলতে অক্ষম হয়, তাহলে কেন শাসন পরিবর্তন হবে না? মিগা!!!”
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে