
চলতি বছরের প্রথম চার মাসে বিশ্ববাজার থেকে ৩ হাজার ২৪৮ কোটি ডলারের পোশাক আমদানি করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলো। আমদানিকৃত এ পোশাকের চার ভাগের একভাগই তারা কিনেছে বাংলাদেশ থেকে। ইউরোস্ট্যাটের হিসাব বিশ্লেষণ করে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)।
বিজিএমইএ জানিয়েছে, গত জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত ইউরোপে ৮০৬ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ। ইউরোপে রপ্তানিকারকদের তালিকায় এই মুহূর্তে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। অন্যদিকে, ইউরোপে পোশাক রপ্তানিতে প্রথম স্থান ধরে রেখেছে চীন। তবে, বাংলাদেশ থেকে খুব বেশি এগিয়ে নেই প্রতিযোগী দেশটি। গত জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত ইউরোপে ৮৩৮ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে তারা। এছাড়াও রপ্তানিতে ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি ধরে রেখেছে ভারত, পাকিস্তান, কম্বোডিয়া ও ভিয়েতনামের মতো প্রতিযোগী দেশগুলো।
তবে, রপ্তানি কমছে তৃতীয় স্থানে থাকা মধ্যপ্রাচ্যের দেশ তুরস্কের। দেশটির রপ্তানির পরিমাণ ৩১০ কোটি ডলার। এছাড়া ভারত ২০০ কোটি ডলার, কম্বোডিয়া ১৫৫ কোটি ডলার, ভিয়েতনাম ১৪৭ কোটি ডলার এবং পাকিস্তান ১৪২ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে ইউরোপে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন
বিজিএমইএ জানিয়েছে, গত জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত ইউরোপে ৮০৬ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ। ইউরোপে রপ্তানিকারকদের তালিকায় এই মুহূর্তে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। অন্যদিকে, ইউরোপে পোশাক রপ্তানিতে প্রথম স্থান ধরে রেখেছে চীন। তবে, বাংলাদেশ থেকে খুব বেশি এগিয়ে নেই প্রতিযোগী দেশটি। গত জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত ইউরোপে ৮৩৮ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে তারা। এছাড়াও রপ্তানিতে ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি ধরে রেখেছে ভারত, পাকিস্তান, কম্বোডিয়া ও ভিয়েতনামের মতো প্রতিযোগী দেশগুলো।
তবে, রপ্তানি কমছে তৃতীয় স্থানে থাকা মধ্যপ্রাচ্যের দেশ তুরস্কের। দেশটির রপ্তানির পরিমাণ ৩১০ কোটি ডলার। এছাড়া ভারত ২০০ কোটি ডলার, কম্বোডিয়া ১৫৫ কোটি ডলার, ভিয়েতনাম ১৪৭ কোটি ডলার এবং পাকিস্তান ১৪২ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে ইউরোপে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন