সরকারের বেঁধে দেয়া দামে ডিম পাচ্ছে না সাধারণ মানুষ।
ডিম সরবরাহকারী কিছু প্রতিষ্ঠান সরকারি দামে বিক্রি এড়াতে কাপ্তানবাজার ও তেজগাঁওয়ে চাহিদামতো ডিম সরবরাহ করেনি। আড়তদারদের অভিযোগ, শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) এই দুই বাজারে ১০ লাখ করে ২০ লাখ ডিম সরবরাহের কথা থাকলেও দেয়া হয়েছে অর্ধেকেরও কম। দাম কমেনি রাজধানীর মুদির দোকানগুলোতেও। শুক্রবার কাপ্তান বাজারের ডিমের আড়তে বেশিরভাগ দোকানেই ডিম নেই। খালি হাতে ফিরে গেছেন পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতাদের অনেকেই।
আড়তদাররা বলছেন, বাজারে ডিমের সংকট কাটাতে কাপ্তান বাজার ও কারওয়ান বাজারে আসার কথা ছিলো ১০ লাখ করে ২০ লাখ ডিম। তবে কিছু প্রতিষ্ঠান সরকারের বেঁধে দেয়া ১০ টাকা ৫৮ পয়সায় ডিম বিক্রিতে রাজি নয়। সে কারণেই তারা কমিয়ে দিয়েছে ডিমের সরবরাহ।
কাপ্তান বাজারের আড়তদাররা সরকারি দামে বিক্রি করলেও, তেজগাঁওয়ের আড়তদাররা এখনও বাড়তি দাম নিচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন পাইকার ও খুচরা ব্যবসায়ীরা।
পাড়া-মহল্লার দোকানগুলোতেও দাম কমেনি। ডজনপ্রতি ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায়। বাজারের মতো মুদির দোকানগুলোতেও সরকারের নজর প্রয়োজন বলে মনে করছেন সাধারণ মানুষ।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে
ডিম সরবরাহকারী কিছু প্রতিষ্ঠান সরকারি দামে বিক্রি এড়াতে কাপ্তানবাজার ও তেজগাঁওয়ে চাহিদামতো ডিম সরবরাহ করেনি। আড়তদারদের অভিযোগ, শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) এই দুই বাজারে ১০ লাখ করে ২০ লাখ ডিম সরবরাহের কথা থাকলেও দেয়া হয়েছে অর্ধেকেরও কম। দাম কমেনি রাজধানীর মুদির দোকানগুলোতেও। শুক্রবার কাপ্তান বাজারের ডিমের আড়তে বেশিরভাগ দোকানেই ডিম নেই। খালি হাতে ফিরে গেছেন পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতাদের অনেকেই।
আড়তদাররা বলছেন, বাজারে ডিমের সংকট কাটাতে কাপ্তান বাজার ও কারওয়ান বাজারে আসার কথা ছিলো ১০ লাখ করে ২০ লাখ ডিম। তবে কিছু প্রতিষ্ঠান সরকারের বেঁধে দেয়া ১০ টাকা ৫৮ পয়সায় ডিম বিক্রিতে রাজি নয়। সে কারণেই তারা কমিয়ে দিয়েছে ডিমের সরবরাহ।
কাপ্তান বাজারের আড়তদাররা সরকারি দামে বিক্রি করলেও, তেজগাঁওয়ের আড়তদাররা এখনও বাড়তি দাম নিচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন পাইকার ও খুচরা ব্যবসায়ীরা।
পাড়া-মহল্লার দোকানগুলোতেও দাম কমেনি। ডজনপ্রতি ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায়। বাজারের মতো মুদির দোকানগুলোতেও সরকারের নজর প্রয়োজন বলে মনে করছেন সাধারণ মানুষ।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে