
ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সফল হামলা চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্থানীয় সময় শনিবার দিবাগত রাতে সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
ট্রাম্প জানান, ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহান—এই তিনটি স্থাপনায় হামলা চালানো হয়েছে এবং যুক্তরাষ্ট্রের সব বিমান ইতিমধ্যে ইরানের আকাশসীমা ত্যাগ করেছে। তিনি এটিকে যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল এবং পুরো বিশ্বের জন্য "একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত" বলে উল্লেখ করেছেন। এদিকে, ইরানে মার্কিন হামলার পর দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি ওয়াশিংটনকে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের জন্য অভিযুক্ত করেছেন।রবিবার (২২ জুন) সামাজিক মাধ্যমে দেয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে আক্রমণ করে জাতিসংঘ সনদ, আন্তর্জাতিক আইন এবং এনপিটির গুরুতর লঙ্ঘন করেছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, "আজ সকালের ঘটনাগুলো অত্যন্ত ভয়াবহ এবং এর স্থায়ী পরিণতি হবে। জাতিসংঘের প্রতিটি সদস্যকে এই অত্যন্ত বিপজ্জনক, আইনহীন এবং অপরাধমূলক আচরণের জন্য সতর্ক থাকতে হবে।" তিনি আরও বলেন, ইরান তার সার্বভৌমত্ব, স্বার্থ এবং জনগণকে রক্ষা করার জন্য সব বিকল্প পদক্ষেপ নেবে।
এর আগে হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ার করে দেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনেয়ি। এই নেতার টেলিগ্রাম অ্যাকাউন্টে বুধবার (১৮ জুন) টেলিভিশনে দেয়া তার বক্তব্য আবারও শেয়ার করা হয়। যেখানে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ায়, তাহলে তা হবে তাদের নিজেদের ক্ষতির জন্য। ওই ভিডিও বার্তায় খামেনেয়ি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র যে ক্ষতির মুখে পড়বে, তা ইরানের যে কোনো ক্ষতির চেয়ে বহুগুণ বেশি হবে।’
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন
ট্রাম্প জানান, ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহান—এই তিনটি স্থাপনায় হামলা চালানো হয়েছে এবং যুক্তরাষ্ট্রের সব বিমান ইতিমধ্যে ইরানের আকাশসীমা ত্যাগ করেছে। তিনি এটিকে যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল এবং পুরো বিশ্বের জন্য "একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত" বলে উল্লেখ করেছেন। এদিকে, ইরানে মার্কিন হামলার পর দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি ওয়াশিংটনকে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের জন্য অভিযুক্ত করেছেন।রবিবার (২২ জুন) সামাজিক মাধ্যমে দেয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে আক্রমণ করে জাতিসংঘ সনদ, আন্তর্জাতিক আইন এবং এনপিটির গুরুতর লঙ্ঘন করেছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, "আজ সকালের ঘটনাগুলো অত্যন্ত ভয়াবহ এবং এর স্থায়ী পরিণতি হবে। জাতিসংঘের প্রতিটি সদস্যকে এই অত্যন্ত বিপজ্জনক, আইনহীন এবং অপরাধমূলক আচরণের জন্য সতর্ক থাকতে হবে।" তিনি আরও বলেন, ইরান তার সার্বভৌমত্ব, স্বার্থ এবং জনগণকে রক্ষা করার জন্য সব বিকল্প পদক্ষেপ নেবে।
এর আগে হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ার করে দেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনেয়ি। এই নেতার টেলিগ্রাম অ্যাকাউন্টে বুধবার (১৮ জুন) টেলিভিশনে দেয়া তার বক্তব্য আবারও শেয়ার করা হয়। যেখানে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ায়, তাহলে তা হবে তাদের নিজেদের ক্ষতির জন্য। ওই ভিডিও বার্তায় খামেনেয়ি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র যে ক্ষতির মুখে পড়বে, তা ইরানের যে কোনো ক্ষতির চেয়ে বহুগুণ বেশি হবে।’
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন