
ক্রমশ অবনতি হচ্ছে বরগুনার ডেঙ্গু পরিস্থিতি। গত ২৪ ঘণ্টায় কোনো প্রাণহানির ঘটনা না ঘটলেও নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন আরও ৫৭ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ১০৫ জন। আর এখন পর্যন্ত মারা গেছেন ২০ জন। এদিকে ধারণ ক্ষমতার প্রায় চারগুণ ডেঙ্গু রোগী বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি থাকার চিকিৎসা প্রদান করতে হিমসিম খাচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
অন্যদিকে, জরুরি পরিস্থিতি মোকাবেলায় হাসপাতালে ১২ জন চিকিৎসক ও ১০ জন নার্স পদায়ন করা হলেও এখন এখন পর্যন্ত ১ জন নার্স ও ৫ জন চিকিৎসক যোগদান করেছেন। চিকিৎসকরা বলছেন, দিনদিন অবনতি হচ্ছে ডেঙ্গু পরিস্থিতি। বৃহস্পতিবার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে শুধু ডেঙ্গু রোগী ভর্তি ছিলেন ১৮৭ জন।
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের কনসালটেন্ট ডা. আশিকুর রহমান বলেন, ‘বরগুনা যেহেতু স্পট, এখানে ডেঙ্গু রোগী আসবে। কিন্তু আমাদের প্রত্যাশার তুলনায় অনেক বেশি রোগী আসছে। এটা থেকে বোঝা যাচ্ছে, ডেঙ্গু পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি বরং অবনতি হচ্ছে। এমন পরিস্থিতি চলতে থাকলে চিকিৎসা সেবা প্রদান করার মতো অবস্থা থাকবে না। আমাদের আরও সতর্ক হতে হবে।’
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. তাজকিয়া সিদ্দিকাহ বলেন, ‘এমন অনেক রোগী এসে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে, যাদের বাড়িতে থেকেই চিকিৎসা প্রদান করা সম্ভব. এসব রোগীর কারণে হাসপাতালে চাপ বাড়ছে। এখানে ডেঙ্গু যে রকম মারাত্মক আকার ধারণ করেছে ঠিক তেমনিভাবে রোগীরাও আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। তাই তারা ডেঙ্গু আক্রান্ত হলেই সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে ছুটে আসছেন। বাড়তি রোগীর চাপ সামলাতে আমাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে।’
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. রেজওয়ানুর আলম বলেন, ‘বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় ১২ জন চিকিৎসক পদায়ন করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৫ জন চিকিৎসক কাজে যোগদান করেছেন, অন্যরা এখন পর্যন্ত যোগদান করেননি। এছাড়া ১০ জন নার্স পদায়ন করা হয়েছিল, তাদের মধ্যে পাঁচজন যোগদান করেছেন। অন্যরা এখনো যোগদান করেননি। আমরা বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করেছি।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন
অন্যদিকে, জরুরি পরিস্থিতি মোকাবেলায় হাসপাতালে ১২ জন চিকিৎসক ও ১০ জন নার্স পদায়ন করা হলেও এখন এখন পর্যন্ত ১ জন নার্স ও ৫ জন চিকিৎসক যোগদান করেছেন। চিকিৎসকরা বলছেন, দিনদিন অবনতি হচ্ছে ডেঙ্গু পরিস্থিতি। বৃহস্পতিবার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে শুধু ডেঙ্গু রোগী ভর্তি ছিলেন ১৮৭ জন।
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের কনসালটেন্ট ডা. আশিকুর রহমান বলেন, ‘বরগুনা যেহেতু স্পট, এখানে ডেঙ্গু রোগী আসবে। কিন্তু আমাদের প্রত্যাশার তুলনায় অনেক বেশি রোগী আসছে। এটা থেকে বোঝা যাচ্ছে, ডেঙ্গু পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি বরং অবনতি হচ্ছে। এমন পরিস্থিতি চলতে থাকলে চিকিৎসা সেবা প্রদান করার মতো অবস্থা থাকবে না। আমাদের আরও সতর্ক হতে হবে।’
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. তাজকিয়া সিদ্দিকাহ বলেন, ‘এমন অনেক রোগী এসে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে, যাদের বাড়িতে থেকেই চিকিৎসা প্রদান করা সম্ভব. এসব রোগীর কারণে হাসপাতালে চাপ বাড়ছে। এখানে ডেঙ্গু যে রকম মারাত্মক আকার ধারণ করেছে ঠিক তেমনিভাবে রোগীরাও আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। তাই তারা ডেঙ্গু আক্রান্ত হলেই সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে ছুটে আসছেন। বাড়তি রোগীর চাপ সামলাতে আমাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে।’
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. রেজওয়ানুর আলম বলেন, ‘বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় ১২ জন চিকিৎসক পদায়ন করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৫ জন চিকিৎসক কাজে যোগদান করেছেন, অন্যরা এখন পর্যন্ত যোগদান করেননি। এছাড়া ১০ জন নার্স পদায়ন করা হয়েছিল, তাদের মধ্যে পাঁচজন যোগদান করেছেন। অন্যরা এখনো যোগদান করেননি। আমরা বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করেছি।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন