বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এম এ খায়ের মোল্লাকে পটুয়াখালী কোর্ট থেকে অপহরণ , অস্ত্রের মুখে সাদা স্ট্যাম্পপেপার ও চেকে স্বাক্ষর নিয়ে চাদা দাবি এবং তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান কুয়াকাটার রোজ ভ্যালি মোটেল এন্ড রিসোর্ট দখলের পায়তারা এবং প্রাণনাশের হুমকির তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ফুলবাড়িয়া পশ্চিম ও আনন্দবাজার পঞ্চায়েত কমিটি।
শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) পঞ্চায়েত কমিটির সভাকক্ষে প্রতিবাদ সভায় এই নিন্দা জানানো হয়। এম এ খায়ের মোল্লা ফুলবাড়িয়া পশ্চিম ও আনন্দবাজার পঞ্চায়েত কমিটির সাধারণ সম্পাদক।
প্রতিবাদ সভার বিস্তারিত জানিয়ে গণমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়েছে ফুলবাড়িয়া পশ্চিম ও আনন্দবাজার পঞ্চায়েত কমিটি। এতে জানানো হয়, কুয়াকাটায় এম এ খায়ের মোল্লার মালিকানাধীন রোজ ভ্যালি মোটেল এন্ড রিসোর্টে গত ৫ আগস্ট পটুয়াখালী সদরের লোহালিয়া গ্রামের সন্ত্রাসী জসিম শিকদার ও তার ভাই কবির শিকদারের নেতৃত্বে স্থানীয় ১০০/১৫০জানের একটি সংঘবদ্ধ দুষ্কৃতিকারী দল ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। এরই ধারাবাহিকতায় পটুয়াখালী জজকোর্ট মিথ্যা মামলা দায়ের করে সংঘবদ্ধ চক্রটি। এমএ খায়ের মোল্লা গত ১৮ সেপ্টেম্বর কোর্টে জবাব দাখিলের জন্য গেলে সন্ত্রাসীরা তাঁকে পটুয়াখালী জজকোর্ট চত্বর থেকে অপহরণ করে পটুয়াখালী সদরের অদূরে আটকে রাখে। পটুয়াখালী জেলা ডিবি শহরের বিভিন্ন সিসি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজ ধরে অপহরণে ব্যবহৃত সন্ত্রাসী জসিম শিকদার রানার সাদা রংয়ের প্রাইভেট কার ঢাকা মেট্রো গ -২৩-৩০৩৮ ড্রাইভারসহ আটক করে পটুয়াখালী সদর থানায় নিয়ে আসে। ডিবি পুলিশ খায়ের মোল্লাকে জীবিত উদ্ধারে সক্ষম হয়।
অপহরণের দিন রাতে ওই সন্ত্রাসীরা খায়ের মোল্লাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন চালায় এবং অস্ত্রের মুখে ১২টি ১০০ টাকা মূল্যের সাদা স্ট্যাম্প ও তিনটি সাদা কাটিজ পেপারে জোরপূর্বক স্বাক্ষর করিয়ে নেয়। এসময় খায়ের মোল্লার মানিব্যাগে থাকা বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক বিজয়নগর শাখার একটি চেকে জোরপূর্বক পাঁচ কোটি টাকা লিখে স্বাক্ষর করিয়ে নেয়া হয় । এরপর থেকে সন্ত্রাসী চক্র মোটা অংকের চাঁদা দাবি করে আসছে। চাঁদা না দিলে হোটেল দখলসহ ব্যবসায়ী এম এ খায়ের মোল্লা ও তার পরিবারকে মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে। হুমকির কারণে এম এ খায়ের মোল্লা পটুয়াখালী কোর্টে আইনি সহযোগিতাও নিতে ভয় পাচ্ছেন।
এ ঘটনায় এলাকাবাসী র পক্ষ থেকে তীব্র নিন্দা জানায় ফুলবাড়িয়া পশ্চিম ও আনন্দবাজার পঞ্চায়েত কমিটি।
বাংলা স্কুপ/সবি/এসকে
শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) পঞ্চায়েত কমিটির সভাকক্ষে প্রতিবাদ সভায় এই নিন্দা জানানো হয়। এম এ খায়ের মোল্লা ফুলবাড়িয়া পশ্চিম ও আনন্দবাজার পঞ্চায়েত কমিটির সাধারণ সম্পাদক।
প্রতিবাদ সভার বিস্তারিত জানিয়ে গণমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়েছে ফুলবাড়িয়া পশ্চিম ও আনন্দবাজার পঞ্চায়েত কমিটি। এতে জানানো হয়, কুয়াকাটায় এম এ খায়ের মোল্লার মালিকানাধীন রোজ ভ্যালি মোটেল এন্ড রিসোর্টে গত ৫ আগস্ট পটুয়াখালী সদরের লোহালিয়া গ্রামের সন্ত্রাসী জসিম শিকদার ও তার ভাই কবির শিকদারের নেতৃত্বে স্থানীয় ১০০/১৫০জানের একটি সংঘবদ্ধ দুষ্কৃতিকারী দল ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। এরই ধারাবাহিকতায় পটুয়াখালী জজকোর্ট মিথ্যা মামলা দায়ের করে সংঘবদ্ধ চক্রটি। এমএ খায়ের মোল্লা গত ১৮ সেপ্টেম্বর কোর্টে জবাব দাখিলের জন্য গেলে সন্ত্রাসীরা তাঁকে পটুয়াখালী জজকোর্ট চত্বর থেকে অপহরণ করে পটুয়াখালী সদরের অদূরে আটকে রাখে। পটুয়াখালী জেলা ডিবি শহরের বিভিন্ন সিসি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজ ধরে অপহরণে ব্যবহৃত সন্ত্রাসী জসিম শিকদার রানার সাদা রংয়ের প্রাইভেট কার ঢাকা মেট্রো গ -২৩-৩০৩৮ ড্রাইভারসহ আটক করে পটুয়াখালী সদর থানায় নিয়ে আসে। ডিবি পুলিশ খায়ের মোল্লাকে জীবিত উদ্ধারে সক্ষম হয়।
অপহরণের দিন রাতে ওই সন্ত্রাসীরা খায়ের মোল্লাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন চালায় এবং অস্ত্রের মুখে ১২টি ১০০ টাকা মূল্যের সাদা স্ট্যাম্প ও তিনটি সাদা কাটিজ পেপারে জোরপূর্বক স্বাক্ষর করিয়ে নেয়। এসময় খায়ের মোল্লার মানিব্যাগে থাকা বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক বিজয়নগর শাখার একটি চেকে জোরপূর্বক পাঁচ কোটি টাকা লিখে স্বাক্ষর করিয়ে নেয়া হয় । এরপর থেকে সন্ত্রাসী চক্র মোটা অংকের চাঁদা দাবি করে আসছে। চাঁদা না দিলে হোটেল দখলসহ ব্যবসায়ী এম এ খায়ের মোল্লা ও তার পরিবারকে মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে। হুমকির কারণে এম এ খায়ের মোল্লা পটুয়াখালী কোর্টে আইনি সহযোগিতাও নিতে ভয় পাচ্ছেন।
এ ঘটনায় এলাকাবাসী র পক্ষ থেকে তীব্র নিন্দা জানায় ফুলবাড়িয়া পশ্চিম ও আনন্দবাজার পঞ্চায়েত কমিটি।
বাংলা স্কুপ/সবি/এসকে