বিদেশি আগ্রাসনের জবাবে ইরান হরমুজ প্রণালি বন্ধ করে দিতে পারে, যা বিশ্বের দৈনিক তেলের ২০ শতাংশ পরিবহনের পথ—এমনটিই জানিয়েছেন দেশটির পার্লামেন্টের জাতীয় নিরাপত্তা কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য বেহনাম সাঈদি। ইরানের আধা-সরকারি বার্তা সংস্থা মেহরকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেন। খবর আল জাজিরা।
সাঈদি বলেন, ‘শত্রুদের মোকাবেলায় আমাদের হাতে একাধিক বিকল্প রয়েছে, যার মধ্যে হরমুজ প্রণালি বন্ধ করাও একটি কার্যকর কৌশল হতে পারে।’
ইরান এর আগেও একাধিকবার পশ্চিমা চাপের জবাবে এ গুরুত্বপূর্ণ সামুদ্রিক পথ বন্ধ করার হুমকি দিয়েছে। বর্তমানে ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে চলমান সংঘাতের প্রেক্ষাপটে এ ধরনের হুমকি আবারো সামনে এসেছে।
এদিকে রয়টার্স জানিয়েছে, হরমুজ প্রণালির আশপাশে ইরানের জলসীমা এড়িয়ে চলছে অনেক বাণিজ্যিক জাহাজ, যার ফলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে নতুন করে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
বিশ্বের তেল ও গ্যাস পরিবহনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এ প্রণালি বন্ধ হয়ে গেলে বিশ্ববাজারে জ্বালানির দামে বড় ধরনের অস্থিরতা দেখা দিতে পারে। ভূরাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ইরানের এ হুমকি শুধু সামরিক নয়, এটি বিশেষ করে পশ্চিমা বিশ্বের প্রতি অর্থনৈতিক ও কৌশলগতভাবে একটি উচ্চ চাপের বার্তা।
পর্যবেক্ষকদের আশঙ্কা, যদি হরমুজ প্রণালিতে চলাচল বিঘ্নিত হয়, তবে তা কেবল মধ্যপ্রাচ্যের নিরাপত্তাই নয়, গ্লোবাল এনার্জি মার্কেটকেও গুরুতরভাবে নাড়া দিতে পারে।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে
সাঈদি বলেন, ‘শত্রুদের মোকাবেলায় আমাদের হাতে একাধিক বিকল্প রয়েছে, যার মধ্যে হরমুজ প্রণালি বন্ধ করাও একটি কার্যকর কৌশল হতে পারে।’
ইরান এর আগেও একাধিকবার পশ্চিমা চাপের জবাবে এ গুরুত্বপূর্ণ সামুদ্রিক পথ বন্ধ করার হুমকি দিয়েছে। বর্তমানে ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে চলমান সংঘাতের প্রেক্ষাপটে এ ধরনের হুমকি আবারো সামনে এসেছে।
এদিকে রয়টার্স জানিয়েছে, হরমুজ প্রণালির আশপাশে ইরানের জলসীমা এড়িয়ে চলছে অনেক বাণিজ্যিক জাহাজ, যার ফলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে নতুন করে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
বিশ্বের তেল ও গ্যাস পরিবহনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এ প্রণালি বন্ধ হয়ে গেলে বিশ্ববাজারে জ্বালানির দামে বড় ধরনের অস্থিরতা দেখা দিতে পারে। ভূরাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ইরানের এ হুমকি শুধু সামরিক নয়, এটি বিশেষ করে পশ্চিমা বিশ্বের প্রতি অর্থনৈতিক ও কৌশলগতভাবে একটি উচ্চ চাপের বার্তা।
পর্যবেক্ষকদের আশঙ্কা, যদি হরমুজ প্রণালিতে চলাচল বিঘ্নিত হয়, তবে তা কেবল মধ্যপ্রাচ্যের নিরাপত্তাই নয়, গ্লোবাল এনার্জি মার্কেটকেও গুরুতরভাবে নাড়া দিতে পারে।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে