
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের মধ্যে চলমান সংঘাতের জেরে সম্ভাব্য যেকোনো পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে তুরস্ক। দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষা জোরদারের পাশাপাশি সীমান্তে নজরদারি বাড়িয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। খবর আলজাজিরার।
তুর্কি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে, দেশে উৎপাদিত রাডার ও অস্ত্র ব্যবস্থা ব্যবহার করে সমন্বিত আকাশ ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে তুরস্ক। এর প্রধান লক্ষ্য হলো সম্ভাব্য যুদ্ধ প্রস্তুতিকে উচ্চ পর্যায়ে রাখা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই সূত্রটি রয়টার্সকে জানায়, ইসরায়েল যখন দক্ষিণ-পূর্ব প্রতিবেশী দেশ ইরানে হামলা শুরু করে, তখন তুরস্কের কুইক রিঅ্যাকশন অ্যালার্ট বিমানগুলো উড্ডয়ন করে। ইসরায়েলি আকাশসীমা লঙ্ঘনের সম্ভাবনার মধ্যেও এ বিমানগুলো সীমান্ত বরাবর টহল অব্যাহত রেখেছে।
সূত্রটি আরও উল্লেখ করেছে, তুরস্ক তার সীমান্ত নিরাপত্তা জোরদার করছে। ইরান থেকে কোনো অনিয়মিত অভিবাসন প্রবাহ লক্ষ্য করা না গেলেও সীমান্ত নজরদারি বাড়িয়েছে আঙ্কারা। মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে তুরস্কের এ পদক্ষেপ আঞ্চলিক সংঘাতের সম্ভাব্য বিস্তারকেই নির্দেশ করে।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে
তুর্কি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে, দেশে উৎপাদিত রাডার ও অস্ত্র ব্যবস্থা ব্যবহার করে সমন্বিত আকাশ ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে তুরস্ক। এর প্রধান লক্ষ্য হলো সম্ভাব্য যুদ্ধ প্রস্তুতিকে উচ্চ পর্যায়ে রাখা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই সূত্রটি রয়টার্সকে জানায়, ইসরায়েল যখন দক্ষিণ-পূর্ব প্রতিবেশী দেশ ইরানে হামলা শুরু করে, তখন তুরস্কের কুইক রিঅ্যাকশন অ্যালার্ট বিমানগুলো উড্ডয়ন করে। ইসরায়েলি আকাশসীমা লঙ্ঘনের সম্ভাবনার মধ্যেও এ বিমানগুলো সীমান্ত বরাবর টহল অব্যাহত রেখেছে।
সূত্রটি আরও উল্লেখ করেছে, তুরস্ক তার সীমান্ত নিরাপত্তা জোরদার করছে। ইরান থেকে কোনো অনিয়মিত অভিবাসন প্রবাহ লক্ষ্য করা না গেলেও সীমান্ত নজরদারি বাড়িয়েছে আঙ্কারা। মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে তুরস্কের এ পদক্ষেপ আঞ্চলিক সংঘাতের সম্ভাব্য বিস্তারকেই নির্দেশ করে।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে