
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন বিষয়ে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টার বক্তব্য নিয়ে কিছু গণমাধ্যমে আংশিক ও বিচ্ছিন্নভাবে তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। এ নিয়ে সৃষ্টি হওয়া বিভ্রান্তি দূর করতে বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সরকারি ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে।
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ড. মো. রেজাউল করিম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, কমিশন গঠনের বিষয়ে সরকার এখনো আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেনি।
তিনি আরো বলেন, ‘আইন উপদেষ্টা তার সর্বশেষ বক্তব্যে উল্লেখ করেছেন যে, সময়মতো রাজনৈতিক দল, ছাত্রনেতৃত্ব ও সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে কমিশন গঠনের বিষয়ে করণীয় নির্ধারণ করা হবে।’
এর আগেও বিভিন্ন সময়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত গণহত্যার বিচার সম্পন্ন হওয়ার পর এবং গণঅভ্যুত্থানে পতিত দলটির নেতাদের পক্ষ থেকে অনুশোচনা প্রকাশ করা হলে ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন গঠনের বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে।
তিনি আরো বলেন, ‘গণহত্যাকারীরা যে জাতি থেকে বিচ্ছিন্ন, অনুতপ্ত ও পরিত্যাজ্য—এই বার্তা প্রতিষ্ঠার পথ হিসেবেও কমিশন গঠনের বিষয়টি ভাবা যেতে পারে।’
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ড. মো. রেজাউল করিম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, কমিশন গঠনের বিষয়ে সরকার এখনো আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেনি।
তিনি আরো বলেন, ‘আইন উপদেষ্টা তার সর্বশেষ বক্তব্যে উল্লেখ করেছেন যে, সময়মতো রাজনৈতিক দল, ছাত্রনেতৃত্ব ও সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে কমিশন গঠনের বিষয়ে করণীয় নির্ধারণ করা হবে।’
এর আগেও বিভিন্ন সময়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত গণহত্যার বিচার সম্পন্ন হওয়ার পর এবং গণঅভ্যুত্থানে পতিত দলটির নেতাদের পক্ষ থেকে অনুশোচনা প্রকাশ করা হলে ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন গঠনের বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে।
তিনি আরো বলেন, ‘গণহত্যাকারীরা যে জাতি থেকে বিচ্ছিন্ন, অনুতপ্ত ও পরিত্যাজ্য—এই বার্তা প্রতিষ্ঠার পথ হিসেবেও কমিশন গঠনের বিষয়টি ভাবা যেতে পারে।’
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে