
রাজধানীর খিলগাঁও থানার হত্যা মামলার আসামি শরিফুল ইসলাম আদালত থেকে পালিয়ে গেছেন। আসামি শরিফুলকে হাজতখানা থেকে আদালতে নিয়ে যাওয়ার সময় কৌশলে হ্যান্ডকাফ খুলে পালিয়ে যান তিনি।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গণে এ ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের হাজতখানার ইনচার্জ পুলিশের উপ-পরিদর্শক রিপন বলেন, আসামিকে আদালতে নিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশ কনস্টেবল শহিদুলকে আঘাত করে পালিয়ে যান।
ডিএমপির প্রসিকিশন বিভাগের এডিসি মাইন উদ্দিন বলেন, আসামির হাতে হাতকড়া ছিল। তিনি ধাতব কিছু দিয়ে হাতকড়া লুজ করে কৌশলে খুলে ফেলেন। পরে পুলিশ কনস্টেবলের হাতে আঘাত করে পালিয়ে যান।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছি। কোতোয়ালি থানাকে জানানো হয়েছে আসামিকে গ্রেপ্তারের জন্য। তার বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলমান।’
আসামি মো. শরিফুল ইসলাম দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ থানার হরিপুর গ্রামের মৃত শফিক আহম্মেদের ছেলে। তিনি রাজধানীর খিলগাঁও থানার জিসান হোসেন (১৪) হত্যা মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি। মামলাটি বর্তমানে ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে সাক্ষ্যগ্রহণ পর্যায়ে বিচারাধীন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গণে এ ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের হাজতখানার ইনচার্জ পুলিশের উপ-পরিদর্শক রিপন বলেন, আসামিকে আদালতে নিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশ কনস্টেবল শহিদুলকে আঘাত করে পালিয়ে যান।
ডিএমপির প্রসিকিশন বিভাগের এডিসি মাইন উদ্দিন বলেন, আসামির হাতে হাতকড়া ছিল। তিনি ধাতব কিছু দিয়ে হাতকড়া লুজ করে কৌশলে খুলে ফেলেন। পরে পুলিশ কনস্টেবলের হাতে আঘাত করে পালিয়ে যান।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছি। কোতোয়ালি থানাকে জানানো হয়েছে আসামিকে গ্রেপ্তারের জন্য। তার বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলমান।’
আসামি মো. শরিফুল ইসলাম দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ থানার হরিপুর গ্রামের মৃত শফিক আহম্মেদের ছেলে। তিনি রাজধানীর খিলগাঁও থানার জিসান হোসেন (১৪) হত্যা মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি। মামলাটি বর্তমানে ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে সাক্ষ্যগ্রহণ পর্যায়ে বিচারাধীন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে