
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় পায়রা বন্দরসহ উপকূলীয় এলাকায় তিন নম্বর সতর্ক সঙ্কেতের প্রভাবে সাগর-নদী উত্তাল হয়ে আছে। সেই সঙ্গে ভারি থেকে মাঝরি ধরনের বৃষ্টি, ঝড়ো দমকা হাওয়া বইছে। ফলে উত্তাল সাগরে মাছ ধরা বন্ধ রেখে খালি হাতে কিনারে ফিরেছে শত শত ট্রলার। হাজারো জেলে মলিনমুখে কিনারে ফিরেছেন।
বুধবার (১৮ জুন) শেষ বিকালে মৎসবন্দর মহিপুর আলীপুরসহ খাপড়াভাঙ্গা নদীর বিভিন্ন স্পটে ট্রলারগুলো নিরাপদে আশ্রয় নিয়েছে। লাখ লাখ টাকার বাজার সওদা নিয়ে অবরোধের পরে সাগরে নেমেই বড় ধরনের লোকসানের ধকলে পড়লেন এই পেশার মানুষগুলো। শতকরা ৯০ ভাগ ট্রলারের জেলেরা ফিরেছেন শূন্য হাতে।
মাঝি আব্দুস সোবহান জানান, প্রায় চার লাখ টাকার বাজার-সওদা নিয়ে গভীর সাগরবক্ষে ইলিশের আশায় গেছিলাম। তিন দিন ফিশিং করে ফিরতে হয়েছে খালি হাতে। সাগর ভয়াল উত্তাল। ইলিশ নেই। অন্যান্য লাখ খানেক টাকার সাদা মাছ পেয়েছি।
আড়ত মালিকরাও হতাশা নিয়ে জানান, মৌসুমের শুরুতেই বড় ধাক্কা পেয়েছেন। সাগর যেন মুখ ফিরিয়ে নিল-এমন মন্তব্য অধিকাংশের।
মহিপুর মৎস্য আড়ত ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি রাজু আহমেদ রাজা জানান, সাগর উত্তাল হয়ে উঠেছে। তাই কোন বোট সাগরে থাকতে পারছে না। অধিকাংশ বোট কিনারে ফিরেছে। এখনও ফিরছেন অনেকে।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা জানান, বৈরি আবহাওয়ার কারণে নিষেধাজ্ঞা শেষে গভীর সমুদ্রে ছুটছিলেন জেলেরা। ভাগ্য তাদের খারাপ। আবহাওয়া অনুকূলে না থাকায় ফিরতে হচ্ছে খালি হাতে। আশা করছি আবহাওয়া ভালো হয়ে যাবে তখন জেলেরা স্বাভাবিকভাবে মাছ শিকার করতে পারবেন। এ বছর সমুদ্রে বেশ ভালো পরিমাণ মাছের খবর পাওয়া যাচ্ছে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
বুধবার (১৮ জুন) শেষ বিকালে মৎসবন্দর মহিপুর আলীপুরসহ খাপড়াভাঙ্গা নদীর বিভিন্ন স্পটে ট্রলারগুলো নিরাপদে আশ্রয় নিয়েছে। লাখ লাখ টাকার বাজার সওদা নিয়ে অবরোধের পরে সাগরে নেমেই বড় ধরনের লোকসানের ধকলে পড়লেন এই পেশার মানুষগুলো। শতকরা ৯০ ভাগ ট্রলারের জেলেরা ফিরেছেন শূন্য হাতে।
মাঝি আব্দুস সোবহান জানান, প্রায় চার লাখ টাকার বাজার-সওদা নিয়ে গভীর সাগরবক্ষে ইলিশের আশায় গেছিলাম। তিন দিন ফিশিং করে ফিরতে হয়েছে খালি হাতে। সাগর ভয়াল উত্তাল। ইলিশ নেই। অন্যান্য লাখ খানেক টাকার সাদা মাছ পেয়েছি।
আড়ত মালিকরাও হতাশা নিয়ে জানান, মৌসুমের শুরুতেই বড় ধাক্কা পেয়েছেন। সাগর যেন মুখ ফিরিয়ে নিল-এমন মন্তব্য অধিকাংশের।
মহিপুর মৎস্য আড়ত ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি রাজু আহমেদ রাজা জানান, সাগর উত্তাল হয়ে উঠেছে। তাই কোন বোট সাগরে থাকতে পারছে না। অধিকাংশ বোট কিনারে ফিরেছে। এখনও ফিরছেন অনেকে।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা জানান, বৈরি আবহাওয়ার কারণে নিষেধাজ্ঞা শেষে গভীর সমুদ্রে ছুটছিলেন জেলেরা। ভাগ্য তাদের খারাপ। আবহাওয়া অনুকূলে না থাকায় ফিরতে হচ্ছে খালি হাতে। আশা করছি আবহাওয়া ভালো হয়ে যাবে তখন জেলেরা স্বাভাবিকভাবে মাছ শিকার করতে পারবেন। এ বছর সমুদ্রে বেশ ভালো পরিমাণ মাছের খবর পাওয়া যাচ্ছে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে