
চলতি মৌসুমে রাজশাহীর বাঘা উপজেলার আম এখনও বিদেশে রপ্তানি করা সম্ভব হয়নি। এতে ব্যবসায়ীরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। গত মৌসুমে ১০৫ মেট্রিকটন আম ইংল্যান্ড, নেদারল্যান্ড, সুইডেন, নরওয়ে, পর্তুগাল, ফ্রান্স, রাশিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয়েছিল।
জানা গেছে, প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ৫০০ বছরের পুরনো বাঘা শাহী মসজিদ। এই মসজিদের শিলালিপি আমের ঐতিহ্য বহন করছে। সেই আম ২০১০ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত রপ্তানি হয়েছে বিদেশে।
কিন্তু এবার অতি বৃষ্টির কারণে আমের রঙ ভাল না হওয়ায় রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান আম নিতে আগ্রহ দেখায়নি। তাই এবার বাঘা উপজেলার আম বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে না। এর ফলে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা হতাশার মধ্যে পড়েছেন। চলতি মৌসুমে ২০০ মেট্রিকটন আম বিদেশে রপ্তানির পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু তা বাস্তবায়ন না হওয়ায় মাথায় হাত উঠেছে চাষিদের।
রাজশাহী জেলার ১৭ হাজার ৯৪৩ হেক্টর আমবাগানের মধ্যে বাঘা উপজেলায় আট হাজার ৫৭০ হেক্টর জমিতে আমবাগান রয়েছে। উপজেলায় উল্লেখযোগ্যে আমের মধ্যে গোপাল ভোগ, হিমসাগার, আম্রপালি, ল্যাংড়া, তোতাপরি, ফজলি, লখনা। এই আম ১৪ বছর রপ্তানি করা হয়েছে ইংল্যান্ড, নেদারল্যান্ড, সুইডেন, নরওয়ে, পর্তুগাল, ফ্রান্স, রাশিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে।
কলিগ্রামের বিদেশে চালানকারী আম ব্যবসায়ী আশরাফু-দৌলা বলেন, উপজেলা কৃষি অফিসের সহযোগিতায় শাহী মসজিদের শিলালিপিতে আমের টেরাকোটা অংকিত ছবি সম্বলিত মোড়ক তৈরি করা হয়। সেই মোড়কে প্যাকেট করে বিদেশে আম রপ্তানি করা হয়েছে। কিন্তু এবার আম রপ্তানিকারব প্রতিষ্ঠান নেয়নি। এতে চাষি ও ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হলেন।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান বলেন, বাঘার আম দেশে পরিচিত অর্জন করে বিদেশে রপ্তানি করা হয়। কিন্তু এবার অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে আমের রঙ রপ্তানিযোগ্য না হওয়ায় তারা গ্রহণ করেনি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
জানা গেছে, প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ৫০০ বছরের পুরনো বাঘা শাহী মসজিদ। এই মসজিদের শিলালিপি আমের ঐতিহ্য বহন করছে। সেই আম ২০১০ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত রপ্তানি হয়েছে বিদেশে।
কিন্তু এবার অতি বৃষ্টির কারণে আমের রঙ ভাল না হওয়ায় রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান আম নিতে আগ্রহ দেখায়নি। তাই এবার বাঘা উপজেলার আম বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে না। এর ফলে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা হতাশার মধ্যে পড়েছেন। চলতি মৌসুমে ২০০ মেট্রিকটন আম বিদেশে রপ্তানির পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু তা বাস্তবায়ন না হওয়ায় মাথায় হাত উঠেছে চাষিদের।
রাজশাহী জেলার ১৭ হাজার ৯৪৩ হেক্টর আমবাগানের মধ্যে বাঘা উপজেলায় আট হাজার ৫৭০ হেক্টর জমিতে আমবাগান রয়েছে। উপজেলায় উল্লেখযোগ্যে আমের মধ্যে গোপাল ভোগ, হিমসাগার, আম্রপালি, ল্যাংড়া, তোতাপরি, ফজলি, লখনা। এই আম ১৪ বছর রপ্তানি করা হয়েছে ইংল্যান্ড, নেদারল্যান্ড, সুইডেন, নরওয়ে, পর্তুগাল, ফ্রান্স, রাশিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে।
কলিগ্রামের বিদেশে চালানকারী আম ব্যবসায়ী আশরাফু-দৌলা বলেন, উপজেলা কৃষি অফিসের সহযোগিতায় শাহী মসজিদের শিলালিপিতে আমের টেরাকোটা অংকিত ছবি সম্বলিত মোড়ক তৈরি করা হয়। সেই মোড়কে প্যাকেট করে বিদেশে আম রপ্তানি করা হয়েছে। কিন্তু এবার আম রপ্তানিকারব প্রতিষ্ঠান নেয়নি। এতে চাষি ও ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হলেন।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান বলেন, বাঘার আম দেশে পরিচিত অর্জন করে বিদেশে রপ্তানি করা হয়। কিন্তু এবার অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে আমের রঙ রপ্তানিযোগ্য না হওয়ায় তারা গ্রহণ করেনি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে