
কক্সবাজারের রামুতে পাহাড় ধসে সিরাজুল হক ওরফে গুরু (২৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১৮ জুন) ভোরে উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের পানের ছড়া জনু মাতবর পাড়া ফরেস্ট অফিস এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাশেদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সিরাজুল হক দক্ষিণ মিঠাছড়ির চাইল্যাতলী এলাকার মোহাম্মদ কালুর ছেলে।স্থানীয়দের বরাতে ইউএনও জানান, মঙ্গলবার (১৭ জুন) বিকেল থেকে থেমে থেমে ভারী বৃষ্টি হচ্ছে কক্সবাজারে। বুধবার দুপুরেও বৃষ্টি অব্যাহত আছে। ভোরে বৃষ্টির সময় পাহাড়ের পাদদেশে কাজ করছিলেন সিরাজ নামের ওই যুবক। এসময় আকস্মিকভাবে পাহাড়ের মাটি ধসে চাপা পড়ে তার মৃত্যু হয়।
ইউএনও আরও জানান, টানা ভারী বৃষ্টিতে পাহাড়ি এলাকা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এসময় পাহাড়ের চূড়া ও পাদদেশে না থাকতে বা কাজ না করতে প্রশাসন এবং জনপ্রতিনিধিরা সতর্ক করার পরেও অনেকে নির্দেশনা না মানায় প্রাণহানির ঘটনা ঘটলো।দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান খোদেশতা বেগম রীনা বলেন, পাহাড়ধসের খবর পেয়ে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করেন। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।আবহাওয়া অধিদপ্তর কক্সবাজার কার্যালয়ের সহকারী আবহাওয়াবিদ আবদুল হান্নান জানান, মঙ্গলবার বেলা ১২টা হতে বুধবার বেলা ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় কক্সবাজারে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ রেকর্ড হয়েছে ১১২ মিলিমিটার। আরও তিন দিন ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এসময় পাহাড় ধসেরও সম্ভাবনা রয়েছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন
রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাশেদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সিরাজুল হক দক্ষিণ মিঠাছড়ির চাইল্যাতলী এলাকার মোহাম্মদ কালুর ছেলে।স্থানীয়দের বরাতে ইউএনও জানান, মঙ্গলবার (১৭ জুন) বিকেল থেকে থেমে থেমে ভারী বৃষ্টি হচ্ছে কক্সবাজারে। বুধবার দুপুরেও বৃষ্টি অব্যাহত আছে। ভোরে বৃষ্টির সময় পাহাড়ের পাদদেশে কাজ করছিলেন সিরাজ নামের ওই যুবক। এসময় আকস্মিকভাবে পাহাড়ের মাটি ধসে চাপা পড়ে তার মৃত্যু হয়।
ইউএনও আরও জানান, টানা ভারী বৃষ্টিতে পাহাড়ি এলাকা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এসময় পাহাড়ের চূড়া ও পাদদেশে না থাকতে বা কাজ না করতে প্রশাসন এবং জনপ্রতিনিধিরা সতর্ক করার পরেও অনেকে নির্দেশনা না মানায় প্রাণহানির ঘটনা ঘটলো।দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান খোদেশতা বেগম রীনা বলেন, পাহাড়ধসের খবর পেয়ে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করেন। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।আবহাওয়া অধিদপ্তর কক্সবাজার কার্যালয়ের সহকারী আবহাওয়াবিদ আবদুল হান্নান জানান, মঙ্গলবার বেলা ১২টা হতে বুধবার বেলা ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় কক্সবাজারে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ রেকর্ড হয়েছে ১১২ মিলিমিটার। আরও তিন দিন ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এসময় পাহাড় ধসেরও সম্ভাবনা রয়েছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন