
ভারতের বিমান দুর্ঘটনার ২৪ ঘণ্টা পার হতেই ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার (এফডিআর) উদ্ধার করা হয়েছিল। তারপর চারদিনের মাথায় উদ্ধার হল ককপিট ভয়েস রেকর্ডার (সিভিআর)।
ঘটনাস্থলে বিমানের ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে ককপিট ভয়েস রেকর্ডারটি উদ্ধার করেছেন তদন্তকারীরা। এটি বিমানের ককপিটের অডিও, পাইলটদের কথোপকথন, সিস্টেম অ্যালার্ম এবং আশপাশের শব্দ রেকর্ড করে রাখে। যা থেকে শেষ মুহূর্তের গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু তথ্য পাওয়া যাবে বলেই ধারণা করছেন তদন্তকারীরা।
এর আগে শুক্রবার (১৩ জুন) ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার (এফডিআর) উদ্ধার করা হয়, যা বিমানের উচ্চতা, গতি, ইঞ্জিনের পারফরম্যান্সসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষণ করে। এই দুটি ডিভাইস মিলেই গঠিত হয় তথাকথিত ‘ব্ল্যাক বক্স’—যা আসলে কমলা রঙের হয় এবং দুর্ঘটনার পর সহজে খুঁজে পাওয়ার জন্য প্রতিফলক স্ট্রিপ দিয়ে ঘেরা থাকে।
গত বৃহস্পতিবার (১২ জুন) লন্ডনগামী এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার বিমানটি আহমেদাবাদের সরদার বল্লভভাই প্যাটেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের কিছুক্ষণের মধ্যেই দুর্ঘটনার শিকার হয়। এতে বিমানের ২৪১ জন যাত্রীসহ অন্তত ২৭০ জন নিহত হন।
আহমেদাবাদ বিমান দুর্ঘটনার তদন্তে রয়েছে দেশটির এয়ারক্রাফ্ট অ্যাক্সিডেন্ট ইনভেস্টিগেশন ব্যুরো (এএআইবি)। সাধারণভাবে দেশের আকাশসীমার মধ্যে ঘটা যে কোনও রকমের বিমান বিপর্যয়ের দায়িত্ব বর্তায় এই কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠানের কাঁধেই।
রোববার ( ১৫ জুন) এই তদন্তকারীদের সঙ্গেই বৈঠকে বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মুখ্যসচিব পিকে মিশ্র। আহমেদাবাদের সার্কিট হাউসে বসেছিল সেই উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক। যেখানে এএআইবির তরফে উপস্থিত ছিলেন উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ত্রাণ ব্যবস্থা, উদ্ধার ও তদন্তকাজ সব নিয়েই চলে আলোচনা। তবে শুধু দেশীয় নয়। আন্তর্জাতিক স্তরেও শুরু হয়েছে তদন্ত। ইতিমধ্যে আহমেদাবাদ বিমান দুর্ঘটনায় আন্তর্জাতিক প্রোটোকল মেনে তদন্ত শুরু করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ট্রান্সপোর্টেশন সেফটি বোর্ড।
প্রসঙ্গত, বিমান ভেঙে পড়ার আগে এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোলের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং ৭৮৭-এর পাইলটরা। মে ডে কলের মাধ্যমে জানিয়েছিলেন, বিপদ ধেয়ে আসছে তাদের দিকে। কিন্তু তারপরেও তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এই সময়ই মুহূর্তের মধ্যে ভেঙে পড়ে বিমানটি। তারপরই বিস্ফোরণ। নিহত হন ২৪১ জন।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন/এসকে
ঘটনাস্থলে বিমানের ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে ককপিট ভয়েস রেকর্ডারটি উদ্ধার করেছেন তদন্তকারীরা। এটি বিমানের ককপিটের অডিও, পাইলটদের কথোপকথন, সিস্টেম অ্যালার্ম এবং আশপাশের শব্দ রেকর্ড করে রাখে। যা থেকে শেষ মুহূর্তের গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু তথ্য পাওয়া যাবে বলেই ধারণা করছেন তদন্তকারীরা।
এর আগে শুক্রবার (১৩ জুন) ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার (এফডিআর) উদ্ধার করা হয়, যা বিমানের উচ্চতা, গতি, ইঞ্জিনের পারফরম্যান্সসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষণ করে। এই দুটি ডিভাইস মিলেই গঠিত হয় তথাকথিত ‘ব্ল্যাক বক্স’—যা আসলে কমলা রঙের হয় এবং দুর্ঘটনার পর সহজে খুঁজে পাওয়ার জন্য প্রতিফলক স্ট্রিপ দিয়ে ঘেরা থাকে।
গত বৃহস্পতিবার (১২ জুন) লন্ডনগামী এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার বিমানটি আহমেদাবাদের সরদার বল্লভভাই প্যাটেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের কিছুক্ষণের মধ্যেই দুর্ঘটনার শিকার হয়। এতে বিমানের ২৪১ জন যাত্রীসহ অন্তত ২৭০ জন নিহত হন।
আহমেদাবাদ বিমান দুর্ঘটনার তদন্তে রয়েছে দেশটির এয়ারক্রাফ্ট অ্যাক্সিডেন্ট ইনভেস্টিগেশন ব্যুরো (এএআইবি)। সাধারণভাবে দেশের আকাশসীমার মধ্যে ঘটা যে কোনও রকমের বিমান বিপর্যয়ের দায়িত্ব বর্তায় এই কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠানের কাঁধেই।
রোববার ( ১৫ জুন) এই তদন্তকারীদের সঙ্গেই বৈঠকে বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মুখ্যসচিব পিকে মিশ্র। আহমেদাবাদের সার্কিট হাউসে বসেছিল সেই উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক। যেখানে এএআইবির তরফে উপস্থিত ছিলেন উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ত্রাণ ব্যবস্থা, উদ্ধার ও তদন্তকাজ সব নিয়েই চলে আলোচনা। তবে শুধু দেশীয় নয়। আন্তর্জাতিক স্তরেও শুরু হয়েছে তদন্ত। ইতিমধ্যে আহমেদাবাদ বিমান দুর্ঘটনায় আন্তর্জাতিক প্রোটোকল মেনে তদন্ত শুরু করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ট্রান্সপোর্টেশন সেফটি বোর্ড।
প্রসঙ্গত, বিমান ভেঙে পড়ার আগে এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোলের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং ৭৮৭-এর পাইলটরা। মে ডে কলের মাধ্যমে জানিয়েছিলেন, বিপদ ধেয়ে আসছে তাদের দিকে। কিন্তু তারপরেও তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এই সময়ই মুহূর্তের মধ্যে ভেঙে পড়ে বিমানটি। তারপরই বিস্ফোরণ। নিহত হন ২৪১ জন।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন/এসকে