
কিশোরগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী শোলাকিয়া ঈদগাহে আড়াই লাখ মুসল্লির অংশগ্রহণে শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে ১৯৮তম ঈদুল আজহার জামাত। শনিবার (৭ জুন) সকাল ৯টায় শুরু হওয়া এই জামাতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মুসল্লিরা অংশ নেন।
ঈদগাহ মাঠের রেওয়াজ অনুযায়ী জামাত শুরুর আগে পরপর তিন দফায় ফাঁকা গুলি ছুড়ে মুসল্লিদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। প্রথমে তিনটি। পরে দুটি এবং সর্বশেষ একটি গুলি ছোড়া হয় এক মিনিট বিরতিতে।
জামাতে ইমামতি করেন বড় বাজার মসজিদের খতিব মুফতি আবুল খায়ের মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ।
নেত্রকোনা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, গাজীপুর, নরসিংদী ও ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলা থেকে মুসল্লিরা শোলাকিয়ায় ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসেন। বাংলাদেশ রেলওয়ে বিশেষ ‘শোলাকিয়া স্পেশাল’ ট্রেন চালু করে এ উপলক্ষে।
নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মাঠজুড়ে ছিল সিসিটিভি, ড্রোন ক্যামেরা, ওয়াচ টাওয়ার, আর্চওয়ে ও সাদা পোশাকের নিরাপত্তাকর্মী। ঈদগাহের চারপাশ ঘিরে বসানো হয় চেকপোস্ট ও টহল।
গাজীপুর থেকে আসা মুসল্লি মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘প্রতি বছর আসি, কিন্তু এবার যেন এক ভিন্ন রকম তৃপ্তি পেলাম।’
নেত্রকোনার ছাত্র রায়হান বলেন, ‘কাউকে না চিনেও সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নামাজ পড়ছি—এটাই ঈদের আসল সৌন্দর্য।’
ঐতিহাসিক তথ্য অনুযায়ী, ১৮২৮ সালে এখানে প্রথম ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়, যাতে সোয়া লাখ মুসল্লি অংশ নেন। সেখান থেকেই ‘শোলাকিয়া’ নামটির উৎপত্তি বলে জনশ্রুতি রয়েছে।
ঈদের নামাজ শেষে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর শান্তি, সমৃদ্ধি এবং ভ্রাতৃত্বের জন্য দোয়া করা হয়।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
ঈদগাহ মাঠের রেওয়াজ অনুযায়ী জামাত শুরুর আগে পরপর তিন দফায় ফাঁকা গুলি ছুড়ে মুসল্লিদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। প্রথমে তিনটি। পরে দুটি এবং সর্বশেষ একটি গুলি ছোড়া হয় এক মিনিট বিরতিতে।
জামাতে ইমামতি করেন বড় বাজার মসজিদের খতিব মুফতি আবুল খায়ের মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ।
নেত্রকোনা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, গাজীপুর, নরসিংদী ও ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলা থেকে মুসল্লিরা শোলাকিয়ায় ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসেন। বাংলাদেশ রেলওয়ে বিশেষ ‘শোলাকিয়া স্পেশাল’ ট্রেন চালু করে এ উপলক্ষে।
নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মাঠজুড়ে ছিল সিসিটিভি, ড্রোন ক্যামেরা, ওয়াচ টাওয়ার, আর্চওয়ে ও সাদা পোশাকের নিরাপত্তাকর্মী। ঈদগাহের চারপাশ ঘিরে বসানো হয় চেকপোস্ট ও টহল।
গাজীপুর থেকে আসা মুসল্লি মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘প্রতি বছর আসি, কিন্তু এবার যেন এক ভিন্ন রকম তৃপ্তি পেলাম।’
নেত্রকোনার ছাত্র রায়হান বলেন, ‘কাউকে না চিনেও সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নামাজ পড়ছি—এটাই ঈদের আসল সৌন্দর্য।’
ঐতিহাসিক তথ্য অনুযায়ী, ১৮২৮ সালে এখানে প্রথম ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়, যাতে সোয়া লাখ মুসল্লি অংশ নেন। সেখান থেকেই ‘শোলাকিয়া’ নামটির উৎপত্তি বলে জনশ্রুতি রয়েছে।
ঈদের নামাজ শেষে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর শান্তি, সমৃদ্ধি এবং ভ্রাতৃত্বের জন্য দোয়া করা হয়।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে