
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না থাকায় নেই দুর্নীতিবাজরাও। তাই এবার বড় গরু কম বিক্রি হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (৫ জুন) দুপুরে রাজধানীর গাবতলীতে কোরবানির পশুর হাট পরিদর্শনে গিয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি। এ সময় তিনি হাটে আসা কোরবানির পশুর ক্রেতা-বিক্রেতা ও সেবাদানকারীদের সঙ্গে কথা বলেন।
বড় গরু কিনতে মানুষ ভয় পাচ্ছে কেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আগে দুর্নীতির টাকায় পকেট ভরা ছিল, এখন তো আর দুর্নীতির টাকা নাই। এজন্য বড় গরু কিনতে পারছে না। বিশেষ করে যাদের ব্ল্যাকমানি ছিল, তারা তো বড় বড় গরু কিনত, এখন তো বড় গরু কেনা ডিফিকাল্ট।
উপদেষ্টা বলেন, তারপরও আমাদের যাদের সৎ পয়সা আছে, তারা অনেকে বড় গরু কিনছেন। সৎ পয়সাওয়ালা বহু লোক বড় বড় ব্যবসায়ী তারা বড় গরু কিনবে।
তিনি আরো বলেন, গতবারের চেয়ে এবার একটু দাম কম, আমার মনে হয়। বাজারে পর্যাপ্ত গরু আছে, যারা গরু কিনতে আগ্রহী, তাদের জন্য এটা স্বস্তির খবর, যে কেউ যে কোনো সময় এসে নিরাপদে গরু কিনে নিয়ে যেতে পারবেন।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, কোরবানির পশুর হাটে উইন উইন পরিস্থিতি দরকার। ক্রেতা-বিক্রেতা সবাই যাতে খুশি থাকে। তবে আমার কাছে মনে হয়েছে এখন পর্যন্ত ক্রেতারা বেশি খুশি বিক্রেতার চেয়ে।
বাজারের সার্বিক ব্যবস্থাপনা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। ট্রাফিক ব্যবস্থাপনাও নিয়ন্ত্রণে আছে। সবাই সহযোগিতা করলে ঈদ উপলক্ষে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা আরও স্বস্তিদায়ক হবে।
তিনি বলেন, টিকিটের দাম বেশি নেওয়ার বিষয়ে এখনো কেউ আমার কাছে অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে বিষয়টি দেখা হবে। একই সঙ্গে পরিবহনের সংখ্যা বাড়ানোর দিকেও কাজ করা হবে।
গাবতলী হাটে বৃষ্টির কারণে পানি জমে কাদা তৈরি হয়েছে। এতে ক্রেতা-বিক্রেতা ও হাটসংশ্লিষ্টদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। বিষয়টি নজরে আনলে ইজারাদারদের দিকে ইঙ্গিত করে উপদেষ্টা বলেন, কাঁদা সরাতে বালু ফেলার বিষয়টি তারা দেখবে।
হাট পরিদর্শনের সময় গাবতলী বাস টার্মিনাল থেকে পায়ে হেঁটে হাটে প্রবেশ করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। পথে তিনি সাধারণ যাত্রী, পরিবহন শ্রমিক, পশু কিনে ফেরত যাত্রী, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও সেবাদানকারীদের সঙ্গে কথা বলেন।
পরে উপদেষ্টা রাজধানীর কাফরুল থানা ও মিরপুর পিওএম পরিদর্শন করেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
বৃহস্পতিবার (৫ জুন) দুপুরে রাজধানীর গাবতলীতে কোরবানির পশুর হাট পরিদর্শনে গিয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি। এ সময় তিনি হাটে আসা কোরবানির পশুর ক্রেতা-বিক্রেতা ও সেবাদানকারীদের সঙ্গে কথা বলেন।
বড় গরু কিনতে মানুষ ভয় পাচ্ছে কেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আগে দুর্নীতির টাকায় পকেট ভরা ছিল, এখন তো আর দুর্নীতির টাকা নাই। এজন্য বড় গরু কিনতে পারছে না। বিশেষ করে যাদের ব্ল্যাকমানি ছিল, তারা তো বড় বড় গরু কিনত, এখন তো বড় গরু কেনা ডিফিকাল্ট।
উপদেষ্টা বলেন, তারপরও আমাদের যাদের সৎ পয়সা আছে, তারা অনেকে বড় গরু কিনছেন। সৎ পয়সাওয়ালা বহু লোক বড় বড় ব্যবসায়ী তারা বড় গরু কিনবে।
তিনি আরো বলেন, গতবারের চেয়ে এবার একটু দাম কম, আমার মনে হয়। বাজারে পর্যাপ্ত গরু আছে, যারা গরু কিনতে আগ্রহী, তাদের জন্য এটা স্বস্তির খবর, যে কেউ যে কোনো সময় এসে নিরাপদে গরু কিনে নিয়ে যেতে পারবেন।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, কোরবানির পশুর হাটে উইন উইন পরিস্থিতি দরকার। ক্রেতা-বিক্রেতা সবাই যাতে খুশি থাকে। তবে আমার কাছে মনে হয়েছে এখন পর্যন্ত ক্রেতারা বেশি খুশি বিক্রেতার চেয়ে।
বাজারের সার্বিক ব্যবস্থাপনা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। ট্রাফিক ব্যবস্থাপনাও নিয়ন্ত্রণে আছে। সবাই সহযোগিতা করলে ঈদ উপলক্ষে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা আরও স্বস্তিদায়ক হবে।
তিনি বলেন, টিকিটের দাম বেশি নেওয়ার বিষয়ে এখনো কেউ আমার কাছে অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে বিষয়টি দেখা হবে। একই সঙ্গে পরিবহনের সংখ্যা বাড়ানোর দিকেও কাজ করা হবে।
গাবতলী হাটে বৃষ্টির কারণে পানি জমে কাদা তৈরি হয়েছে। এতে ক্রেতা-বিক্রেতা ও হাটসংশ্লিষ্টদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। বিষয়টি নজরে আনলে ইজারাদারদের দিকে ইঙ্গিত করে উপদেষ্টা বলেন, কাঁদা সরাতে বালু ফেলার বিষয়টি তারা দেখবে।
হাট পরিদর্শনের সময় গাবতলী বাস টার্মিনাল থেকে পায়ে হেঁটে হাটে প্রবেশ করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। পথে তিনি সাধারণ যাত্রী, পরিবহন শ্রমিক, পশু কিনে ফেরত যাত্রী, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও সেবাদানকারীদের সঙ্গে কথা বলেন।
পরে উপদেষ্টা রাজধানীর কাফরুল থানা ও মিরপুর পিওএম পরিদর্শন করেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে