আফগান গণমাধ্যমে জীবিত মানুষের ছবি প্রকাশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে এবং নতুন এই আইন ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন করা হবে বলে জানিয়েছে আফগানিস্তানের নৈতিকতা মন্ত্রণালয়।
সোমবার (১৪ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা এএফপিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তালেবান সরকারের নৈতিকতা মন্ত্রণালয় হিসেবে পরিচিত দুর্নীতি দমন ও পুণ্যের প্রচার মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সাইফুল ইসলাম খাইবার একথা বলেন।
তালেবানের দাবি, এ আইনের উদ্দেশ্য হলো, শরিয়া আইনের কঠোর প্রয়োগ নিশ্চিত করা। নতুন নিয়মের আওতায়, গণমাধ্যমে জীবিত মানুষের ছবি প্রকাশ করা এবং ইসলাম ধর্মকে নিয়ে রসিকতা বা অবমাননাও নিষিদ্ধ হবে।
নতুন আইনটি এখনো সম্পূর্ণভাবে কার্যকর হয়নি। তবে সরকার ঘোষণা করেছে, আইনটির বাস্তবায়ন ধীরে ধীরে করা হবে এবং কঠোর শরিয়া নীতির প্রতি সম্মান বজায় রাখতে নিয়মটি মেনে চলা বাধ্যতামূলক হবে।
নির্দেশনায় আরও উল্লেখ করা হয়েছে, কর্মকর্তাদের কার্যক্রমের বর্ণনা দিতে লেখা বা অডিও বিষয়বস্তু ব্যবহার করা যাবে, তবে জীবিত জিনিসের ছবি বা ভিডিও গ্রহণ করা যাবে না।
এ নতুন আইন আফগানিস্তানের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে আবারও প্রশ্ন তুলেছে এবং এই আইন দেশটির সংবাদমাধ্যমের জন্য বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বাংলা স্কুপ/এসকে
সোমবার (১৪ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা এএফপিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তালেবান সরকারের নৈতিকতা মন্ত্রণালয় হিসেবে পরিচিত দুর্নীতি দমন ও পুণ্যের প্রচার মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সাইফুল ইসলাম খাইবার একথা বলেন।
তালেবানের দাবি, এ আইনের উদ্দেশ্য হলো, শরিয়া আইনের কঠোর প্রয়োগ নিশ্চিত করা। নতুন নিয়মের আওতায়, গণমাধ্যমে জীবিত মানুষের ছবি প্রকাশ করা এবং ইসলাম ধর্মকে নিয়ে রসিকতা বা অবমাননাও নিষিদ্ধ হবে।
নতুন আইনটি এখনো সম্পূর্ণভাবে কার্যকর হয়নি। তবে সরকার ঘোষণা করেছে, আইনটির বাস্তবায়ন ধীরে ধীরে করা হবে এবং কঠোর শরিয়া নীতির প্রতি সম্মান বজায় রাখতে নিয়মটি মেনে চলা বাধ্যতামূলক হবে।
নির্দেশনায় আরও উল্লেখ করা হয়েছে, কর্মকর্তাদের কার্যক্রমের বর্ণনা দিতে লেখা বা অডিও বিষয়বস্তু ব্যবহার করা যাবে, তবে জীবিত জিনিসের ছবি বা ভিডিও গ্রহণ করা যাবে না।
এ নতুন আইন আফগানিস্তানের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে আবারও প্রশ্ন তুলেছে এবং এই আইন দেশটির সংবাদমাধ্যমের জন্য বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বাংলা স্কুপ/এসকে