
পাহাড়ি ঢলে ভাঙন দেখা দিয়েছে সুরমা নদীর সুনামগঞ্জের দোয়ারা বাজার এলাকায়। হারিয়ে যেতে বসেছে ৪০০ বছরের পুরোনো সোনাপুর গ্রাম। এ উপজেলার সুরমা ইউনিয়নের এ গ্রামে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে সড়ক, কবরস্থান, খেলার মাঠ, ফসলি জমি ও বসতভিটাসহ বহু স্থাপনা। ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে আরও দুই শতাধিক বসতভিটা। সরেজমিনে গ্রামটি ঘুরে দেখা যায় এমন দৃশ্য।
ওই গ্রামের বাসিন্দারা বলছেন, নদীতে যেভাবে ভাঙন শুরু হয়েছে তারা অনেক আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। বাপ-দাদার বসতভিটা নদীতে চলে গেলে তারা থাকবেন কোথায় এ চিন্তায় দিশেহারা অবস্থায় রয়েছেন।গ্রামের এক বাসিন্দা কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, সোনাপুরের অনেক বসতবাড়ি, ফসলি জমি বিলীন হয়ে গেছে। প্রায় ৪০০ বছরের পুরোনো এ গ্রামটি এখন রক্ষার কোনো উদ্যোগ না নিলে একসময় পুরো গ্রাম নদীগর্ভে হারিয়ে যাবে।
এ বিষয়ে দোয়ারাবাজার উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. শমশের আলী বলেন, সোনাপুর গ্রামসহ দোয়ারাবাজারের আরও কয়েকটি ভাঙনকবলিত এলাকা আমাদের নজরে আছে। তিনি আরও বলেন, নতুন প্রকল্পে আওতায় এসব এলাকাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। পাশাপাশি নদী ভাঙন রক্ষায় দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন
ওই গ্রামের বাসিন্দারা বলছেন, নদীতে যেভাবে ভাঙন শুরু হয়েছে তারা অনেক আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। বাপ-দাদার বসতভিটা নদীতে চলে গেলে তারা থাকবেন কোথায় এ চিন্তায় দিশেহারা অবস্থায় রয়েছেন।গ্রামের এক বাসিন্দা কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, সোনাপুরের অনেক বসতবাড়ি, ফসলি জমি বিলীন হয়ে গেছে। প্রায় ৪০০ বছরের পুরোনো এ গ্রামটি এখন রক্ষার কোনো উদ্যোগ না নিলে একসময় পুরো গ্রাম নদীগর্ভে হারিয়ে যাবে।
এ বিষয়ে দোয়ারাবাজার উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. শমশের আলী বলেন, সোনাপুর গ্রামসহ দোয়ারাবাজারের আরও কয়েকটি ভাঙনকবলিত এলাকা আমাদের নজরে আছে। তিনি আরও বলেন, নতুন প্রকল্পে আওতায় এসব এলাকাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। পাশাপাশি নদী ভাঙন রক্ষায় দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন